তানিম আহমেদ, ঢাকা
দেশে রাজনৈতিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অবস্থান বিপরীত মেরুতে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দুই দলের মধ্যে বিদ্যমান আস্থার সংকট প্রকট হচ্ছে। এটি পুরো দেশের রাজনৈতিক সংকটে পরিণত হতে পারে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য আলোচনায় বসতে দুই দলের প্রতিই তাগিদ এসেছে। কিন্তু আলোচনার কোনো উদ্যোগই দৃশ্যমান নয়। ক্ষমতাসীন দল বলছে, বিরোধীরা আন্দোলন করে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারলেই সংলাপ হবে। আর বিএনপি বলছে, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া কোনো সংলাপ নয়।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ কয়েকটি দেশের বাংলাদেশে নিযুক্ত কূটনীতিকেরা নির্বাচন সামনে রেখে সক্রিয়। এরই মধ্যে তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন। ওই সব বৈঠকে তাঁরা জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দুই দলের অবস্থান জানতে চাওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক সমঝোতার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাঁরা বলেছেন, নানা বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও দেশের স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের স্বার্থে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়া জরুরি। এ কারণে নির্বাচনের আগে প্রধান দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার।
এই সমঝোতার জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ, কিংবা উভয় পন্থায় দুই দলের মধ্যে ‘আলাপ’ হওয়া দরকার, সেটা সংলাপ বা আলোচনা যে নামেই হোক না কেন। বিদেশি কূটনীতিকদের এমন বার্তার পর প্রায় তিন মাস কেটে গেলেও সংলাপ বা আলোচনা আলোর মুখ দেখেনি। নানা মহলে বিষয়টি নিয়ে কেবল গালগল্পই হচ্ছে।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ ওই কূটনীতিকদের জানিয়েছে, বিএনপি কোনো ধরনের সংলাপেই আগ্রহী নয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে বিএনপির অনীহার বিষয়টিও তুলে ধরেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলেন, এবারও সংলাপ হলে তাদের পক্ষ থেকে একই ধরনের প্রস্তাব থাকতে পারে। তাতে সংলাপে ইতিবাচক ফল না-ও আসতে পারে।
বিএনপির সঙ্গে সংলাপের কোনো ভাবনা আছে কি না, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ধরনের কোনো ভাবনা আমাদের নাই।’
আওয়ামী লীগ নেতাদের দাবি, সংলাপের ব্যাপারে পশ্চিমা কূটনীতিকেরা তাঁদের তেমন কোনো পরামর্শ দেননি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর অপর এক সদস্য বলেন, ‘আমরা তাদের বলেছি, সংলাপের উদ্যোগ আমরা নিয়ে কী করব? তাদের (বিএনপি) যদি কোনো দাবি থাকে তাহলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে কথা বলতে পারে। নির্বাচন কমিশন সুপারিশ করলে সেটা অবশ্যই সরকারের কাছে আসবে। সরকার দেখবে তখন।’
বিএনপির সঙ্গে এখনই সংলাপের কোনো কারণ আছে বলেও মনে করছেন না দলটির বেশ কয়েকজন নেতা। তাঁদের দাবি, ২০১৪ সালের সংলাপে খালেদা জিয়াকে কথা দেওয়া হয়েছিল—নির্বাচনকালীন সরকার হবে যৌথ। তাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। এর আগে কয়েকটি সংসদীয় কমিটিতেও তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা আসেনি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো সমস্যা থাকলে সেটার সমাধান একমাত্র সংলাপের মাধ্যমেই পাওয়া সম্ভব। সংলাপে বসলে হয়তো শতভাগ পাব না; তবে গিভ অ্যান্ড টেক তো কিছু হবেই। গণতন্ত্রে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই।’ তবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিএনপিকে সংলাপের প্রস্তাব দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা এখনো হয়নি।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলছেন, রাজনীতিতে কিছু আদায় করতে হলে আন্দোলনের মাধ্যমে পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হয়। কিন্তু বিএনপি সেটা পারছে না। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচন ঘিরে আন্দোলন করে বিএনপির সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। বিএনপি এখন সেই পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারবে বলে ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন। মাঠে আওয়ামী লীগের অবস্থান শক্ত। জনগণ সরকারের সঙ্গে আছে। তাই খালেদা জিয়াকে তারা মুক্ত করতে পারেনি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, বিএনপি যদি আন্দোলন করে কোনো পর্যায়ে যেতে পারে, সেই ক্ষেত্রে সংলাপ হতেও পারে। তবে সংলাপ করেই বা কী হবে! তারা সংসদে থেকে সংলাপে এলে নির্বাচনকালীন সরকারে তাদের কিছু প্রতিনিধি নেওয়া যেত। সংসদ থেকে পদত্যাগ করার মাধ্যমে সেই সুযোগও তারা হারিয়েছে। ওই নেতা আরও বলেন, ‘তারপরও চেষ্টা করলে কোনো রাস্তা বের করা যাবে। সরকারের কাছে পথ আছে। ২০ সদস্যের নির্বাচনকালীন সরকার হলে বিএনপির দুজনকে টেকনোক্র্যাট হিসেবে রাখা যেতে পারে। তবে রাজনীতিতে সক্ষমতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে আমরা খুবই শক্তিশালী। সুতরাং এখনো বিকল্প কোনো চিন্তার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।’
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে সংবিধানে নির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই। নির্বাচনকালে সরকারের আকার কী হবে, তা ঠিক করার এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর। যদিও নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেওয়া দূরের কথা, সংলাপ নিয়েও কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান—শেখ হাসিনার সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আর দেশে সংলাপের কোনো পরিস্থিতি নাই, বিষয়ই নাই।’
দেশে রাজনৈতিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অবস্থান বিপরীত মেরুতে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দুই দলের মধ্যে বিদ্যমান আস্থার সংকট প্রকট হচ্ছে। এটি পুরো দেশের রাজনৈতিক সংকটে পরিণত হতে পারে। এমন পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য আলোচনায় বসতে দুই দলের প্রতিই তাগিদ এসেছে। কিন্তু আলোচনার কোনো উদ্যোগই দৃশ্যমান নয়। ক্ষমতাসীন দল বলছে, বিরোধীরা আন্দোলন করে নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারলেই সংলাপ হবে। আর বিএনপি বলছে, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া কোনো সংলাপ নয়।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ কয়েকটি দেশের বাংলাদেশে নিযুক্ত কূটনীতিকেরা নির্বাচন সামনে রেখে সক্রিয়। এরই মধ্যে তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করেছেন। ওই সব বৈঠকে তাঁরা জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দুই দলের অবস্থান জানতে চাওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক সমঝোতার গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাঁরা বলেছেন, নানা বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও দেশের স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের স্বার্থে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক, সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়া জরুরি। এ কারণে নির্বাচনের আগে প্রধান দুই দলের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার।
এই সমঝোতার জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ, কিংবা উভয় পন্থায় দুই দলের মধ্যে ‘আলাপ’ হওয়া দরকার, সেটা সংলাপ বা আলোচনা যে নামেই হোক না কেন। বিদেশি কূটনীতিকদের এমন বার্তার পর প্রায় তিন মাস কেটে গেলেও সংলাপ বা আলোচনা আলোর মুখ দেখেনি। নানা মহলে বিষয়টি নিয়ে কেবল গালগল্পই হচ্ছে।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগ ওই কূটনীতিকদের জানিয়েছে, বিএনপি কোনো ধরনের সংলাপেই আগ্রহী নয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে বিএনপির অনীহার বিষয়টিও তুলে ধরেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলেন, এবারও সংলাপ হলে তাদের পক্ষ থেকে একই ধরনের প্রস্তাব থাকতে পারে। তাতে সংলাপে ইতিবাচক ফল না-ও আসতে পারে।
বিএনপির সঙ্গে সংলাপের কোনো ভাবনা আছে কি না, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা মতিয়া চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ধরনের কোনো ভাবনা আমাদের নাই।’
আওয়ামী লীগ নেতাদের দাবি, সংলাপের ব্যাপারে পশ্চিমা কূটনীতিকেরা তাঁদের তেমন কোনো পরামর্শ দেননি। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর অপর এক সদস্য বলেন, ‘আমরা তাদের বলেছি, সংলাপের উদ্যোগ আমরা নিয়ে কী করব? তাদের (বিএনপি) যদি কোনো দাবি থাকে তাহলে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে কথা বলতে পারে। নির্বাচন কমিশন সুপারিশ করলে সেটা অবশ্যই সরকারের কাছে আসবে। সরকার দেখবে তখন।’
বিএনপির সঙ্গে এখনই সংলাপের কোনো কারণ আছে বলেও মনে করছেন না দলটির বেশ কয়েকজন নেতা। তাঁদের দাবি, ২০১৪ সালের সংলাপে খালেদা জিয়াকে কথা দেওয়া হয়েছিল—নির্বাচনকালীন সরকার হবে যৌথ। তাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। এর আগে কয়েকটি সংসদীয় কমিটিতেও তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা আসেনি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো সমস্যা থাকলে সেটার সমাধান একমাত্র সংলাপের মাধ্যমেই পাওয়া সম্ভব। সংলাপে বসলে হয়তো শতভাগ পাব না; তবে গিভ অ্যান্ড টেক তো কিছু হবেই। গণতন্ত্রে সংলাপের কোনো বিকল্প নেই।’ তবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিএনপিকে সংলাপের প্রস্তাব দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা এখনো হয়নি।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বলছেন, রাজনীতিতে কিছু আদায় করতে হলে আন্দোলনের মাধ্যমে পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হয়। কিন্তু বিএনপি সেটা পারছে না। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচন ঘিরে আন্দোলন করে বিএনপির সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। বিএনপি এখন সেই পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারবে বলে ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন। মাঠে আওয়ামী লীগের অবস্থান শক্ত। জনগণ সরকারের সঙ্গে আছে। তাই খালেদা জিয়াকে তারা মুক্ত করতে পারেনি।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, বিএনপি যদি আন্দোলন করে কোনো পর্যায়ে যেতে পারে, সেই ক্ষেত্রে সংলাপ হতেও পারে। তবে সংলাপ করেই বা কী হবে! তারা সংসদে থেকে সংলাপে এলে নির্বাচনকালীন সরকারে তাদের কিছু প্রতিনিধি নেওয়া যেত। সংসদ থেকে পদত্যাগ করার মাধ্যমে সেই সুযোগও তারা হারিয়েছে। ওই নেতা আরও বলেন, ‘তারপরও চেষ্টা করলে কোনো রাস্তা বের করা যাবে। সরকারের কাছে পথ আছে। ২০ সদস্যের নির্বাচনকালীন সরকার হলে বিএনপির দুজনকে টেকনোক্র্যাট হিসেবে রাখা যেতে পারে। তবে রাজনীতিতে সক্ষমতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে আমরা খুবই শক্তিশালী। সুতরাং এখনো বিকল্প কোনো চিন্তার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।’
নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে সংবিধানে নির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই। নির্বাচনকালে সরকারের আকার কী হবে, তা ঠিক করার এখতিয়ার প্রধানমন্ত্রীর। যদিও নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেওয়া দূরের কথা, সংলাপ নিয়েও কোনো চিন্তা নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দলীয় অবস্থান—শেখ হাসিনার সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। আর দেশে সংলাপের কোনো পরিস্থিতি নাই, বিষয়ই নাই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে