পুঠিয়া প্রতিনিধি
পুঠিয়ায় এক কলেজছাত্রীকে (১৯) শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। গত ৩০ নভেম্বর বাড়ির পাশের শৌচাগারে যাওয়ার পথে শ্লীলতাহানির শিকার হন ওই ছাত্রী।
এ ঘটনায় ২ ডিসেম্বর রাজশাহী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এতে বিপ্লব নামের প্রতিবেশী এক যুবককে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
ওই কলেজছাত্রীর মা বলেন, তাঁর দুই মেয়ে। বড় মেয়ের বিবাহ হয়েছে। ছোট মেয়ে একটি কলেজে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে পড়েন। মেয়েটি কলেজে যাওয়া-আসার পথে একই গ্রামের বাসিন্দা বিপ্লব (২৮) প্রায়ই উত্ত্যক্ত করেন।
কলেজছাত্রীর মা আরও বলেন, গত ৩০ নভেম্বর সকালে তাঁর ছোট মেয়ে বাড়ির পাশের শৌচাগারে যেতে বের হলে তাঁকে জাপটে ধরে শ্লীলতাহানি করেন বিপ্লব। মেয়ের চিৎকারে তাঁরা ছুটে গেল পালিয়ে যান বিপ্লব। এরপর মেয়েকে সেখান থেকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। ওই দিন বিষয়টি অভিযুক্তের পরিবারকে জানানো হলে তারা উল্টো হামলা চালায়। তাদের মারধরে মেয়ের এক খালা, বড় বোন ও তাঁর ছেলে আহত হন। মারধরের অভিযোগটি ওই দিন সন্ধ্যায় থানায় দেওয়া হয়েছে। তবে, এলাকার প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপে মেয়ের শ্লীলতাহানির অভিযোগ থানায় দিতে পারেননি তিনি।
ভুক্তভোগীর বড় বোন বলেন, ‘নির্যাতনের ফলে আমার ছোট বোন প্রায় আট দিন পুঠিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি ছিল। সম্প্রতি আমরা আদালতে নির্যাতনের একটি অভিযোগ দিই। এরপর অভিযুক্তের পরিবারের লোকজন একজন জনপ্রতিনিধির প্রভাব খাঁটিয়ে আমাদের হয়রানির চেষ্টা করছেন।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত বিপ্লবের সঙ্গে কথা বলতে কয়েকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এতে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজছাত্রী নির্যাতনের বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তাঁরা থানায় অভিযোগ করলে অবশ্যই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুঠিয়ায় এক কলেজছাত্রীকে (১৯) শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। গত ৩০ নভেম্বর বাড়ির পাশের শৌচাগারে যাওয়ার পথে শ্লীলতাহানির শিকার হন ওই ছাত্রী।
এ ঘটনায় ২ ডিসেম্বর রাজশাহী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এতে বিপ্লব নামের প্রতিবেশী এক যুবককে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
ওই কলেজছাত্রীর মা বলেন, তাঁর দুই মেয়ে। বড় মেয়ের বিবাহ হয়েছে। ছোট মেয়ে একটি কলেজে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে পড়েন। মেয়েটি কলেজে যাওয়া-আসার পথে একই গ্রামের বাসিন্দা বিপ্লব (২৮) প্রায়ই উত্ত্যক্ত করেন।
কলেজছাত্রীর মা আরও বলেন, গত ৩০ নভেম্বর সকালে তাঁর ছোট মেয়ে বাড়ির পাশের শৌচাগারে যেতে বের হলে তাঁকে জাপটে ধরে শ্লীলতাহানি করেন বিপ্লব। মেয়ের চিৎকারে তাঁরা ছুটে গেল পালিয়ে যান বিপ্লব। এরপর মেয়েকে সেখান থেকে উদ্ধার করে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়। ওই দিন বিষয়টি অভিযুক্তের পরিবারকে জানানো হলে তারা উল্টো হামলা চালায়। তাদের মারধরে মেয়ের এক খালা, বড় বোন ও তাঁর ছেলে আহত হন। মারধরের অভিযোগটি ওই দিন সন্ধ্যায় থানায় দেওয়া হয়েছে। তবে, এলাকার প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপে মেয়ের শ্লীলতাহানির অভিযোগ থানায় দিতে পারেননি তিনি।
ভুক্তভোগীর বড় বোন বলেন, ‘নির্যাতনের ফলে আমার ছোট বোন প্রায় আট দিন পুঠিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি ছিল। সম্প্রতি আমরা আদালতে নির্যাতনের একটি অভিযোগ দিই। এরপর অভিযুক্তের পরিবারের লোকজন একজন জনপ্রতিনিধির প্রভাব খাঁটিয়ে আমাদের হয়রানির চেষ্টা করছেন।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত বিপ্লবের সঙ্গে কথা বলতে কয়েকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলেও নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। এতে তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাওয়ার্দী হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কলেজছাত্রী নির্যাতনের বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তাঁরা থানায় অভিযোগ করলে অবশ্যই দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে