রিমন রহমান, রাজশাহী
কেউ কিনেছেন জমি। কেউ কিনেছেন পুকুর। কারও ব্যাংকে বেড়েছে জমানো অর্থ। কারও কারও স্ত্রী-সন্তানদের আয় বেড়েছে। এই চিত্র রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের। আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেওয়া মনোনয়নপত্রের সঙ্গে হলফনামা বিশ্লেষণ করে এমনটা দেখা গেছে।
এতে দেখা যায়, রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যাংক হিসাবে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ৯ কোটি টাকা। রাজশাহী-২ আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার ব্যাংকে টাকা বেড়েছে পাঁচ গুণ। রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন কিনেছেন ৭৫ বিঘা জমি। রাজশাহী-৪ আসনের এমপি এনামুল হক ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে টাকার পরিমাণ বেড়েছে। রাজশাহী-৫ আসনের এমপি ডা. মনসুর রহমানের ব্যাংকে টাকার পরিমাণ বেড়েছে ৬৬ গুণ। রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের পাঁচ বছরে আয় বেড়েছে আড়াই গুণের বেশি।
ফারুকের শূন্য ব্যাংকে ৯ কোটি
পাঁচ বছর আগেও রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যাংক হিসাবে কোনো টাকা ছিল না। এখন তাঁর ব্যাংকে রয়েছে ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৬ টাকা। সরকারদলীয় এই সংসদের আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন সন্তানেরা। তাঁরাও এখন সম্পদের মালিক। এই নির্ভরশীলদের নামে আছে ৬০ বিঘা জমি। ২০১৮ সালে নির্ভরশীলদের নামে কোনো সম্পদ না থাকলেও এখন আছে নগদ ২৯ লাখ ৩০ হাজার ৬৬৬ টাকা, ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার বন্ড, ১৭ লাখ টাকার ২টি গাড়ি ও ৮০ ভরি স্বর্ণালংকার। এ নিয়ে কথা বলতে তাঁর মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি।
পাঁচ গুণ টাকা বেড়েছে বাদশার
পাঁচ বছরে ব্যাংকের টাকা বেড়ে পাঁচ গুণ হয়েছে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার। ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা ২০১৮ সালে হলফনামায় দেখিয়েছিলেন, তাঁর ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ টাকা। এবারের হলফনামায় বলা হয়েছে, এখন তাঁর ব্যাংকে আছে ১ কোটি ৩০ লাখ ৫০ হাজার ২৪৫ টাকা। আগে সাড়ে ১৬ লাখ ও ৩৮ লাখ টাকার দুটি গাড়ি থাকলেও এখন একটি জিপের দামই ৭০ লাখ। হলফনামায় সম্পদের বিবরণ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আয়েন কিনেছেন ৭৫ বিঘা জমি
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন গত পাঁচ বছরে এলাকায় ৭৫ বিঘা জমিই কিনেছেন। এই জমির মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৩২৬ টাকা। এবার তিনি ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮০ টাকায় রাজধানীর পূর্বাচলে তিন কাঠার একটি প্লটও নিয়েছেন। ২০১৩ সালে স্ত্রীর নামে কোনো ফ্ল্যাট ছিল না। এবার স্ত্রীর নামে দুটি ফ্ল্যাট দেখানো হয়েছে প্রায় ৮৬ লাখ টাকার। আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালেও জমি ছিল। পৈতৃক সম্পত্তি পরে ভাগ হয়েছে। কিছু জমি কিনেছেনও। অবৈধ কোনো সম্পদ নেই।
এনামুলের নগদ টাকা কমেছে
পাঁচ বছরে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের এমপি এনামুল হকের নগদ টাকা কমেছে। তবে বেড়েছে ব্যাংকের টাকার পরিমাণ। এনামুল হক ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার এই আসনের এমপি। তবে এবার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। ২০১৮ সালে এনামুলের ব্যাংকে ছিল ৭ লাখ ৮৭ হাজার ১১৪ টাকা এবং তাঁর স্ত্রীর ছিল ৪ লাখ ২ হাজার ৩২৫ টাকা। এখন এনামুলের ব্যাংকে আছে ১১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৬ টাকা। স্ত্রীর ব্যাংকে আছে ৩২ লাখ ১০ হাজার ৪৪ টাকা। এনামুল ও তাঁর স্ত্রীর আগের মতোই বন্ড আছে ৪ কোটি ৬৬ লাখ ৫০ হাজার ও ৭ কোটি ৬৭ লাখ ১০ হাজার টাকার। হলফনামায় সম্পদের বিবরণ নিয়ে কথা বলতে মোবাইলে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
মনসুরের টাকার পাহাড়
হলফনামায় দেখা গেছে, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের এমপি ডা. মনসুর রহমানের পাঁচ বছরে বার্ষিক আয় অনেক বেড়েছে। ২০১৮ সালে শিক্ষকতা, শেয়ার ও চাকরি থেকে মনসুর রহমান তাঁর বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন ১৪ লাখ ৯ হাজার ৯৬১ টাকা। এখন তাঁর বার্ষিক আয় ৯২ লাখ ৭০ হাজার ২৮৯ টাকা।
২০১৮ সালে সরকারদলীয় এমপি মনসুর রহমানের ব্যাংকে ছিল ৩ লাখ ১১ হাজার ১২৪ টাকা। এখন ব্যাংকে আছে ২ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ১৭৬ টাকা। আগে সঞ্চয়পত্র ছিল ৩৫ লাখ টাকার। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬৭ টাকা। ২০১৮ সালে স্থাবর সম্পদ হিসেবে মনসুরের ৩০ লাখ টাকার জমি ছিল। এবার তাঁর নামে সাড়ে ৩২ বিঘা কৃষিজমি ও ৬ বিঘা পুকুর দেখানো হয়েছে। এই জমি ও পুকুরের মূল্য দেখানো হয়নি। এ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
শাহরিয়ারের আয় বেড়েছে আড়াই গুণ
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমের পাঁচ বছরে আয় বেড়েছে আড়াই গুণের বেশি। তিনি ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০১৮ সালে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৮ টাকা। এখন তাঁর বার্ষিক আয় ৭ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার ২৫৪ টাকা। ২০১৮ সালে নগদ ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৬ টাকা। এখন আছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩ টাকা। বর্তমানে তাঁর শেয়ার আছে ৬৬ কোটি ৪১ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ টাকার। এ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
কেউ কিনেছেন জমি। কেউ কিনেছেন পুকুর। কারও ব্যাংকে বেড়েছে জমানো অর্থ। কারও কারও স্ত্রী-সন্তানদের আয় বেড়েছে। এই চিত্র রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের। আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেওয়া মনোনয়নপত্রের সঙ্গে হলফনামা বিশ্লেষণ করে এমনটা দেখা গেছে।
এতে দেখা যায়, রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যাংক হিসাবে নতুন করে যুক্ত হয়েছে ৯ কোটি টাকা। রাজশাহী-২ আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার ব্যাংকে টাকা বেড়েছে পাঁচ গুণ। রাজশাহী-৩ আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন কিনেছেন ৭৫ বিঘা জমি। রাজশাহী-৪ আসনের এমপি এনামুল হক ও তাঁর স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে টাকার পরিমাণ বেড়েছে। রাজশাহী-৫ আসনের এমপি ডা. মনসুর রহমানের ব্যাংকে টাকার পরিমাণ বেড়েছে ৬৬ গুণ। রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের পাঁচ বছরে আয় বেড়েছে আড়াই গুণের বেশি।
ফারুকের শূন্য ব্যাংকে ৯ কোটি
পাঁচ বছর আগেও রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর ব্যাংক হিসাবে কোনো টাকা ছিল না। এখন তাঁর ব্যাংকে রয়েছে ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৬০৬ টাকা। সরকারদলীয় এই সংসদের আয়ের ওপর নির্ভরশীল ছিলেন সন্তানেরা। তাঁরাও এখন সম্পদের মালিক। এই নির্ভরশীলদের নামে আছে ৬০ বিঘা জমি। ২০১৮ সালে নির্ভরশীলদের নামে কোনো সম্পদ না থাকলেও এখন আছে নগদ ২৯ লাখ ৩০ হাজার ৬৬৬ টাকা, ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার বন্ড, ১৭ লাখ টাকার ২টি গাড়ি ও ৮০ ভরি স্বর্ণালংকার। এ নিয়ে কথা বলতে তাঁর মোবাইলে ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি।
পাঁচ গুণ টাকা বেড়েছে বাদশার
পাঁচ বছরে ব্যাংকের টাকা বেড়ে পাঁচ গুণ হয়েছে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার। ওয়ার্কার্স পার্টির এই নেতা ২০১৮ সালে হলফনামায় দেখিয়েছিলেন, তাঁর ব্যাংক হিসাবে রয়েছে ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০ টাকা। এবারের হলফনামায় বলা হয়েছে, এখন তাঁর ব্যাংকে আছে ১ কোটি ৩০ লাখ ৫০ হাজার ২৪৫ টাকা। আগে সাড়ে ১৬ লাখ ও ৩৮ লাখ টাকার দুটি গাড়ি থাকলেও এখন একটি জিপের দামই ৭০ লাখ। হলফনামায় সম্পদের বিবরণ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
আয়েন কিনেছেন ৭৫ বিঘা জমি
রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের এমপি আয়েন উদ্দিন গত পাঁচ বছরে এলাকায় ৭৫ বিঘা জমিই কিনেছেন। এই জমির মূল্য দেখিয়েছেন ৩ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৩২৬ টাকা। এবার তিনি ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮০ টাকায় রাজধানীর পূর্বাচলে তিন কাঠার একটি প্লটও নিয়েছেন। ২০১৩ সালে স্ত্রীর নামে কোনো ফ্ল্যাট ছিল না। এবার স্ত্রীর নামে দুটি ফ্ল্যাট দেখানো হয়েছে প্রায় ৮৬ লাখ টাকার। আওয়ামী লীগের এই সংসদ সদস্য এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালেও জমি ছিল। পৈতৃক সম্পত্তি পরে ভাগ হয়েছে। কিছু জমি কিনেছেনও। অবৈধ কোনো সম্পদ নেই।
এনামুলের নগদ টাকা কমেছে
পাঁচ বছরে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের এমপি এনামুল হকের নগদ টাকা কমেছে। তবে বেড়েছে ব্যাংকের টাকার পরিমাণ। এনামুল হক ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার এই আসনের এমপি। তবে এবার মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। ২০১৮ সালে এনামুলের ব্যাংকে ছিল ৭ লাখ ৮৭ হাজার ১১৪ টাকা এবং তাঁর স্ত্রীর ছিল ৪ লাখ ২ হাজার ৩২৫ টাকা। এখন এনামুলের ব্যাংকে আছে ১১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৬ টাকা। স্ত্রীর ব্যাংকে আছে ৩২ লাখ ১০ হাজার ৪৪ টাকা। এনামুল ও তাঁর স্ত্রীর আগের মতোই বন্ড আছে ৪ কোটি ৬৬ লাখ ৫০ হাজার ও ৭ কোটি ৬৭ লাখ ১০ হাজার টাকার। হলফনামায় সম্পদের বিবরণ নিয়ে কথা বলতে মোবাইলে কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
মনসুরের টাকার পাহাড়
হলফনামায় দেখা গেছে, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের এমপি ডা. মনসুর রহমানের পাঁচ বছরে বার্ষিক আয় অনেক বেড়েছে। ২০১৮ সালে শিক্ষকতা, শেয়ার ও চাকরি থেকে মনসুর রহমান তাঁর বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন ১৪ লাখ ৯ হাজার ৯৬১ টাকা। এখন তাঁর বার্ষিক আয় ৯২ লাখ ৭০ হাজার ২৮৯ টাকা।
২০১৮ সালে সরকারদলীয় এমপি মনসুর রহমানের ব্যাংকে ছিল ৩ লাখ ১১ হাজার ১২৪ টাকা। এখন ব্যাংকে আছে ২ কোটি ১৯ লাখ ৯৭ হাজার ১৭৬ টাকা। আগে সঞ্চয়পত্র ছিল ৩৫ লাখ টাকার। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ৭৬৭ টাকা। ২০১৮ সালে স্থাবর সম্পদ হিসেবে মনসুরের ৩০ লাখ টাকার জমি ছিল। এবার তাঁর নামে সাড়ে ৩২ বিঘা কৃষিজমি ও ৬ বিঘা পুকুর দেখানো হয়েছে। এই জমি ও পুকুরের মূল্য দেখানো হয়নি। এ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
শাহরিয়ারের আয় বেড়েছে আড়াই গুণ
রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমের পাঁচ বছরে আয় বেড়েছে আড়াই গুণের বেশি। তিনি ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০১৮ সালে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৪ লাখ ৫৩ হাজার ৩৮৮ টাকা। এখন তাঁর বার্ষিক আয় ৭ কোটি ৯২ লাখ ৯১ হাজার ২৫৪ টাকা। ২০১৮ সালে নগদ ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৭০৬ টাকা। এখন আছে ২১ কোটি ৪৫ লাখ ৪৯ হাজার ১৫৩ টাকা। বর্তমানে তাঁর শেয়ার আছে ৬৬ কোটি ৪১ লাখ ৩২ হাজার ৭০০ টাকার। এ নিয়ে কথা বলতে মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১২ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে