আক্তার হোসেন, দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়া এলাকায় আট বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে বিদ্যুৎ সংযোগবিহীন ৬৪টি খুঁটি। এতে ১০০ কিলোভোল্টের (কেভি) ট্রান্সফরমারে মরিচা ধরেছে, ভেতরের ইনসুলেটিং অয়েল গলে পড়ছে মাটিতে।
তারপরও বিদ্যুৎ-সংযোগ থেকে বঞ্চিত আছে উপজেলার মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাঁজাছড়া এলাকার বাঙালি ও চাকমা-অধ্যুষিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তত ২৫০টি পরিবার।
এদিকে অভিযোগ পাওয়া গেছে, বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য ওই এলাকার মানুষ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় চুক্তি করেছেন। পরে সেই টাকা রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুকে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা সদর থেকে হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ায় যাওয়ার পথে মাইনী নদী পার হলেই চোখ পড়ে রাস্তার পাশের লম্বা খুঁটিগুলো। সারিতে দাঁড়িয়ে আছে সিমেন্টের খুঁটি। একটু সামনে গেলেই দেখা মেলে ১০০ কিলোভোল্টের (কেভি) ট্রান্সফরমার। এতে মরিচা ধরে হেমাটাইট লাল হয়ে গেছে। ট্রান্সফরমারের ভেতরের ইন্সুলেটিং অয়েল গলে মাটিতে পড়ছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ সংযোগের তার ছিঁড়ে রাস্তায় পড়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার মেরুং বাজারের নুর আলী ও বেতছড়ি পশ্চিমপাড়ার হেকমত আলীর সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় চুক্তি করেন হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দারা। সে অনুযায়ী ৬৪টি বিদ্যুৎ খুঁটি ও একটি ১০০ কেভির ট্রান্সফরমার দেওয়া হয়েছে। তবে চুক্তিতে উল্লেখের চেয়ে ১টি খুঁটি কম দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া চুক্তি অনুযায়ী, ৪৪০ কেভি তার দেওয়ার কথা থাকলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। মাত্র ৫টি খুঁটিতে ৪৪০ কেভির তার দেওয়া হয়েছে। বাকি খুঁটিগুলোতে ২২০ কেভির তার লাগিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু গত আট বছরে বিদ্যুতের মুখ দেখেনি হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দারা।
হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার সোহেল চাকমা (৩৬) বলেন, ‘এমনি তো আর বিদ্যুৎ চাইনি, বিদ্যুৎ বাবদ এলাকার মানুষকে ৫ লাখ টাকা দিতে হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পাহাড়ি এই এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় পানির কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। আমাদের সন্তানদের বর্ষা মৌসুমে লেখাপড়া ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে খামার করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ বন্ধ রয়েছে। সরকারের উন্নয়নের সঙ্গে এগিয়ে যেতে পারছে না হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার মানুষ।’
ভোলা চাকমা (৫০) অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা এলাকাবাসী কাউকে তো চিনি না। মেরুং বাজারের নুর আলী ও বেতছড়ির হেকমতকে ৫ লাখ টাকা দিয়েছি বিদ্যুৎ সংযোগ দেবে বলেছেন।’
দক্ষিণপাড়ার ছোবহান (৫৫) বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে খুঁটি দাঁড়িয়ে আছে, অথচ আজও বিদ্যুতের আলো থেকে বঞ্চিত গ্রামবাসী।’
৭ নম্বর ওয়ার্ডের দুবারের সাবেক ইউপি সদস্য মো. দুলাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে তা দেখা দরকার। হাঁজাছড়া এলাকায় ২০১৪ সালে বিদ্যুতের খুঁটি গাড়া হলেও আলোর দেখা মিলে নাই। দরিদ্র এলাকার মানুষকে বিদ্যুতের কথা বলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি চক্র।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে নুর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি, বেতছড়ির হেকমতসহ হাঁজাছড়া এলাকার তিন-চারজন গিয়ে রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুর কাছে টাকা দিই।’
টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বেতছড়ি এলাকার হেকমত বলেন, ‘দক্ষিণপাড়ার লোকজন আমার কাছে বিদ্যুৎ সংযোগের বিষয়ে জানতে চেয়েছিল। আমি তাদের রাঙামাটি বনরূপা অফিসের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুর সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের বাইরে পরিচয় করিয়ে দিই। টাকার লেনদেন বিষয়টি তাদের ব্যক্তিগত। আর টাকা লেনদেন বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’
এদিকে বিদ্যুৎ সংযোগ বাবদ টাকা লেনদেনের বিষয়ে রাঙামাটি বনরূপা কার্যালয়ের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) গাড়িচালক সেন্টুকে গত সোম ও গতকাল বুধবার মোবাইল ফোনে কল করে পাওয়া যায়নি। এমনকি মেসেজ পাঠিয়েও তাঁর মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চানতে চাইলে হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার বিদ্যুতের ঠিকাদার প্রদীপ চাকমা বলেন, ‘দীঘিনালা বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রকে কাজ বুঝিয়ে দেব খুব তাড়াতাড়ি।’ কাজের ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কাজটি মূলত দুজন ঠিকাদার দিয়ে সম্পূর্ণ করা হয়েছে। আমি মাত্র ২৫টি খুঁটির কাজ করেছি।’
দীঘিনালা আবাসিক বিদ্যুৎ বিভাগের উপপ্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘হাঁজাছড়া লাইনের বিদ্যুৎ সংযোগ আমরা দিতে চাচ্ছি। তবে হাঁজাছড়া বিদ্যুৎ সংযোগের ঠিকাদার এখনো আমাদের কাছে কাজ বুঝিয়ে দেননি। কাজ বুঝিয়ে দিলে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ দেব।’
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়া এলাকায় আট বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে বিদ্যুৎ সংযোগবিহীন ৬৪টি খুঁটি। এতে ১০০ কিলোভোল্টের (কেভি) ট্রান্সফরমারে মরিচা ধরেছে, ভেতরের ইনসুলেটিং অয়েল গলে পড়ছে মাটিতে।
তারপরও বিদ্যুৎ-সংযোগ থেকে বঞ্চিত আছে উপজেলার মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাঁজাছড়া এলাকার বাঙালি ও চাকমা-অধ্যুষিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তত ২৫০টি পরিবার।
এদিকে অভিযোগ পাওয়া গেছে, বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য ওই এলাকার মানুষ স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় চুক্তি করেছেন। পরে সেই টাকা রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুকে বুঝিয়ে দিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলা সদর থেকে হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ায় যাওয়ার পথে মাইনী নদী পার হলেই চোখ পড়ে রাস্তার পাশের লম্বা খুঁটিগুলো। সারিতে দাঁড়িয়ে আছে সিমেন্টের খুঁটি। একটু সামনে গেলেই দেখা মেলে ১০০ কিলোভোল্টের (কেভি) ট্রান্সফরমার। এতে মরিচা ধরে হেমাটাইট লাল হয়ে গেছে। ট্রান্সফরমারের ভেতরের ইন্সুলেটিং অয়েল গলে মাটিতে পড়ছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ সংযোগের তার ছিঁড়ে রাস্তায় পড়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার মেরুং বাজারের নুর আলী ও বেতছড়ি পশ্চিমপাড়ার হেকমত আলীর সঙ্গে ৫ লাখ টাকায় চুক্তি করেন হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দারা। সে অনুযায়ী ৬৪টি বিদ্যুৎ খুঁটি ও একটি ১০০ কেভির ট্রান্সফরমার দেওয়া হয়েছে। তবে চুক্তিতে উল্লেখের চেয়ে ১টি খুঁটি কম দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া চুক্তি অনুযায়ী, ৪৪০ কেভি তার দেওয়ার কথা থাকলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন। মাত্র ৫টি খুঁটিতে ৪৪০ কেভির তার দেওয়া হয়েছে। বাকি খুঁটিগুলোতে ২২০ কেভির তার লাগিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু গত আট বছরে বিদ্যুতের মুখ দেখেনি হাঁজাছড়ার দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দারা।
হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার সোহেল চাকমা (৩৬) বলেন, ‘এমনি তো আর বিদ্যুৎ চাইনি, বিদ্যুৎ বাবদ এলাকার মানুষকে ৫ লাখ টাকা দিতে হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পাহাড়ি এই এলাকায় বিদ্যুৎ না থাকায় পানির কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। আমাদের সন্তানদের বর্ষা মৌসুমে লেখাপড়া ব্যাহত হচ্ছে। বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে খামার করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ বন্ধ রয়েছে। সরকারের উন্নয়নের সঙ্গে এগিয়ে যেতে পারছে না হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার মানুষ।’
ভোলা চাকমা (৫০) অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা এলাকাবাসী কাউকে তো চিনি না। মেরুং বাজারের নুর আলী ও বেতছড়ির হেকমতকে ৫ লাখ টাকা দিয়েছি বিদ্যুৎ সংযোগ দেবে বলেছেন।’
দক্ষিণপাড়ার ছোবহান (৫৫) বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকে খুঁটি দাঁড়িয়ে আছে, অথচ আজও বিদ্যুতের আলো থেকে বঞ্চিত গ্রামবাসী।’
৭ নম্বর ওয়ার্ডের দুবারের সাবেক ইউপি সদস্য মো. দুলাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে তা দেখা দরকার। হাঁজাছড়া এলাকায় ২০১৪ সালে বিদ্যুতের খুঁটি গাড়া হলেও আলোর দেখা মিলে নাই। দরিদ্র এলাকার মানুষকে বিদ্যুতের কথা বলে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি চক্র।’
অভিযোগ প্রসঙ্গে নুর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি, বেতছড়ির হেকমতসহ হাঁজাছড়া এলাকার তিন-চারজন গিয়ে রাঙামাটি বিদ্যুৎ বিভাগের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুর কাছে টাকা দিই।’
টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বেতছড়ি এলাকার হেকমত বলেন, ‘দক্ষিণপাড়ার লোকজন আমার কাছে বিদ্যুৎ সংযোগের বিষয়ে জানতে চেয়েছিল। আমি তাদের রাঙামাটি বনরূপা অফিসের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) ড্রাইভার সেন্টুর সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের বাইরে পরিচয় করিয়ে দিই। টাকার লেনদেন বিষয়টি তাদের ব্যক্তিগত। আর টাকা লেনদেন বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’
এদিকে বিদ্যুৎ সংযোগ বাবদ টাকা লেনদেনের বিষয়ে রাঙামাটি বনরূপা কার্যালয়ের প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) গাড়িচালক সেন্টুকে গত সোম ও গতকাল বুধবার মোবাইল ফোনে কল করে পাওয়া যায়নি। এমনকি মেসেজ পাঠিয়েও তাঁর মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চানতে চাইলে হাঁজাছড়া দক্ষিণপাড়ার বিদ্যুতের ঠিকাদার প্রদীপ চাকমা বলেন, ‘দীঘিনালা বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রকে কাজ বুঝিয়ে দেব খুব তাড়াতাড়ি।’ কাজের ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কাজটি মূলত দুজন ঠিকাদার দিয়ে সম্পূর্ণ করা হয়েছে। আমি মাত্র ২৫টি খুঁটির কাজ করেছি।’
দীঘিনালা আবাসিক বিদ্যুৎ বিভাগের উপপ্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘হাঁজাছড়া লাইনের বিদ্যুৎ সংযোগ আমরা দিতে চাচ্ছি। তবে হাঁজাছড়া বিদ্যুৎ সংযোগের ঠিকাদার এখনো আমাদের কাছে কাজ বুঝিয়ে দেননি। কাজ বুঝিয়ে দিলে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ দেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে