মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে চলতি বছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি মুগডালের চাষ করা হয়েছে। এখন ফসল তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে তীব্র খরা ও পর্যাপ্ত সেচব্যবস্থা না থাকায় কিছু এলাকায় মুগডালের ফলন ভালো হয়নি বলে জানান কৃষকেরা। ওই এলাকায় মুগডাল খেতের জমি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। গাছের চারাও রয়ে গেছে ছোট ছোট। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে মুগডালের ফলন আরও ভালো হতো।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় মুগডাল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০০ হেক্টর জমিতে। তবে কৃষি বিভাগের পরামর্শে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে মুগডালের চাষ করেছেন কৃষকেরা। খেতে ফলনও ভালো হয়েছে। উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র ডাল বিক্রি করা যাবে। উপজেলায় এ বছর মুগডাল চাষ করে চাষিরা বেশ লাভজনক অবস্থানে রয়েছেন।
উপজেলার কিসমত ঝাটিবুনিয়া গ্রামের কৃষক আ. গনি হাওলাদার বলেন, ‘এ বছর প্রায় এক একর জমিতে মুগডালের চাষ করেছি। ফলন মোটামুটি ভালোই হয়েছে। তবে তীব্র খরায় মুগডালের গাছের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। খেতে গাছের চারা তেমন বড় হয়নি। কিছু গাছ পোকা নষ্ট করে ফেলেছে। তারপরও ফলন ভালো হয়েছে।’
বাজিতা চতুর্থ খণ্ড গ্রামের কৃষক গোলাম সরোয়ার বলেন, ‘প্রতি শতাংশ জমি পাওয়ার টিলার দিয়ে ৫০ টাকা দরে চাষ করে মুগডালের বীজ বপন করতে হয়। এরপর খেতে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা লাগে। অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। তারপরও গাছের ছোয়া মোটামুটি ভালোই। দু’বার ছোয়া তুলে বাড়িতে নিতে পারলে লোকসান গুনতে হবে না।’
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘ধান চাষের চেয়ে মুগডাল চাষে খরচ কম। শুকনা মৌসুমে এ অঞ্চলের জমি পতিত অবস্থায় পড়ে থাকত। কৃষি বিভাগের উদ্যোগে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের কৃষকদের এ ডাল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। এ বছর উপজেলায় মুগডালের ফলন অনেক ভালো।’
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে চলতি বছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি মুগডালের চাষ করা হয়েছে। এখন ফসল তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে তীব্র খরা ও পর্যাপ্ত সেচব্যবস্থা না থাকায় কিছু এলাকায় মুগডালের ফলন ভালো হয়নি বলে জানান কৃষকেরা। ওই এলাকায় মুগডাল খেতের জমি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। গাছের চারাও রয়ে গেছে ছোট ছোট। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে মুগডালের ফলন আরও ভালো হতো।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় মুগডাল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০০ হেক্টর জমিতে। তবে কৃষি বিভাগের পরামর্শে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে মুগডালের চাষ করেছেন কৃষকেরা। খেতে ফলনও ভালো হয়েছে। উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র ডাল বিক্রি করা যাবে। উপজেলায় এ বছর মুগডাল চাষ করে চাষিরা বেশ লাভজনক অবস্থানে রয়েছেন।
উপজেলার কিসমত ঝাটিবুনিয়া গ্রামের কৃষক আ. গনি হাওলাদার বলেন, ‘এ বছর প্রায় এক একর জমিতে মুগডালের চাষ করেছি। ফলন মোটামুটি ভালোই হয়েছে। তবে তীব্র খরায় মুগডালের গাছের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। খেতে গাছের চারা তেমন বড় হয়নি। কিছু গাছ পোকা নষ্ট করে ফেলেছে। তারপরও ফলন ভালো হয়েছে।’
বাজিতা চতুর্থ খণ্ড গ্রামের কৃষক গোলাম সরোয়ার বলেন, ‘প্রতি শতাংশ জমি পাওয়ার টিলার দিয়ে ৫০ টাকা দরে চাষ করে মুগডালের বীজ বপন করতে হয়। এরপর খেতে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা লাগে। অনেক টাকা খরচ হয়ে যায়। তারপরও গাছের ছোয়া মোটামুটি ভালোই। দু’বার ছোয়া তুলে বাড়িতে নিতে পারলে লোকসান গুনতে হবে না।’
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আরাফাত হোসেন বলেন, ‘ধান চাষের চেয়ে মুগডাল চাষে খরচ কম। শুকনা মৌসুমে এ অঞ্চলের জমি পতিত অবস্থায় পড়ে থাকত। কৃষি বিভাগের উদ্যোগে উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের কৃষকদের এ ডাল চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। এ বছর উপজেলায় মুগডালের ফলন অনেক ভালো।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে