উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
দেশের বিত্তবানদের কাছ থেকে জাকাতের টাকা সংগ্রহ করতে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষকদের দায়িত্ব দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা)। বেশ কিছু জেলায় স্বল্প আয়ের ওই শিক্ষকদের জাকাতের অর্থ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বিত্তবানদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আদায় করতে কোনো শিক্ষক ব্যর্থ হলে সমপরিমাণ অর্থ নিজ পকেট থেকে পরিশোধ করতে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই শিক্ষকদের অধিকাংশই মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেম। তাঁরা প্রতি মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা সম্মানী ভাতার বিনিময়ে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষাকেন্দ্রে পড়ান।
জানা গেছে, পাঁচ মাস ধরে এসব শিক্ষককে সম্মানী ভাতা তো দেওয়া হচ্ছেই না, উল্টো তাঁদের কাছ থেকে জাকাতের নামে অন্তত দুই হাজার টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। জামালপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, নীলফামারীসহ অনেক জেলায় এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীরা একে বলছেন চাঁদাবাজি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সোচ্চার শিক্ষকেরা।
তবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও জাকাত বোর্ডের সভাপতি মো. ফরিদুল হক খান জানিয়েছেন, জোর করে জাকাত আদায়ের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। প্রতিমন্ত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাকাত ফান্ডের নিজস্ব লোকবল নেই। তাই প্রকল্পের শিক্ষকদেরও জাকাত সংগ্রহের জন্য বলা হয়েছে।’ দুই হাজার টাকা টার্গেট বেঁধে দেওয়া এবং কেউ ব্যর্থ হলে নিজের পকেট থেকে দিতে বাধ্য করার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একজন শিক্ষক দুই হাজার টাকা জাকাত সংগ্রহ করতে পারবে না?’
টাকা না দিলে বাদ দিয়ে নতুন নিয়োগ
জানা গেছে, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পে শিক্ষক আছেন ১৭৬ জন। এ বছর তাঁদের জাকাত সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ টাকা। প্রত্যেক শিক্ষককে কমপক্ষে ২০০০ টাকা জাকাত আদায় করতে হবে। ইফার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহিদুল ইসলাম খোকন জানান, তাঁর এলাকায় ৩০৭টি কেন্দ্র চালু আছে। গত বছর দুই লাখ টাকা টার্গেট থাকলেও এবার ৪ লাখ টাকার কথা বলা হয়েছে। প্রায় একই রকম লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে অন্যান্য উপজেলায়ও।
কয়েকজন শিক্ষক জানান, নিয়ম অনুযায়ী বিত্তবানদের তালিকা করে তাঁদের কাছে জাকাত চেয়ে চিঠি দেওয়ার কথা; কিন্তু কোনো বিত্তবানকে চিঠি দেওয়া হয়নি। যে শিক্ষকেরা জাকাত সংগ্রহ করে দিতে পারেন না, তাঁদের পরবর্তী সময়ে বাদ দিয়ে নতুন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও জনপ্রতি ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। চাকরি হারানোর ভয়ে প্রায় সব শিক্ষকই নিজের পকেট থেকে ২ হাজার টাকা জাকাত হিসেবে দিয়ে দেন। একজন শিক্ষক বলেন, ‘আমাদের মতো গরিব শিক্ষকদের প্রতি এটা চাঁদাবাজি ছাড়া আর কিছু নয়।’
তবে শিক্ষকদের কাছ থেকে জোর করে জাকাত আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন জামালপুরের উপপরিচালক আবদুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, ‘বিত্তবানদের কাছ থেকে জাকাতের টাকা সংগ্রহ করতে বলেছি। তাঁরা নিজেরা দিয়েছেন এমন খবর জানা নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘জোর করে আমরা না নিলেও গত বছর ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলায় ২-৩ হাজার করে টাকা শিক্ষকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে।’
পাঁচ মাস ধরে ভাতা নেই
উত্তরাঞ্চলের কয়েকজন শিক্ষক জানান, তাঁদের কমপক্ষে ২ হাজার টাকা করে আদায় করে দিতে বলা হয়েছে; নইলে নিজেদের পকেট থেকে দিতে হবে। অথচ ৫ মাস ধরে সম্মানী ভাতাও পাচ্ছেন না তাঁরা।
মসজিদভিত্তিক গণশিক্ষা শিক্ষক কল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ক্কারী নুর মোহাম্মদ মণ্ডল জানান, জাকাত আদায়ে রংপুর জেলায় জনপ্রতি সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
একই রকম তথ্য দেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল হোসাইনও। তিনি বলেন, ‘পাঁচ মাস ধরে বেতন-ভাতা নাই। দুর্মূল্যের বাজারে অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছেন শিক্ষকেরা। প্রতিবছর রমজান এলেই জাকাত আদায়ের নামে চাঁদা চাওয়া হয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই।’
মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের পরিচালক মো. নায়েব আলী মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের কোনো নির্দেশনা আমরা দিইনি। আমি আবারও সব জেলার উপপরিচালকদের সতর্ক করব। তারপরও এ ধরনের কর্মকাণ্ড হলে বা প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, সরকারিভাবে জাকাত সংগ্রহ করতে ১৯৮২ সালের ৫ জুন এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জাকাত বোর্ড গঠন করা হয়। পদাধিকারবলে ধর্মমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এর সভাপতি। বোর্ডের অধীনে জাকাত ফান্ডও গঠন করা হয়। প্রতি জেলায় আছে ১১ সদস্যের জেলা জাকাত কমিটি।
জাকাত ফান্ডের পরিচালক ড. মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ জানান, এবার ২০ কোটি টাকা টার্গেট দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাকাত তাদের ওপরই ফরজ, যাদের সারা বছর খরচ করার পরও সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রৌপ্য বা সমপরিমাণ অর্থ থাকবে। তাদের বাইরে অন্য কারও কাছ থেকে নিলে তা জাকাত হিসেবে গণ্য হবে না।’
দেশের বিত্তবানদের কাছ থেকে জাকাতের টাকা সংগ্রহ করতে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষকদের দায়িত্ব দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা)। বেশ কিছু জেলায় স্বল্প আয়ের ওই শিক্ষকদের জাকাতের অর্থ আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বিত্তবানদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আদায় করতে কোনো শিক্ষক ব্যর্থ হলে সমপরিমাণ অর্থ নিজ পকেট থেকে পরিশোধ করতে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই শিক্ষকদের অধিকাংশই মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেম। তাঁরা প্রতি মাসে মাত্র ৫ হাজার টাকা সম্মানী ভাতার বিনিময়ে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষাকেন্দ্রে পড়ান।
জানা গেছে, পাঁচ মাস ধরে এসব শিক্ষককে সম্মানী ভাতা তো দেওয়া হচ্ছেই না, উল্টো তাঁদের কাছ থেকে জাকাতের নামে অন্তত দুই হাজার টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। জামালপুর, রংপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, নীলফামারীসহ অনেক জেলায় এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীরা একে বলছেন চাঁদাবাজি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সোচ্চার শিক্ষকেরা।
তবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও জাকাত বোর্ডের সভাপতি মো. ফরিদুল হক খান জানিয়েছেন, জোর করে জাকাত আদায়ের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। প্রতিমন্ত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাকাত ফান্ডের নিজস্ব লোকবল নেই। তাই প্রকল্পের শিক্ষকদেরও জাকাত সংগ্রহের জন্য বলা হয়েছে।’ দুই হাজার টাকা টার্গেট বেঁধে দেওয়া এবং কেউ ব্যর্থ হলে নিজের পকেট থেকে দিতে বাধ্য করার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একজন শিক্ষক দুই হাজার টাকা জাকাত সংগ্রহ করতে পারবে না?’
টাকা না দিলে বাদ দিয়ে নতুন নিয়োগ
জানা গেছে, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পে শিক্ষক আছেন ১৭৬ জন। এ বছর তাঁদের জাকাত সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে ৪ লাখ টাকা। প্রত্যেক শিক্ষককে কমপক্ষে ২০০০ টাকা জাকাত আদায় করতে হবে। ইফার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহিদুল ইসলাম খোকন জানান, তাঁর এলাকায় ৩০৭টি কেন্দ্র চালু আছে। গত বছর দুই লাখ টাকা টার্গেট থাকলেও এবার ৪ লাখ টাকার কথা বলা হয়েছে। প্রায় একই রকম লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে অন্যান্য উপজেলায়ও।
কয়েকজন শিক্ষক জানান, নিয়ম অনুযায়ী বিত্তবানদের তালিকা করে তাঁদের কাছে জাকাত চেয়ে চিঠি দেওয়ার কথা; কিন্তু কোনো বিত্তবানকে চিঠি দেওয়া হয়নি। যে শিক্ষকেরা জাকাত সংগ্রহ করে দিতে পারেন না, তাঁদের পরবর্তী সময়ে বাদ দিয়ে নতুন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও জনপ্রতি ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। চাকরি হারানোর ভয়ে প্রায় সব শিক্ষকই নিজের পকেট থেকে ২ হাজার টাকা জাকাত হিসেবে দিয়ে দেন। একজন শিক্ষক বলেন, ‘আমাদের মতো গরিব শিক্ষকদের প্রতি এটা চাঁদাবাজি ছাড়া আর কিছু নয়।’
তবে শিক্ষকদের কাছ থেকে জোর করে জাকাত আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন জামালপুরের উপপরিচালক আবদুর রাজ্জাক।
তিনি বলেন, ‘বিত্তবানদের কাছ থেকে জাকাতের টাকা সংগ্রহ করতে বলেছি। তাঁরা নিজেরা দিয়েছেন এমন খবর জানা নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘জোর করে আমরা না নিলেও গত বছর ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলায় ২-৩ হাজার করে টাকা শিক্ষকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে।’
পাঁচ মাস ধরে ভাতা নেই
উত্তরাঞ্চলের কয়েকজন শিক্ষক জানান, তাঁদের কমপক্ষে ২ হাজার টাকা করে আদায় করে দিতে বলা হয়েছে; নইলে নিজেদের পকেট থেকে দিতে হবে। অথচ ৫ মাস ধরে সম্মানী ভাতাও পাচ্ছেন না তাঁরা।
মসজিদভিত্তিক গণশিক্ষা শিক্ষক কল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ক্কারী নুর মোহাম্মদ মণ্ডল জানান, জাকাত আদায়ে রংপুর জেলায় জনপ্রতি সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
একই রকম তথ্য দেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আবুল হোসাইনও। তিনি বলেন, ‘পাঁচ মাস ধরে বেতন-ভাতা নাই। দুর্মূল্যের বাজারে অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছেন শিক্ষকেরা। প্রতিবছর রমজান এলেই জাকাত আদায়ের নামে চাঁদা চাওয়া হয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই।’
মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের পরিচালক মো. নায়েব আলী মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের কোনো নির্দেশনা আমরা দিইনি। আমি আবারও সব জেলার উপপরিচালকদের সতর্ক করব। তারপরও এ ধরনের কর্মকাণ্ড হলে বা প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জানা গেছে, সরকারিভাবে জাকাত সংগ্রহ করতে ১৯৮২ সালের ৫ জুন এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জাকাত বোর্ড গঠন করা হয়। পদাধিকারবলে ধর্মমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী এর সভাপতি। বোর্ডের অধীনে জাকাত ফান্ডও গঠন করা হয়। প্রতি জেলায় আছে ১১ সদস্যের জেলা জাকাত কমিটি।
জাকাত ফান্ডের পরিচালক ড. মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ জানান, এবার ২০ কোটি টাকা টার্গেট দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাকাত তাদের ওপরই ফরজ, যাদের সারা বছর খরচ করার পরও সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রৌপ্য বা সমপরিমাণ অর্থ থাকবে। তাদের বাইরে অন্য কারও কাছ থেকে নিলে তা জাকাত হিসেবে গণ্য হবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে