সাজিদ মোহন
সহকর্মী এক সাংবাদিক ফোন দিয়ে বললেন, ‘থানায় একটা বৈঠক আছে। দাম্পত্য সমস্যা। সামাজিকভাবে সমাধান করতে পারিনি। ছেলেপক্ষ আমার আত্মীয়। থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। ফ্রি থাকলে চলে আসেন বিকেলে।’
শুক্রবার কাজ ছিল না হাতে। যথাসময়ে হাজির হলাম থানায়। দুই পক্ষের লোকজন বসে আছেন আগে থেকেই। আমি ঢোকামাত্র কথাবার্তা শুরু হয়ে গেল।
থানার এসআই বললেন, ‘ছেলের পক্ষ থেকে একটা অভিযোগ পেয়েছি, আপনারা মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে পাঠাচ্ছেন না এক বছর। সামাজিকভাবেও বসছেন না। ঘটনা কী, বলেন তো দেখি।’
মেয়ের বাবা উঠে দাঁড়ালেন। বললেন, ‘মেয়ের বিয়ের সময় দেড় ভরি ওজনের একটা গলার হার দিয়েছিলাম। বিয়ের এক মাস যেতে না যেতেই জামাই মেয়েকে চাপ দিতে শুরু করে, হার বিক্রি করে তাকে মোটরসাইকেল কিনে দিতে হবে। আমি গরিব মানুষ। গরু-ছাগল বিক্রি করে মেয়েকে স্বর্ণ দিয়েছি, সেটা বিক্রি করে দিলে মেয়েটার গলা খালি হয়ে যাবে।’
বাবার কথা শেষ না হতেই মেয়ে কেঁদে কেঁদে বলল, ‘আমাকে প্রায়ই এটা নিয়ে মারধর করত। বাচ্চা পেটে থাকা অবস্থায় হাঁড়িপাতিল ধুতে দেরি হওয়ায় আমার দেবরও আমাকে মারধর করেছে।’
মেয়ের কোলে ছয় মাসের বাচ্চা এতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিল। মায়ের কান্নার শব্দে তার ঘুম ভেঙে গেল। দেখল, আশপাশে অনেক মানুষ। খিদে অথবা ভয়ে সে কাঁদতে শুরু করল। কান্নার শব্দে মায়ের অন্য কথাগুলো কেউ বুঝতে পারছিল না। একজন উঠে বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে চলে গেলেন রুমের বাইরে।
এসআই জিজ্ঞেস করলেন, মূল ঝামেলাটা কী নিয়ে, কখন থেকে শুরু হয়েছে?
মেয়ের মা বললেন, ‘পেটের বাচ্চার বয়স যখন ছয় মাস, মেয়ে বাপের বাড়িতে বেড়াতে আসে। বেড়াতে আসার দুই দিন না যেতেই শাশুড়ি বিভিন্ন জায়গায় বলাবলি শুরু করে, মেয়ে নাকি ওনার একটা শাড়ি আর একটা ট্যাং শরবতের বয়াম চুরি করে নিয়ে এসেছে! এরপর মেয়েকে আমরা আর শ্বশুরবাড়ি পাঠাইনি।’
এসআই বললেন, ‘যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন মেয়ের জামাই মেয়েকে নিতে চাইছে। সব অতীত ভুলে এখন থেকে নতুন করে শুরু করতে হবে। এখানে দুই পরিবারের লোকজন আছেন, এলাকার গণ্যমান্য লোকও আছেন। মেয়েরও টুকটাক ভুলভ্রান্তি আছে শুনেছি। সবার সামনে দুই পক্ষ লিখিত অঙ্গীকার করবেন, আগের ভুলগুলো পুনরায় যেন না হয়। আমরাও কিছু কথাবার্তা বলে দেব। যে পক্ষ অঙ্গীকার ভঙ্গ করবে, তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছেলের বাবা এতক্ষণ চুপ ছিলেন। এসআইয়ের কথা শেষ হতেই বললেন, ‘এতক্ষণ তো আমাদের দোষত্রুটির কথা সবাই শুনলেন। আমার নির্দোষ ছেলেকে তার শ্বশুর যে মারধর করে থানায় দিয়েছে, সেটার বিচার কী হবে?’
এসআই বললেন, ‘এ ঘটনা আবার কখন ঘটল? অভিযোগ যেটা করেছেন, সেখানে তো এসব কথা কিছু লেখা নাই।’
মাথা নিচু করে এক কোনায় বসে ছিল ছেলে। ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বাবা বললেন, ‘বল, কী কারণে তোকে মেরে থানায় ঢুকিয়েছিল।’
মুখ ওপরের দিকে তুলল না ছেলে। মাথা নিচু করে বলে গেল একটানা—‘বাচ্চা হওয়ার পর আমি লোক মারফত বারবার শ্বশুরের কাছে খবর পাঠিয়েছি বাচ্চাকে একনজর দেখার জন্য, কিন্তু তিনি রাজি হননি। এক মাস চেষ্টার পর পরিচিত এক লোকের মাধ্যমে কথা বলে বাচ্চার মাকে রাজি করাতে পারি। রাতের বেলা বাচ্চাকে লুকিয়ে একনজর দেখেই চলে যাব—এই মর্মে বাচ্চার মা রাজি হয়। দিনক্ষণ ঠিক করে একদিন রাতে বাচ্চাকে দেখার জন্য লুকিয়ে শ্বশুরবাড়িতে যাই। আমার শাশুড়ি ঘুমে ছিলেন, শ্বশুর ঘরে ছিলেন না। ঘরের পেছনের দরজায় দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর বাচ্চাকে নিয়ে আসে তার মা। অনেক জোরাজুরির পর বাচ্চাকে কোলে নিতে পারি। কোলে নেওয়ার পর আমার ভেতরে কী যেন ভর করে। বাচ্চাটাকে আমি জড়িয়ে ধরে রাখি কিছুক্ষণ। বাচ্চাটাও কোনো সাড়াশব্দ না করে চুপ মেরে ছিল। তার মা বাচ্চাটাকে দিয়ে দেওয়ার জন্য বারবার তাড়া দিচ্ছিল। যদি আমার শ্বশুর এসে দেখে অথবা শাশুড়ি ঘুম থেকে উঠে যায়! বাচ্চাকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেব এমন সময় হঠাৎ মনে হয়, বাচ্চাকে ফিরিয়ে দিলে আর যদি না পাই! মনে হয়, বাচ্চাকে নিয়ে দৌড়ে যদি পালিয়ে যেতে পারি, বাচ্চার জন্য তার মা-ও চলে আসবে। এটা মনে হওয়ার পর একমুহূর্ত আর কিছু চিন্তা না করে বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পারিনি। চোর চোর করে পেছনে পেছনে বাচ্চার মা দৌড়াতে শুরু করল। চারপাশের লোকজন ঘিরে ফেলল আমাকে। অন্ধকারে চিনে ওঠার আগেই সবাই পিটিয়ে আমাকে বেঁধে রাখল গাছের সঙ্গে। আমার শ্বশুর এসে পুলিশ এনে থানায় দিলেন।’
ঘটনাটা শুনে কিছুক্ষণের জন্য সবাই নির্বাক হয়ে গেলেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের মধ্যে এত ভালোবাসা থাকার পরও ভুল বোঝাবুঝির কারণে কত দিন তারা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন। একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে এসআই বললেন, ‘নিজের সন্তান চুরির অপরাধে পিতার হাজতবাস। বিচিত্র দুনিয়া।’ তারপর হো হো করে হেসে উঠলেন। হাসির শব্দে বৈঠকের গুরুগম্ভীর পরিবেশ মুহূর্তে হালকা হয়ে গেল।
রুমের বাইরে বাচ্চাটাকে নিয়ে কে একজন হাঁটাহাঁটি করছিল। বাচ্চার বাবা বললেন, ‘স্যার, এখন তো আপনি আছেন, যদি ব্যবস্থা করেন বাচ্চাটাকে একটু কোলে নেব। আপনার সামনে তো আর দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারব না।’
এসআই হা হা করে হেসে উঠলেন। বললেন, ‘যান যান, কোলে নিয়ে কতক্ষণ হাঁটাহাঁটি করেন। ততক্ষণে আমরা কাগজপত্রগুলো রেডি করে ফেলি।’
আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়তই এমন অসংখ্য ঘটনা ঘটে। অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে সব ঘটনা অনুধাবন করা হয় না। সামান্য ভুল বোঝাবুঝি পরস্পরকে যোজন যোজন দূরে ঠেলে দেয়। কেউ কেউ ফিরে আসতে পারে, কারও আবার ফেরা হয় না কখনোই।
লেখক: সাজিদ মোহন, শিশুসাহিত্যিক
সহকর্মী এক সাংবাদিক ফোন দিয়ে বললেন, ‘থানায় একটা বৈঠক আছে। দাম্পত্য সমস্যা। সামাজিকভাবে সমাধান করতে পারিনি। ছেলেপক্ষ আমার আত্মীয়। থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। ফ্রি থাকলে চলে আসেন বিকেলে।’
শুক্রবার কাজ ছিল না হাতে। যথাসময়ে হাজির হলাম থানায়। দুই পক্ষের লোকজন বসে আছেন আগে থেকেই। আমি ঢোকামাত্র কথাবার্তা শুরু হয়ে গেল।
থানার এসআই বললেন, ‘ছেলের পক্ষ থেকে একটা অভিযোগ পেয়েছি, আপনারা মেয়েকে শ্বশুরবাড়িতে পাঠাচ্ছেন না এক বছর। সামাজিকভাবেও বসছেন না। ঘটনা কী, বলেন তো দেখি।’
মেয়ের বাবা উঠে দাঁড়ালেন। বললেন, ‘মেয়ের বিয়ের সময় দেড় ভরি ওজনের একটা গলার হার দিয়েছিলাম। বিয়ের এক মাস যেতে না যেতেই জামাই মেয়েকে চাপ দিতে শুরু করে, হার বিক্রি করে তাকে মোটরসাইকেল কিনে দিতে হবে। আমি গরিব মানুষ। গরু-ছাগল বিক্রি করে মেয়েকে স্বর্ণ দিয়েছি, সেটা বিক্রি করে দিলে মেয়েটার গলা খালি হয়ে যাবে।’
বাবার কথা শেষ না হতেই মেয়ে কেঁদে কেঁদে বলল, ‘আমাকে প্রায়ই এটা নিয়ে মারধর করত। বাচ্চা পেটে থাকা অবস্থায় হাঁড়িপাতিল ধুতে দেরি হওয়ায় আমার দেবরও আমাকে মারধর করেছে।’
মেয়ের কোলে ছয় মাসের বাচ্চা এতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিল। মায়ের কান্নার শব্দে তার ঘুম ভেঙে গেল। দেখল, আশপাশে অনেক মানুষ। খিদে অথবা ভয়ে সে কাঁদতে শুরু করল। কান্নার শব্দে মায়ের অন্য কথাগুলো কেউ বুঝতে পারছিল না। একজন উঠে বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে চলে গেলেন রুমের বাইরে।
এসআই জিজ্ঞেস করলেন, মূল ঝামেলাটা কী নিয়ে, কখন থেকে শুরু হয়েছে?
মেয়ের মা বললেন, ‘পেটের বাচ্চার বয়স যখন ছয় মাস, মেয়ে বাপের বাড়িতে বেড়াতে আসে। বেড়াতে আসার দুই দিন না যেতেই শাশুড়ি বিভিন্ন জায়গায় বলাবলি শুরু করে, মেয়ে নাকি ওনার একটা শাড়ি আর একটা ট্যাং শরবতের বয়াম চুরি করে নিয়ে এসেছে! এরপর মেয়েকে আমরা আর শ্বশুরবাড়ি পাঠাইনি।’
এসআই বললেন, ‘যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন মেয়ের জামাই মেয়েকে নিতে চাইছে। সব অতীত ভুলে এখন থেকে নতুন করে শুরু করতে হবে। এখানে দুই পরিবারের লোকজন আছেন, এলাকার গণ্যমান্য লোকও আছেন। মেয়েরও টুকটাক ভুলভ্রান্তি আছে শুনেছি। সবার সামনে দুই পক্ষ লিখিত অঙ্গীকার করবেন, আগের ভুলগুলো পুনরায় যেন না হয়। আমরাও কিছু কথাবার্তা বলে দেব। যে পক্ষ অঙ্গীকার ভঙ্গ করবে, তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছেলের বাবা এতক্ষণ চুপ ছিলেন। এসআইয়ের কথা শেষ হতেই বললেন, ‘এতক্ষণ তো আমাদের দোষত্রুটির কথা সবাই শুনলেন। আমার নির্দোষ ছেলেকে তার শ্বশুর যে মারধর করে থানায় দিয়েছে, সেটার বিচার কী হবে?’
এসআই বললেন, ‘এ ঘটনা আবার কখন ঘটল? অভিযোগ যেটা করেছেন, সেখানে তো এসব কথা কিছু লেখা নাই।’
মাথা নিচু করে এক কোনায় বসে ছিল ছেলে। ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বাবা বললেন, ‘বল, কী কারণে তোকে মেরে থানায় ঢুকিয়েছিল।’
মুখ ওপরের দিকে তুলল না ছেলে। মাথা নিচু করে বলে গেল একটানা—‘বাচ্চা হওয়ার পর আমি লোক মারফত বারবার শ্বশুরের কাছে খবর পাঠিয়েছি বাচ্চাকে একনজর দেখার জন্য, কিন্তু তিনি রাজি হননি। এক মাস চেষ্টার পর পরিচিত এক লোকের মাধ্যমে কথা বলে বাচ্চার মাকে রাজি করাতে পারি। রাতের বেলা বাচ্চাকে লুকিয়ে একনজর দেখেই চলে যাব—এই মর্মে বাচ্চার মা রাজি হয়। দিনক্ষণ ঠিক করে একদিন রাতে বাচ্চাকে দেখার জন্য লুকিয়ে শ্বশুরবাড়িতে যাই। আমার শাশুড়ি ঘুমে ছিলেন, শ্বশুর ঘরে ছিলেন না। ঘরের পেছনের দরজায় দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর বাচ্চাকে নিয়ে আসে তার মা। অনেক জোরাজুরির পর বাচ্চাকে কোলে নিতে পারি। কোলে নেওয়ার পর আমার ভেতরে কী যেন ভর করে। বাচ্চাটাকে আমি জড়িয়ে ধরে রাখি কিছুক্ষণ। বাচ্চাটাও কোনো সাড়াশব্দ না করে চুপ মেরে ছিল। তার মা বাচ্চাটাকে দিয়ে দেওয়ার জন্য বারবার তাড়া দিচ্ছিল। যদি আমার শ্বশুর এসে দেখে অথবা শাশুড়ি ঘুম থেকে উঠে যায়! বাচ্চাকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেব এমন সময় হঠাৎ মনে হয়, বাচ্চাকে ফিরিয়ে দিলে আর যদি না পাই! মনে হয়, বাচ্চাকে নিয়ে দৌড়ে যদি পালিয়ে যেতে পারি, বাচ্চার জন্য তার মা-ও চলে আসবে। এটা মনে হওয়ার পর একমুহূর্ত আর কিছু চিন্তা না করে বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু পারিনি। চোর চোর করে পেছনে পেছনে বাচ্চার মা দৌড়াতে শুরু করল। চারপাশের লোকজন ঘিরে ফেলল আমাকে। অন্ধকারে চিনে ওঠার আগেই সবাই পিটিয়ে আমাকে বেঁধে রাখল গাছের সঙ্গে। আমার শ্বশুর এসে পুলিশ এনে থানায় দিলেন।’
ঘটনাটা শুনে কিছুক্ষণের জন্য সবাই নির্বাক হয়ে গেলেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের মধ্যে এত ভালোবাসা থাকার পরও ভুল বোঝাবুঝির কারণে কত দিন তারা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন। একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে এসআই বললেন, ‘নিজের সন্তান চুরির অপরাধে পিতার হাজতবাস। বিচিত্র দুনিয়া।’ তারপর হো হো করে হেসে উঠলেন। হাসির শব্দে বৈঠকের গুরুগম্ভীর পরিবেশ মুহূর্তে হালকা হয়ে গেল।
রুমের বাইরে বাচ্চাটাকে নিয়ে কে একজন হাঁটাহাঁটি করছিল। বাচ্চার বাবা বললেন, ‘স্যার, এখন তো আপনি আছেন, যদি ব্যবস্থা করেন বাচ্চাটাকে একটু কোলে নেব। আপনার সামনে তো আর দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারব না।’
এসআই হা হা করে হেসে উঠলেন। বললেন, ‘যান যান, কোলে নিয়ে কতক্ষণ হাঁটাহাঁটি করেন। ততক্ষণে আমরা কাগজপত্রগুলো রেডি করে ফেলি।’
আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়তই এমন অসংখ্য ঘটনা ঘটে। অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে সব ঘটনা অনুধাবন করা হয় না। সামান্য ভুল বোঝাবুঝি পরস্পরকে যোজন যোজন দূরে ঠেলে দেয়। কেউ কেউ ফিরে আসতে পারে, কারও আবার ফেরা হয় না কখনোই।
লেখক: সাজিদ মোহন, শিশুসাহিত্যিক
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে