ক্রীড়া ডেস্ক
জোনাথান বার্নেট, হোর্হে মেন্দেস, ভোলকার স্ট্রুথ—ফুটবলপ্রেমীদের কাছে এ নামগুলো মোটেই অচেনা নয়। বরং অনেক ফুটবলপ্রেমী নিয়মিত অনুসরণ করেন তাঁদের কার্যবিধি। এরাই মূলত ফুটবলারদের পছন্দের ক্লাব খুঁজে দিয়ে থাকেন। ফুটবল দুনিয়ার প্রভাবশালী এই লোকগুলোর পরিচয় এজেন্ট হিসেবে। দলবদলের সময় তাদের প্রভাবে বদলে যায় ফুটবলের মহাতারকাদের ভবিষ্যৎ গন্তব্যও।
অনেক ফুটবলারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন তাঁদের পরিবারের সদস্য অর্থাৎ বাবা, মা, ভাইবোনেরা। তবে বেশির ভাগ তারকা নির্ভর করেন এজেন্টদের ওপর। যেমন—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য নতুন ক্লাবের সন্ধান করছেন মেন্দেস। যিনি আরও একাধিক ফুটবল তারকার এজেন্টও বটে। তেমন কয়েকজন এজেন্টদের এই আয়োজন।
জোনাথান বার্নেট
এজেন্সি: আইসিএম স্টেলার গ্রুপ
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: জ্যাক গ্রিলিশ, গ্যারেথ বেল, সাউল নিগুয়েজ, রুবেন লোফটাস-চেক ও জর্ডান পিকফোর্ড।
চুক্তি করিয়েছেন: ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ১ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা
বার্নেটকে ২০১৯ সালে ফোর্বস বিশ্বের সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী ফুটবল এজেন্টের স্বীকৃতি দিয়েছিল। তাঁর মাধ্যমেই ২০১৩ সালে ৮৬ মিলিয়ন পাউন্ডে গ্যারেথ বেল টটেনহাম থেকে রিয়াল মাদ্রিদে গিয়েছিল। এটিকে তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় চুক্তি বিবেচনা করা হয়। আর বার্নেটের সাম্প্রতিক করা চুক্তিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জ্যাক গ্রিলিশকে অ্যাস্টন ভিলা থেকে ম্যানচেস্টার সিটিতে পাঠানো। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ফুটবলের বিখ্যাত এজেন্ট বার্নেটের প্রথম গ্রাহক ছিলেন ক্রিকেট কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা।
হোর্হে মেন্দেস
এজেন্সি: জেস্টিফিউট ইন্টারন্যাশনাল
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, হামেস রদ্রিগেজ, আনহেল দি মারিয়া, দাভিদ দি হেয়া, থিয়াগো সিলভা ও হোসে মরিনহো।
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৭ হাজার ৯৩ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৭১১ কোটি টাকা
সম্ভবত এই মুহূর্তে ফুটবলের সবচেয়ে জনপ্রিয় এজেন্টের নাম হচ্ছে হোর্হে মেন্দেস। সুপার এজেন্ট হিসেবে দুনিয়াজুড়ে তাঁর পরিচিতি। ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে বড় দুই তারকার একজন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এজেন্টের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এখনো রোনালদোর জন্য নতুন ক্লাবের সন্ধানে আছেন তিনি। একসময় তাঁর প্রশংসা করেছিলেন স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনও।
মিনো রাইওলা
এজেন্সি: মিনো রাইওলা
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৫ হাজার ৩৬ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৭০১ কোটি টাকা
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: পল পগবা, হেনরিখ মিখতারিয়ান, ব্লেইস মাতুইদি, জ্লাতন ইব্রাহিমোভিচ, রোমেলু লুকাকু, মারিও বালোতেল্লি ও আর্লিং হালান্ড।
মিনো রাইওলা মারা গেছেন গত এপ্রিলে। তবে এখনো তাঁর প্রভাব থেকে বের হতে পারেনি ফুটবলদুনিয়া। নিজের সময়ের অন্যতম সেরা এজেন্ট হিসেবে থেকে যাবে রাইওলার নাম। জ্লাতন ইব্রাহিমোভিচ, পল পগবা ও লুকাকুদের মতো তারকাদের এজেন্টের দায়িত্ব পালন করে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন রাইওলা। অনেক বড় বড় দলবদলের সঙ্গে যুক্ত থেকে নিজের নামের পাশে ‘দলবদলের গডফাদার’ তকমা লাগিয়েছিলেন রাইওলা। তাঁর মৃত্যুর পর শোক প্রকাশ করেছিলেন তারকা ফুটবলাররাও।
ভোলকার স্ট্রুথ
এজেন্সি: স্পোর্টস টোটাল
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: মার্কো রয়েস, মারিও গোৎসে, টনি ক্রুস ও বেনেডিক্ট হাওয়েডেস
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৩ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৩৪৬ কোটি টাকা
ভোলকার স্ট্রুথকে জার্মানির সবচেয়ে প্রভাবশালী এজেন্ট বিবেচনা করা হয়। আরবি লাইপজিগের তরুণ ডিফেন্ডার দায়োত উপামেকানো, রিয়ালের তারকা মিডফিল্ডার টনি ক্রুস এবং বায়ার্নের নিকলাস সুলের মতো তারকার এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন তিনি। তাঁর সবচেয়ে বড় তারকাদের মধ্যে আছে মারিও গোৎসের নাম। সব মিলিয়ে ৭৭ জন খেলোয়াড় আছেন তাঁর তালিকায়।
জোনাথান বার্নেট, হোর্হে মেন্দেস, ভোলকার স্ট্রুথ—ফুটবলপ্রেমীদের কাছে এ নামগুলো মোটেই অচেনা নয়। বরং অনেক ফুটবলপ্রেমী নিয়মিত অনুসরণ করেন তাঁদের কার্যবিধি। এরাই মূলত ফুটবলারদের পছন্দের ক্লাব খুঁজে দিয়ে থাকেন। ফুটবল দুনিয়ার প্রভাবশালী এই লোকগুলোর পরিচয় এজেন্ট হিসেবে। দলবদলের সময় তাদের প্রভাবে বদলে যায় ফুটবলের মহাতারকাদের ভবিষ্যৎ গন্তব্যও।
অনেক ফুটবলারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন তাঁদের পরিবারের সদস্য অর্থাৎ বাবা, মা, ভাইবোনেরা। তবে বেশির ভাগ তারকা নির্ভর করেন এজেন্টদের ওপর। যেমন—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য নতুন ক্লাবের সন্ধান করছেন মেন্দেস। যিনি আরও একাধিক ফুটবল তারকার এজেন্টও বটে। তেমন কয়েকজন এজেন্টদের এই আয়োজন।
জোনাথান বার্নেট
এজেন্সি: আইসিএম স্টেলার গ্রুপ
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: জ্যাক গ্রিলিশ, গ্যারেথ বেল, সাউল নিগুয়েজ, রুবেন লোফটাস-চেক ও জর্ডান পিকফোর্ড।
চুক্তি করিয়েছেন: ১৩ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ১ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা
বার্নেটকে ২০১৯ সালে ফোর্বস বিশ্বের সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী ফুটবল এজেন্টের স্বীকৃতি দিয়েছিল। তাঁর মাধ্যমেই ২০১৩ সালে ৮৬ মিলিয়ন পাউন্ডে গ্যারেথ বেল টটেনহাম থেকে রিয়াল মাদ্রিদে গিয়েছিল। এটিকে তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় চুক্তি বিবেচনা করা হয়। আর বার্নেটের সাম্প্রতিক করা চুক্তিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জ্যাক গ্রিলিশকে অ্যাস্টন ভিলা থেকে ম্যানচেস্টার সিটিতে পাঠানো। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ফুটবলের বিখ্যাত এজেন্ট বার্নেটের প্রথম গ্রাহক ছিলেন ক্রিকেট কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা।
হোর্হে মেন্দেস
এজেন্সি: জেস্টিফিউট ইন্টারন্যাশনাল
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, হামেস রদ্রিগেজ, আনহেল দি মারিয়া, দাভিদ দি হেয়া, থিয়াগো সিলভা ও হোসে মরিনহো।
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৭ হাজার ৯৩ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৭১১ কোটি টাকা
সম্ভবত এই মুহূর্তে ফুটবলের সবচেয়ে জনপ্রিয় এজেন্টের নাম হচ্ছে হোর্হে মেন্দেস। সুপার এজেন্ট হিসেবে দুনিয়াজুড়ে তাঁর পরিচিতি। ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে বড় দুই তারকার একজন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর এজেন্টের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এখনো রোনালদোর জন্য নতুন ক্লাবের সন্ধানে আছেন তিনি। একসময় তাঁর প্রশংসা করেছিলেন স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনও।
মিনো রাইওলা
এজেন্সি: মিনো রাইওলা
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৫ হাজার ৩৬ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৭০১ কোটি টাকা
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: পল পগবা, হেনরিখ মিখতারিয়ান, ব্লেইস মাতুইদি, জ্লাতন ইব্রাহিমোভিচ, রোমেলু লুকাকু, মারিও বালোতেল্লি ও আর্লিং হালান্ড।
মিনো রাইওলা মারা গেছেন গত এপ্রিলে। তবে এখনো তাঁর প্রভাব থেকে বের হতে পারেনি ফুটবলদুনিয়া। নিজের সময়ের অন্যতম সেরা এজেন্ট হিসেবে থেকে যাবে রাইওলার নাম। জ্লাতন ইব্রাহিমোভিচ, পল পগবা ও লুকাকুদের মতো তারকাদের এজেন্টের দায়িত্ব পালন করে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন রাইওলা। অনেক বড় বড় দলবদলের সঙ্গে যুক্ত থেকে নিজের নামের পাশে ‘দলবদলের গডফাদার’ তকমা লাগিয়েছিলেন রাইওলা। তাঁর মৃত্যুর পর শোক প্রকাশ করেছিলেন তারকা ফুটবলাররাও।
ভোলকার স্ট্রুথ
এজেন্সি: স্পোর্টস টোটাল
গুরুত্বপূর্ণ তারকা: মার্কো রয়েস, মারিও গোৎসে, টনি ক্রুস ও বেনেডিক্ট হাওয়েডেস
মোট চুক্তি করিয়েছেন: ৩ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা
কমিশন পেয়েছেন: ৩৪৬ কোটি টাকা
ভোলকার স্ট্রুথকে জার্মানির সবচেয়ে প্রভাবশালী এজেন্ট বিবেচনা করা হয়। আরবি লাইপজিগের তরুণ ডিফেন্ডার দায়োত উপামেকানো, রিয়ালের তারকা মিডফিল্ডার টনি ক্রুস এবং বায়ার্নের নিকলাস সুলের মতো তারকার এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন তিনি। তাঁর সবচেয়ে বড় তারকাদের মধ্যে আছে মারিও গোৎসের নাম। সব মিলিয়ে ৭৭ জন খেলোয়াড় আছেন তাঁর তালিকায়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে