বিনোদন ডেস্ক
একের পর এক প্রোপাগান্ডা সিনেমায় সয়লাব বলিউড। তা নিয়ে তর্ক-বিতর্কে বিভক্ত শিল্পী ও কলাকুশলীরা। রাজনীতির অঙ্গনেও যথেষ্ট উত্তাপ তৈরি করছে। বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ও সুদীপ্ত সেনের ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি।
ভারতের ক্ষমতাসীন দল যখন একদিকে এসব সিনেমার গুণগান গাইছে, অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গসহ বিভিন্ন রাজ্যে সিনেমাগুলো প্রদর্শনের ব্যাপারে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এবারের টার্গেট পশ্চিমবঙ্গ। সেখানকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে নির্মাতা সানোজ মিশ্র তৈরি করছেন ‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’।
মাসখানেক আগে মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার ট্রেলার নিয়ে তখন থেকেই সমালোচনা চলছে। যার জেরে মামলাও হয়েছে। ‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমার বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের ভাবমূর্তি ও সম্প্রীতি নষ্টের অভিযোগ এনে গত ১১ মে কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় মামলা হয়েছে। সিনেমার পরিচালককে আজ ৩০ মের মধ্যে থানায় হাজিরা দিতে বলেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। তবে পুলিশি হাজিরা এড়িয়ে গেছেন নির্মাতা সানোজ। তিনি জানিয়েছেন, প্রাণের ভয়ে তিনি কলকাতায় পা রাখতে পারছেন না। সানোজ আশঙ্কা করছেন, পশ্চিমবঙ্গে গেলে তাঁকে হত্যা করা হতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সানোজ বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে এখন রাজনীতি হয় ভোটব্যাংকের জন্য, সমাজের জন্য নয়। বিশেষ ভোটব্যাংকের তোষামোদ নিয়েই তারা ব্যস্ত। নিজেদের মধ্যে ঝামেলা লাগিয়ে কীভাবে রাজনীতিকরা ফায়দা তোলেন, এটাই আমার সিনেমার বিষয়। আমাদের সিনেমা পুরোপুরি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে তৈরি। কোথাও কোনো অসাংবিধানিক কিছু নেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ আমাকে হেনস্তার চেষ্টা করছে। আমি পরিচালক, কোনো অপরাধী নই।’
কী নিয়ে এত বিতর্ক?
‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমার ৬০ শতাংশ শুটিং শেষ হয়েছে। ট্রেলার মুক্তি দেওয়া হয়েছে মাসখানেক আগে। ট্রেলারে পশ্চিমবঙ্গকে ‘দ্বিতীয় কাশ্মীর’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ‘জনসংখ্যায় মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে, শরিয়া আইন চলবে’, ভয়েসওভারে এমন কথাও বলা হয়েছে। ট্রেলারে দেখানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চলছে, তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি এটাও বলা হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের তোয়াজ করায় হিন্দুরা ভিটেছাড়া হচ্ছে।
এ ছাড়া খুন, ধর্ষণ, দুর্নীতিসহ একের পর এক ইস্যু তুলে ধরে পশ্চিমবঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে এ সিনেমায়।
একের পর এক প্রোপাগান্ডা সিনেমায় সয়লাব বলিউড। তা নিয়ে তর্ক-বিতর্কে বিভক্ত শিল্পী ও কলাকুশলীরা। রাজনীতির অঙ্গনেও যথেষ্ট উত্তাপ তৈরি করছে। বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ও সুদীপ্ত সেনের ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি।
ভারতের ক্ষমতাসীন দল যখন একদিকে এসব সিনেমার গুণগান গাইছে, অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গসহ বিভিন্ন রাজ্যে সিনেমাগুলো প্রদর্শনের ব্যাপারে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এবারের টার্গেট পশ্চিমবঙ্গ। সেখানকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে নির্মাতা সানোজ মিশ্র তৈরি করছেন ‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’।
মাসখানেক আগে মুক্তি পাওয়া এ সিনেমার ট্রেলার নিয়ে তখন থেকেই সমালোচনা চলছে। যার জেরে মামলাও হয়েছে। ‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমার বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের ভাবমূর্তি ও সম্প্রীতি নষ্টের অভিযোগ এনে গত ১১ মে কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায় মামলা হয়েছে। সিনেমার পরিচালককে আজ ৩০ মের মধ্যে থানায় হাজিরা দিতে বলেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। তবে পুলিশি হাজিরা এড়িয়ে গেছেন নির্মাতা সানোজ। তিনি জানিয়েছেন, প্রাণের ভয়ে তিনি কলকাতায় পা রাখতে পারছেন না। সানোজ আশঙ্কা করছেন, পশ্চিমবঙ্গে গেলে তাঁকে হত্যা করা হতে পারে।
ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সানোজ বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে এখন রাজনীতি হয় ভোটব্যাংকের জন্য, সমাজের জন্য নয়। বিশেষ ভোটব্যাংকের তোষামোদ নিয়েই তারা ব্যস্ত। নিজেদের মধ্যে ঝামেলা লাগিয়ে কীভাবে রাজনীতিকরা ফায়দা তোলেন, এটাই আমার সিনেমার বিষয়। আমাদের সিনেমা পুরোপুরি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে তৈরি। কোথাও কোনো অসাংবিধানিক কিছু নেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ আমাকে হেনস্তার চেষ্টা করছে। আমি পরিচালক, কোনো অপরাধী নই।’
কী নিয়ে এত বিতর্ক?
‘দ্য ডায়েরি অব ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমার ৬০ শতাংশ শুটিং শেষ হয়েছে। ট্রেলার মুক্তি দেওয়া হয়েছে মাসখানেক আগে। ট্রেলারে পশ্চিমবঙ্গকে ‘দ্বিতীয় কাশ্মীর’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ‘জনসংখ্যায় মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে, শরিয়া আইন চলবে’, ভয়েসওভারে এমন কথাও বলা হয়েছে। ট্রেলারে দেখানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চলছে, তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি এটাও বলা হয়েছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের তোয়াজ করায় হিন্দুরা ভিটেছাড়া হচ্ছে।
এ ছাড়া খুন, ধর্ষণ, দুর্নীতিসহ একের পর এক ইস্যু তুলে ধরে পশ্চিমবঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে এ সিনেমায়।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে