কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের পরাজিত নৌকার প্রার্থী কামরুজ্জামান মান্নান মোল্লার অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলেছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে পান্টি বাজারে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পান্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামিউর রহমান সুমন বলেন, ‘গত ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত মঙ্গলবার দুপুরে নৌকা মার্কার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে জড়িয়ে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নৌকার পক্ষে ভোট করেছে তার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। বিগত জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনের ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে সেটা প্রমাণিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে নৌকার পরাজয়ের অন্যতম কারিগর জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদ হোসেন জাফর। নৌকার বিরুদ্ধে তাঁর ভাগনে মো. মাসুদ হোসেন মঞ্জু ওরফে মাসুদ মোল্লাকে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেন। এবারের নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী প্রায় দুই হাজার ভোট পান। এতেই নৌকার পরাজয় হয়। আর নৌকাকে পরাজিত করতে সরাসরি ভূমিকা রাখেন জাহিদ হোসেন।’
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম আব্দুল্লাহ বলেন, ‘দলীয় কোন্দল ও জাফর সাহেবের আত্মীয়করণে এখানে নৌকার পরাজয় হয়েছে। এবারের নির্বাচন পরিচালনা করেছেন জাফর সাহেব। নির্বাচনী কোনো কর্মকাণ্ডে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে রাখা হয়নি। তবুও দলের স্বার্থে আমরা নৌকায় ভোট করেছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ভূমিকা ছিল নিন্দনীয়। তবে বিদ্রোহী প্রার্থীর জন্য এবারও নৌকার পরাজয় হয়েছে, আমি তা স্বীকার করছি। কিন্তু বিদ্রোহী প্রার্থীকে আমি দাঁড় করিয়েছি এ কথা মিথ্যা।’
বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ হোসেন মঞ্জু বলেন, ‘জাফর আমার চাচাতো মামা। আমার রাজনৈতিক উপদেষ্টা। আমার রাজনৈতিক পদ–পদবি তিনিই দিয়েছেন। তাঁর নির্দেশেই বিদ্রোহী হয়েছি। অতীতের নির্বাচনেও তাঁর নির্দেশনায় বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছি।’
ভোটে হেরে গত মঙ্গলবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন নৌকার প্রার্থী কামরুজ্জামান মান্নান মোল্লা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ষড়যন্ত্রের ফলে ইউপি নির্বাচনে নৌকার পরাজয় হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের পরাজিত নৌকার প্রার্থী কামরুজ্জামান মান্নান মোল্লার অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলেছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতারা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে পান্টি বাজারে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নেতারা এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পান্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামিউর রহমান সুমন বলেন, ‘গত ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গত মঙ্গলবার দুপুরে নৌকা মার্কার প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদককে জড়িয়ে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নৌকার পক্ষে ভোট করেছে তার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। বিগত জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচনের ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করলে সেটা প্রমাণিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে নৌকার পরাজয়ের অন্যতম কারিগর জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদ হোসেন জাফর। নৌকার বিরুদ্ধে তাঁর ভাগনে মো. মাসুদ হোসেন মঞ্জু ওরফে মাসুদ মোল্লাকে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেন। এবারের নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী প্রায় দুই হাজার ভোট পান। এতেই নৌকার পরাজয় হয়। আর নৌকাকে পরাজিত করতে সরাসরি ভূমিকা রাখেন জাহিদ হোসেন।’
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এইচ এম আব্দুল্লাহ বলেন, ‘দলীয় কোন্দল ও জাফর সাহেবের আত্মীয়করণে এখানে নৌকার পরাজয় হয়েছে। এবারের নির্বাচন পরিচালনা করেছেন জাফর সাহেব। নির্বাচনী কোনো কর্মকাণ্ডে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে রাখা হয়নি। তবুও দলের স্বার্থে আমরা নৌকায় ভোট করেছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ভূমিকা ছিল নিন্দনীয়। তবে বিদ্রোহী প্রার্থীর জন্য এবারও নৌকার পরাজয় হয়েছে, আমি তা স্বীকার করছি। কিন্তু বিদ্রোহী প্রার্থীকে আমি দাঁড় করিয়েছি এ কথা মিথ্যা।’
বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ হোসেন মঞ্জু বলেন, ‘জাফর আমার চাচাতো মামা। আমার রাজনৈতিক উপদেষ্টা। আমার রাজনৈতিক পদ–পদবি তিনিই দিয়েছেন। তাঁর নির্দেশেই বিদ্রোহী হয়েছি। অতীতের নির্বাচনেও তাঁর নির্দেশনায় বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছি।’
ভোটে হেরে গত মঙ্গলবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন নৌকার প্রার্থী কামরুজ্জামান মান্নান মোল্লা। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ষড়যন্ত্রের ফলে ইউপি নির্বাচনে নৌকার পরাজয় হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে