মনিরামপুর প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে আবারও করোনার টিকার নিবন্ধন বন্ধ রয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে সরকারের সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে টিকার নিবন্ধন করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন টিকা নিতে ইচ্ছুক মানুষেরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিন দিন ধরে সঠিকভাবে সব তথ্য দিয়ে চেষ্টা করা হলেও নিবন্ধন নিচ্ছে না। কেন্দ্র পূর্ণ লেখা দেখাচ্ছে। অন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কেন্দ্রের নাম উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে।
বিষয়টি মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তন্ময় বিশ্বাসেরও নজরে এসেছে বলে তিনি জানিয়েছেন। ডা. তন্ময় বিশ্বাস বলেন, ‘টিকার নিবন্ধন বন্ধ থাকার বিষয়টি বুধবার দিবাগত রাতে জানতে পেরে সিভিল সার্জনের সঙ্গে কথা বলেছি। টিকার নিবন্ধনের বিষয়টি ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। সেখানে যোগাযোগ করে দ্রুত এ সমস্যা সমাধান করা হবে।’
জানা গেছে, করোনার টিকার নিবন্ধনের জন্য সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে সব তথ্য দেওয়ার পরও নিবন্ধন সম্পন্ন হচ্ছে না। সব তথ্য দিয়ে ‘সাবমিট’ বাটনে চাপ দিলে নিবন্ধন সাপোর্ট করছে না লেখা দেখাচ্ছে। অন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে কেন্দ্র উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে।
গত কয়েক মাস আগেও সপ্তাহখানেক এ উপজেলায় টিকার নিবন্ধন বন্ধ ছিল। সে সময় অনেকেই নিবন্ধন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন। পরে আবার স্বাভাবিক হয়।
উপজেলার মাহমুদকাটি গ্রামের রাসেল হোসেন নামে এক যুবক বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে আমার নিজের জন্য টিকার নিবন্ধনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। সব তথ্য দেওয়ার পর কেন্দ্র পূর্ণ দেখাচ্ছে।’
মনিরামপুর বাজারের তাজাম্মুল হোসেন নামে এক কম্পিউটার অপারেটর বলেন, ‘তিন দিন ধরে করোনা টিকার নিবন্ধনের কাজ করতে পারছি না। কেন্দ্র পূর্ণ দেখিয়ে অন্য কেন্দ্র উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে। কিন্তু মনিরামপুরের মানুষ কীভাবে অন্য উপজেলাকে কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচন করবেন।’
এদিকে মনিরামপুরে এখনো ১ লাখ ১১ হাজারের বেশি মানুষ করোনা টিকার বাইরে রয়েছেন। গ্রাম পর্যায়ে টিকা নিয়েও মানুষকে তাতে আগ্রহী করা যাচ্ছে না। তাঁদের টিকার আওতায় আনতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষসহ স্থানীয় প্রশাসন।
গত বুধবার উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান, সচিব ও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যসহ মসজিদের ইমামদের নিয়ে টিকা সংক্রান্ত করণীয় সভা হয়েছে। সেখানে টিকায় মানুষকে আগ্রহী করতে মসজিদে ঘোষণা দিতে ইমামদের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া বাড়ি বাড়ি খোঁজ নিয়ে কারা এখনো টিকার বাইরে রয়েছে তাঁদের তথ্য পরিষদে জমা দিতে বলা হয়েছে গ্রাম পুলিশদের।
এদিকে করোনার টিকা শতভাগ করতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কেন্দ্রের পাশাপাশি সপ্তাহের প্রতি শনি ও মঙ্গলবার গ্রাম পর্যায়ে সম্প্রসারিত টিকাদান (ইপিআই) কেন্দ্রে ৩০০ করে টিকা নিয়ে হাজির হচ্ছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা। ব্যাপক হারে প্রচারণা না থাকায় টিকা নিতে মানুষ সেখানে ভিড়ছেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১২ বছরের ঊর্ধ্বের ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৬৫২ জনকে করোনা টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮৩ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৯৫ জন।
যশোরের মনিরামপুরে আবারও করোনার টিকার নিবন্ধন বন্ধ রয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে সরকারের সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে টিকার নিবন্ধন করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন টিকা নিতে ইচ্ছুক মানুষেরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তিন দিন ধরে সঠিকভাবে সব তথ্য দিয়ে চেষ্টা করা হলেও নিবন্ধন নিচ্ছে না। কেন্দ্র পূর্ণ লেখা দেখাচ্ছে। অন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কেন্দ্রের নাম উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে।
বিষয়টি মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তন্ময় বিশ্বাসেরও নজরে এসেছে বলে তিনি জানিয়েছেন। ডা. তন্ময় বিশ্বাস বলেন, ‘টিকার নিবন্ধন বন্ধ থাকার বিষয়টি বুধবার দিবাগত রাতে জানতে পেরে সিভিল সার্জনের সঙ্গে কথা বলেছি। টিকার নিবন্ধনের বিষয়টি ঢাকা থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। সেখানে যোগাযোগ করে দ্রুত এ সমস্যা সমাধান করা হবে।’
জানা গেছে, করোনার টিকার নিবন্ধনের জন্য সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে সব তথ্য দেওয়ার পরও নিবন্ধন সম্পন্ন হচ্ছে না। সব তথ্য দিয়ে ‘সাবমিট’ বাটনে চাপ দিলে নিবন্ধন সাপোর্ট করছে না লেখা দেখাচ্ছে। অন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে কেন্দ্র উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে।
গত কয়েক মাস আগেও সপ্তাহখানেক এ উপজেলায় টিকার নিবন্ধন বন্ধ ছিল। সে সময় অনেকেই নিবন্ধন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন। পরে আবার স্বাভাবিক হয়।
উপজেলার মাহমুদকাটি গ্রামের রাসেল হোসেন নামে এক যুবক বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে আমার নিজের জন্য টিকার নিবন্ধনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। সব তথ্য দেওয়ার পর কেন্দ্র পূর্ণ দেখাচ্ছে।’
মনিরামপুর বাজারের তাজাম্মুল হোসেন নামে এক কম্পিউটার অপারেটর বলেন, ‘তিন দিন ধরে করোনা টিকার নিবন্ধনের কাজ করতে পারছি না। কেন্দ্র পূর্ণ দেখিয়ে অন্য কেন্দ্র উল্লেখ করতে বলা হচ্ছে। কিন্তু মনিরামপুরের মানুষ কীভাবে অন্য উপজেলাকে কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচন করবেন।’
এদিকে মনিরামপুরে এখনো ১ লাখ ১১ হাজারের বেশি মানুষ করোনা টিকার বাইরে রয়েছেন। গ্রাম পর্যায়ে টিকা নিয়েও মানুষকে তাতে আগ্রহী করা যাচ্ছে না। তাঁদের টিকার আওতায় আনতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষসহ স্থানীয় প্রশাসন।
গত বুধবার উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান, সচিব ও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যসহ মসজিদের ইমামদের নিয়ে টিকা সংক্রান্ত করণীয় সভা হয়েছে। সেখানে টিকায় মানুষকে আগ্রহী করতে মসজিদে ঘোষণা দিতে ইমামদের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া বাড়ি বাড়ি খোঁজ নিয়ে কারা এখনো টিকার বাইরে রয়েছে তাঁদের তথ্য পরিষদে জমা দিতে বলা হয়েছে গ্রাম পুলিশদের।
এদিকে করোনার টিকা শতভাগ করতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কেন্দ্রের পাশাপাশি সপ্তাহের প্রতি শনি ও মঙ্গলবার গ্রাম পর্যায়ে সম্প্রসারিত টিকাদান (ইপিআই) কেন্দ্রে ৩০০ করে টিকা নিয়ে হাজির হচ্ছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা। ব্যাপক হারে প্রচারণা না থাকায় টিকা নিতে মানুষ সেখানে ভিড়ছেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১২ বছরের ঊর্ধ্বের ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৬৫২ জনকে করোনা টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮৩ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৯৫ জন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে