কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
রমজান মাস শুরুর আগেই সয়াবিন আর পেঁয়াজের বাজারে ‘সংযম’ ভেঙে পড়েছে। সয়াবিনের সঙ্গে দাম বাড়ছে পেঁয়াজের। ‘সরবরাহ নেই’ অজুহাত তুলে বাজার থেকে ভোজ্যতেলের পাঁচ ও তিন লিটারের বোতল উধাও হয়ে গেছে। গতকাল শুক্রবার কুড়িগ্রাম জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনটি দেখা গেছে।
ক্রেতারা বলছেন, তারা পাঁচ লিটার সয়াবিন কিনতে গেলে দুটি দুই লিটার এবং একটি এক লিটার বোতল ধরে দিচ্ছেন দোকানিরা। এতে তাঁদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। এদিকে রোজার আগেই পেঁয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে। সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে সরকারকে সার্বিক বাজার পরিস্থিতি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার দাবি তুলছেন ক্রেতারা।
কুড়িগ্রামের জিয়া বাজার সংলগ্ন পাইকারি বাজারে গিয়ে যায়, প্রত্যেক দোকানে এক লিটার ও দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন পাওয়া গেলেও তিন লিটার ও পাঁচ লিটার বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। দু’একটি দোকানে একটি কিংবা দুটি বোতল পাওয়া গেলেও তারা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে প্রতি বোতলে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশি দাবি করছেন।
জিয়া বাজারের মুদি দোকানদার মমিন বলেন, ‘আমার কিছু করার নাই। আমি নিজে বেশি দামে কিনেছি। কোম্পানি বেশি দাম নিলে আমি কী করব। সরবরাহ না থাকলেও ক্রেতা ধরে রাখার জন্য আমাকে ম্যানেজ করে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
মতিয়ার নামে এক ক্রেতা জানান, তিনি প্রতি মাসে ৫ লিটার সয়াবিন কিনলেও আজ কোথাও ৫ লিটার আর তিন লিটার বোতল পাচ্ছেন না। একাধিক বোতল নিলে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
তীর সয়াবিন তেলের ডিলার মেসার্স আমীর অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী শাহের আলী জানান, তারা কোম্পানির অনুকূলে টাকা পাঠিয়েও চাহিদা অনুযায়ী পাঁচ লিটার ও তিন লিটার বোতলের সয়াবিন তেল পাচ্ছেন না। দুই দিন ধরে তাঁদের স্টকে এই পরিমাপের সয়াবিন বোতল নেই। ফলে তারা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারছেন না।
এদিকে সয়াবিনের সঙ্গে তাল রেখে পেঁয়াজের বাজারও অস্থির হয়ে উঠছে। পাইকারি বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম এক দিনে কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা বেড়ে ৪০ থেকে ৪৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকার অজুহাত তুলে কেজিতে ৭ টাকা বেড়ে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজার আরও চড়া। দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬০ টাকা এবং এলসি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি আড়তদার আমিনুল ইসলাম বলছেন, ‘হিলিতে মোকামে দাম বেড়েছে। আমরা যেমন দামে কিনছি তেমন দামে বিক্রি করছি। আর বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজের খেতে ক্ষতি হয়েছে। ফলে সরবরাহ কমে গেছে, এ জন্য দাম বাড়ছে।’
কৃত্রিম সংকট নিরসন ও রমজানকে সামনে রেখে বাজার তদারকি বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে বাজার তদারকি বাড়িয়েছি।’
রমজান মাস শুরুর আগেই সয়াবিন আর পেঁয়াজের বাজারে ‘সংযম’ ভেঙে পড়েছে। সয়াবিনের সঙ্গে দাম বাড়ছে পেঁয়াজের। ‘সরবরাহ নেই’ অজুহাত তুলে বাজার থেকে ভোজ্যতেলের পাঁচ ও তিন লিটারের বোতল উধাও হয়ে গেছে। গতকাল শুক্রবার কুড়িগ্রাম জেলা শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনটি দেখা গেছে।
ক্রেতারা বলছেন, তারা পাঁচ লিটার সয়াবিন কিনতে গেলে দুটি দুই লিটার এবং একটি এক লিটার বোতল ধরে দিচ্ছেন দোকানিরা। এতে তাঁদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। এদিকে রোজার আগেই পেঁয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে। সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে সরকারকে সার্বিক বাজার পরিস্থিতি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার দাবি তুলছেন ক্রেতারা।
কুড়িগ্রামের জিয়া বাজার সংলগ্ন পাইকারি বাজারে গিয়ে যায়, প্রত্যেক দোকানে এক লিটার ও দুই লিটার বোতলজাত সয়াবিন পাওয়া গেলেও তিন লিটার ও পাঁচ লিটার বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। দু’একটি দোকানে একটি কিংবা দুটি বোতল পাওয়া গেলেও তারা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে প্রতি বোতলে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশি দাবি করছেন।
জিয়া বাজারের মুদি দোকানদার মমিন বলেন, ‘আমার কিছু করার নাই। আমি নিজে বেশি দামে কিনেছি। কোম্পানি বেশি দাম নিলে আমি কী করব। সরবরাহ না থাকলেও ক্রেতা ধরে রাখার জন্য আমাকে ম্যানেজ করে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
মতিয়ার নামে এক ক্রেতা জানান, তিনি প্রতি মাসে ৫ লিটার সয়াবিন কিনলেও আজ কোথাও ৫ লিটার আর তিন লিটার বোতল পাচ্ছেন না। একাধিক বোতল নিলে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
তীর সয়াবিন তেলের ডিলার মেসার্স আমীর অ্যান্ড সন্সের স্বত্বাধিকারী শাহের আলী জানান, তারা কোম্পানির অনুকূলে টাকা পাঠিয়েও চাহিদা অনুযায়ী পাঁচ লিটার ও তিন লিটার বোতলের সয়াবিন তেল পাচ্ছেন না। দুই দিন ধরে তাঁদের স্টকে এই পরিমাপের সয়াবিন বোতল নেই। ফলে তারা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারছেন না।
এদিকে সয়াবিনের সঙ্গে তাল রেখে পেঁয়াজের বাজারও অস্থির হয়ে উঠছে। পাইকারি বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম এক দিনে কেজিতে ৫ থেকে ৬ টাকা বেড়ে ৪০ থেকে ৪৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ কম থাকার অজুহাত তুলে কেজিতে ৭ টাকা বেড়ে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজার আরও চড়া। দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৬০ টাকা এবং এলসি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি আড়তদার আমিনুল ইসলাম বলছেন, ‘হিলিতে মোকামে দাম বেড়েছে। আমরা যেমন দামে কিনছি তেমন দামে বিক্রি করছি। আর বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজের খেতে ক্ষতি হয়েছে। ফলে সরবরাহ কমে গেছে, এ জন্য দাম বাড়ছে।’
কৃত্রিম সংকট নিরসন ও রমজানকে সামনে রেখে বাজার তদারকি বাড়ানো হচ্ছে বলে জানান জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কুড়িগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে বাজার তদারকি বাড়িয়েছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে