মনিরামপুর প্রতিনিধি
মনিরামপুরের মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আয়া পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতিকে গত শুক্রবার সকালে কুলসুম বেগম নামের এক নারী জুতাপেটা করেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযোগ রয়েছে, ওই পদে ১১ টাকায় অন্যজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সিরাজুল ইসলামের অনিয়মের প্রতিবাদে গতকাল শনিবার বিকেলে মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে সমাবেশের ডাক দেন এলাকাবাসী। এতে শত শত গ্রামবাসী অংশ নেন। এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বক্তারা।
জানতে চাইলে কুলসুম বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শ্বশুর মান্দার মোড়লের জমিতে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়। জমি দানের সময় শর্ত ছিল বিদ্যালয়ে কোনো পদ খালি হলে যোগ্যতা অনুযায়ী দাতা মান্দার মোড়লের পরিবারের সদস্যদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরি দিতে হবে। আমরা সে অনুযায়ী আয়া পদে আবেদন করেছিলাম। দাতা পরিবার হলেও চাকরি দেওয়ার কথা বলে সভাপতি সিরাজুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক ৬ লাখ টাকা নিয়েছেন। সভাপতি নিয়েছেন ৩ লাখ আর প্রধান শিক্ষক নিয়েছেন ৩ লাখ টাকা।’
কুলসুম বেগম আরও বলেন, ‘নিয়োগ পরীক্ষার আগে আমার বাড়িতে প্রশ্নও পৌঁছে দেন সভাপতি। পরে শুনি আমারে চাকরি না দিয়া ১১ লাখ টাকা নিয়ে ইউপি সদস্য আসমা খাতুনকে চাকরি দেছেন। অথচ আসমা চাকরির জন্য আবেদনও করেননি।’
কুলসুম বলেন, ‘চাকরি না পেয়ে গত শুক্রবার সকালে কাচারিবাড়ি মোড়ে সভাপতি সিরাজুল ইসলামকে পেয়ে আমি তাঁর কাছে টাকা চাই। তখন তিনি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে আমি জুতা খুলে তাঁকে মারি।’
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘সভাপতিকে ওই নারী আমার সামনে জুতা দিয়ে পিটিয়েছেন।’
জানতে চাইলে সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘কুলসুমের চাকরি না হওয়ায় সে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে কয়েকটি কথা বলেছে। এর বেশি আমার সঙ্গে কিছু হয়নি। আমার প্রতিপক্ষ এসব খারাপ কথা রটাচ্ছে। আমি কারও কাছ থেকে টাকা নিইনি।’
মনোহরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কালিপদ মণ্ডল বলেন, ‘স্কুল কমিটির অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে এলাকাবাসী ফুঁসে উঠে সমাবেশ ডেকেছে।’
মনোহরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মশিয়ার রহমান বলেন, ‘স্কুলের সভাপতি টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়ায় এক নারী তাঁকে জুতা দিয়ে পিটিয়েছে বলে শুনেছি।’
এ বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার মোবাইল ফোন ধরেননি।
মনিরামপুরের মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আয়া পদে চাকরি দেওয়ার নাম করে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতিকে গত শুক্রবার সকালে কুলসুম বেগম নামের এক নারী জুতাপেটা করেছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযোগ রয়েছে, ওই পদে ১১ টাকায় অন্যজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি সিরাজুল ইসলামের অনিয়মের প্রতিবাদে গতকাল শনিবার বিকেলে মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে সমাবেশের ডাক দেন এলাকাবাসী। এতে শত শত গ্রামবাসী অংশ নেন। এ সময় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বক্তারা।
জানতে চাইলে কুলসুম বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শ্বশুর মান্দার মোড়লের জমিতে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়। জমি দানের সময় শর্ত ছিল বিদ্যালয়ে কোনো পদ খালি হলে যোগ্যতা অনুযায়ী দাতা মান্দার মোড়লের পরিবারের সদস্যদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরি দিতে হবে। আমরা সে অনুযায়ী আয়া পদে আবেদন করেছিলাম। দাতা পরিবার হলেও চাকরি দেওয়ার কথা বলে সভাপতি সিরাজুল ইসলাম ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক ৬ লাখ টাকা নিয়েছেন। সভাপতি নিয়েছেন ৩ লাখ আর প্রধান শিক্ষক নিয়েছেন ৩ লাখ টাকা।’
কুলসুম বেগম আরও বলেন, ‘নিয়োগ পরীক্ষার আগে আমার বাড়িতে প্রশ্নও পৌঁছে দেন সভাপতি। পরে শুনি আমারে চাকরি না দিয়া ১১ লাখ টাকা নিয়ে ইউপি সদস্য আসমা খাতুনকে চাকরি দেছেন। অথচ আসমা চাকরির জন্য আবেদনও করেননি।’
কুলসুম বলেন, ‘চাকরি না পেয়ে গত শুক্রবার সকালে কাচারিবাড়ি মোড়ে সভাপতি সিরাজুল ইসলামকে পেয়ে আমি তাঁর কাছে টাকা চাই। তখন তিনি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করলে আমি জুতা খুলে তাঁকে মারি।’
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘সভাপতিকে ওই নারী আমার সামনে জুতা দিয়ে পিটিয়েছেন।’
জানতে চাইলে সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘কুলসুমের চাকরি না হওয়ায় সে আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে কয়েকটি কথা বলেছে। এর বেশি আমার সঙ্গে কিছু হয়নি। আমার প্রতিপক্ষ এসব খারাপ কথা রটাচ্ছে। আমি কারও কাছ থেকে টাকা নিইনি।’
মনোহরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কালিপদ মণ্ডল বলেন, ‘স্কুল কমিটির অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে এলাকাবাসী ফুঁসে উঠে সমাবেশ ডেকেছে।’
মনোহরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মশিয়ার রহমান বলেন, ‘স্কুলের সভাপতি টাকা নিয়ে চাকরি না দেওয়ায় এক নারী তাঁকে জুতা দিয়ে পিটিয়েছে বলে শুনেছি।’
এ বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র সরকার মোবাইল ফোন ধরেননি।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে