বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানে সাঙ্গু নদীর দুই পাড় ও জেগে ওঠা চরে ব্যাপকভাবে চিনাবাদাম চাষ হচ্ছে। কয়েক বছর চিনাবাদাম চাষে সাফল্য আসায় স্থানীয়দের মধ্যে এই আগ্রহের সৃষ্টি হচ্ছে।
বান্দরবান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় চলতি বছর প্রায় ২৫০ হেক্টর জমিতে চিনাবাদাম চাষ করা হয়। জেলায় দুই ধরনের চিনাবাদাম চাষ হয়—তিন দানা ও দুই দানা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিন দানাবিশিষ্ট বাদামের ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকেরা এর চাষ বেশি করছেন।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিনাবাদাম বিশ্বে অন্যতম তেলবীজ-জাতীয় ফসল হলেও দেশের বিরাট জনগোষ্ঠী একে শৌখিন খাবারের তালিকায় রেখেছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত চিনাবাদাম দিয়ে মোট চাহিদার এক-তৃতীয়াংশ পূরণ হয়। চাহিদা পূরণে এর চাষ বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে, জেলায় গত বছর ২২০ হেক্টর জমিতে চিনাবাদাম চাষ হয়েছিল। তবে চলতি বছর পুরো জেলায় ২৫০ হেক্টরে চাষ হয়েছে। বান্দরবান সদরে এ বছর ৪০ হেক্টরে ১০০ টনের বেশি ফলন পাওয়া যাবে। গত বছর ৩৮ হেক্টরে প্রায় ৯৭ টন ফলন পাওয়া গিয়েছিল।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানেও সম্প্রতি চিনাবাদামের আবাদ বাড়ছে। সাঙ্গু ও মাতামুহুরি নদীর দুই পাড়ে জেগে ওঠা চর ও নদীর পাশের জমিতে বাদাম চাষ ভালো হয়। বর্ষায় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের সঙ্গে নদীতে পলি জমে। ফলে নদীর দুই পাড়ের জমির উর্বরতা বাড়ে। এতে করে চিনাবাদাম ভালো হয়।
সরেজমিন দেখা যায়, বান্দরবান সদরের সাঙ্গু নদীর পাড়ের লাঙ্গিপাড়া, কুহালং, ক্যামলং, ভরাখালী, ভাঙামুড়া, ছাইঙ্গ্যা, কালাঘাটা, ক্যাচিংঘাটা, গুংগুরুপাড়া এলাকায় ব্যাপক হারে চিনাবাদাম চাষ হয়। বিশেষ করে নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দারা এই বাদাম চাষ বেশি করছেন। এতে নারী-পুরুষ একসঙ্গে কাজ করতে পারছেন।
লাঙ্গিপাড়া এলাকার চাষি লুৎফুর জামান, সাহেব মিয়া, আবদুল খালেক ও সালেহা বেগম জানান, বাড়ির পাশে সাঙ্গুর পাড়ে চিনাবাদাম চাষ করে কয়েক সাফল্য পাচ্ছেন। তিন দানাবিশিষ্ট বাদামের ফলন ভালো ও দাম বেশি পাওয়ায় তাঁরা এর চাষ বেশি করেন। একই ধরনের অভিজ্ঞতার কথা জানান, কুহালং এলাকার বাদামচাষি আবদুস সাত্তার।
বান্দরবান সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক বলেন, জেলায় চলতি বছর প্রায় ২৫০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। সদর উপজেলায় ৪০ হেক্টরে চাষ হয়েছে। এর মধ্যে তিন দানাবিশিষ্ট ৩০ ও দুই দানাবিশিষ্ট বাদাম ১০ হেক্টরে চাষ হয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, তিন দানাবিশিষ্ট বাদাম প্রতি হেক্টরে ২ দশমিক ৭ টন পর্যন্ত ফলন হয়, আর দুই দানার বাদাম ২ দশমিক ৪ টন পর্যন্ত ফলন হয়। তিন দানার বাদামে ফলন বেশি হওয়ায় কৃষকেরা এর চাষ বেশি করছেন। এ জন্য কৃষি বিভাগ চিনাবাদাম চাষে আগ্রহ বাড়াতে কৃষকদের নানা সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে।
বান্দরবানে সাঙ্গু নদীর দুই পাড় ও জেগে ওঠা চরে ব্যাপকভাবে চিনাবাদাম চাষ হচ্ছে। কয়েক বছর চিনাবাদাম চাষে সাফল্য আসায় স্থানীয়দের মধ্যে এই আগ্রহের সৃষ্টি হচ্ছে।
বান্দরবান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় চলতি বছর প্রায় ২৫০ হেক্টর জমিতে চিনাবাদাম চাষ করা হয়। জেলায় দুই ধরনের চিনাবাদাম চাষ হয়—তিন দানা ও দুই দানা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিন দানাবিশিষ্ট বাদামের ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকেরা এর চাষ বেশি করছেন।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিনাবাদাম বিশ্বে অন্যতম তেলবীজ-জাতীয় ফসল হলেও দেশের বিরাট জনগোষ্ঠী একে শৌখিন খাবারের তালিকায় রেখেছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত চিনাবাদাম দিয়ে মোট চাহিদার এক-তৃতীয়াংশ পূরণ হয়। চাহিদা পূরণে এর চাষ বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে, জেলায় গত বছর ২২০ হেক্টর জমিতে চিনাবাদাম চাষ হয়েছিল। তবে চলতি বছর পুরো জেলায় ২৫০ হেক্টরে চাষ হয়েছে। বান্দরবান সদরে এ বছর ৪০ হেক্টরে ১০০ টনের বেশি ফলন পাওয়া যাবে। গত বছর ৩৮ হেক্টরে প্রায় ৯৭ টন ফলন পাওয়া গিয়েছিল।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বান্দরবানেও সম্প্রতি চিনাবাদামের আবাদ বাড়ছে। সাঙ্গু ও মাতামুহুরি নদীর দুই পাড়ে জেগে ওঠা চর ও নদীর পাশের জমিতে বাদাম চাষ ভালো হয়। বর্ষায় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের সঙ্গে নদীতে পলি জমে। ফলে নদীর দুই পাড়ের জমির উর্বরতা বাড়ে। এতে করে চিনাবাদাম ভালো হয়।
সরেজমিন দেখা যায়, বান্দরবান সদরের সাঙ্গু নদীর পাড়ের লাঙ্গিপাড়া, কুহালং, ক্যামলং, ভরাখালী, ভাঙামুড়া, ছাইঙ্গ্যা, কালাঘাটা, ক্যাচিংঘাটা, গুংগুরুপাড়া এলাকায় ব্যাপক হারে চিনাবাদাম চাষ হয়। বিশেষ করে নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দারা এই বাদাম চাষ বেশি করছেন। এতে নারী-পুরুষ একসঙ্গে কাজ করতে পারছেন।
লাঙ্গিপাড়া এলাকার চাষি লুৎফুর জামান, সাহেব মিয়া, আবদুল খালেক ও সালেহা বেগম জানান, বাড়ির পাশে সাঙ্গুর পাড়ে চিনাবাদাম চাষ করে কয়েক সাফল্য পাচ্ছেন। তিন দানাবিশিষ্ট বাদামের ফলন ভালো ও দাম বেশি পাওয়ায় তাঁরা এর চাষ বেশি করেন। একই ধরনের অভিজ্ঞতার কথা জানান, কুহালং এলাকার বাদামচাষি আবদুস সাত্তার।
বান্দরবান সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুক বলেন, জেলায় চলতি বছর প্রায় ২৫০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। সদর উপজেলায় ৪০ হেক্টরে চাষ হয়েছে। এর মধ্যে তিন দানাবিশিষ্ট ৩০ ও দুই দানাবিশিষ্ট বাদাম ১০ হেক্টরে চাষ হয়েছে।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, তিন দানাবিশিষ্ট বাদাম প্রতি হেক্টরে ২ দশমিক ৭ টন পর্যন্ত ফলন হয়, আর দুই দানার বাদাম ২ দশমিক ৪ টন পর্যন্ত ফলন হয়। তিন দানার বাদামে ফলন বেশি হওয়ায় কৃষকেরা এর চাষ বেশি করছেন। এ জন্য কৃষি বিভাগ চিনাবাদাম চাষে আগ্রহ বাড়াতে কৃষকদের নানা সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে