বাসাইল প্রতিনিধি
বাসাইলে সরিষাখেতে মৌমাছির খামার দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গত বছর হাতে গোনা কয়েকটি জমিতে মৌমাছির বাক্স স্থাপন করা হলেও এবার কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে মধু সংগ্রহের এ পদ্ধতি। লাভজনক হওয়ায় স্থানীয় ও দূরদুরান্ত থেকে মৌয়ালরা আসছেন এখানে। মধু সংগ্রহে ব্যস্ত সময় কাটছে তাঁদের।
স্থানীয় কৃষি বিভাগ বলছে, সরিষা খেত থেকে সংগ্রহ করা মধু বিক্রি করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন চাষি। আর খেতে মৌমাছি বিচরণের মাধ্যমে পরাগায়নে সহায়তা করে ফলে সরিষার ফলনও হয় বেশি। কৃষি বিভাগ নানাভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আগ্রহী করে তুলেছে সরিষা খেতে মৌমাছির খামার করার।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বাসাইলে ৫ হাজার ৩৯৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। এ বছর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষা খেতের পাশে প্রায় সহস্রাধিক মৌবাক্স স্থাপন করেছেন মৌচাষিরা। এ পর্যন্ত তাঁরা প্রায় ১২ হাজার কেজি মধু আহরণ করেছেন।
উপজেলার ফুলকি, কাউলজানী, সুন্যা, নাইকানীবাড়ি, বাসুলিয়া, রাশড়া মিরিকপুর, হান্দুলি, কাঞ্চনপুর, ব্রহ্মনপাড়িল ও ঢংপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকার ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, হলুদ ফুলে ভরা সরিষা খেতের পাশে পোষা মৌমাছির শত শত বাক্স নিয়ে হাজির হয়েছেন সিরাজগঞ্জ, পাবনা ও সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মৌচাষিরা। এসব বাক্স থেকে হাজার হাজার মৌমাছি উড়ে গিয়ে মধু সংগ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছে সরিষার ফুলে ফুলে। এতে সহজেই পরাগায়ন ঘটছে ফুলে। উপকৃত হচ্ছে মৌয়াল ও চাষি উভয়ই। পালিত ও প্রশিক্ষিত মৌমাছির মাধ্যমে সরিষার ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করতে দিনরাত ব্যস্ত সময় পার করছে এসব মৌ-চাষিরা।
সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থেকে আসা মৌ-চাষি নুর আলম জানান, তাঁরা কয়েকজন মিলে কালিহাতী উপজেলায় মধু সংগ্রহ করতে এসেছেন। সরিষা খেতে ১৭০টি মৌবক্স বসিয়েছেন তাঁরা। এসব বক্স থেকে প্রতি সপ্তাহে গড়ে প্রায় সাড়ে ৪০০ কেজির মতো মধু পাওয়া যাচ্ছে।
একই এলাকার মৌচাষি প্রভাস মন্ডল জানান, ‘আমি এ বছর ২৩০টি মৌবাক্স স্থাপন করেছি। প্রতি সপ্তাহে ছয় থেকে সাত মণ মধু আহরিত হচ্ছে। এ বছর মধুর দামটাও ভালো পাচ্ছি। আমরা পাঁচজনে মিলে মৌবাক্স স্থাপন করেছি। প্রতি কেজি মধু ৪০০-৫০০ টাকা করে বিক্রি করছি।’
পাবনা থেকে আসা মৌচাষি মিজানুর রহমান জানান, ‘সরিষার ফুল যখন ফুটে তখন আমরা মধু আহরণ করতে এ এলাকায় চলে আসি। এ বছর মধু ভালো হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহে ৫-৬ মণ মধু হচ্ছে। আমি দুই বছর ধরে মধু সংগ্রহ করি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজনিন আক্তার বলেন, সরিষা খেতের পাশাপাশি মৌবাক্স স্থাপনের কারণে মৌমাছির বিচরণে ফুলে পরাগায়ণ ঘটে। ফলে জমিতে সরিষার ভালো ফলন হয়। মৌমাছির পরাগায়ণের ফলে একদিকে খাঁটি মধু আহরিত হয়। অপরদিকে প্রায় ২৫ শতাংশ ফলন বেশি হয়ে থাকে।
বাসাইলে সরিষাখেতে মৌমাছির খামার দিনে দিনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গত বছর হাতে গোনা কয়েকটি জমিতে মৌমাছির বাক্স স্থাপন করা হলেও এবার কয়েক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে মধু সংগ্রহের এ পদ্ধতি। লাভজনক হওয়ায় স্থানীয় ও দূরদুরান্ত থেকে মৌয়ালরা আসছেন এখানে। মধু সংগ্রহে ব্যস্ত সময় কাটছে তাঁদের।
স্থানীয় কৃষি বিভাগ বলছে, সরিষা খেত থেকে সংগ্রহ করা মধু বিক্রি করে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছেন চাষি। আর খেতে মৌমাছি বিচরণের মাধ্যমে পরাগায়নে সহায়তা করে ফলে সরিষার ফলনও হয় বেশি। কৃষি বিভাগ নানাভাবে কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে আগ্রহী করে তুলেছে সরিষা খেতে মৌমাছির খামার করার।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বাসাইলে ৫ হাজার ৩৯৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ করা হয়েছে। এ বছর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষা খেতের পাশে প্রায় সহস্রাধিক মৌবাক্স স্থাপন করেছেন মৌচাষিরা। এ পর্যন্ত তাঁরা প্রায় ১২ হাজার কেজি মধু আহরণ করেছেন।
উপজেলার ফুলকি, কাউলজানী, সুন্যা, নাইকানীবাড়ি, বাসুলিয়া, রাশড়া মিরিকপুর, হান্দুলি, কাঞ্চনপুর, ব্রহ্মনপাড়িল ও ঢংপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকার ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, হলুদ ফুলে ভরা সরিষা খেতের পাশে পোষা মৌমাছির শত শত বাক্স নিয়ে হাজির হয়েছেন সিরাজগঞ্জ, পাবনা ও সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মৌচাষিরা। এসব বাক্স থেকে হাজার হাজার মৌমাছি উড়ে গিয়ে মধু সংগ্রহে ঘুরে বেড়াচ্ছে সরিষার ফুলে ফুলে। এতে সহজেই পরাগায়ন ঘটছে ফুলে। উপকৃত হচ্ছে মৌয়াল ও চাষি উভয়ই। পালিত ও প্রশিক্ষিত মৌমাছির মাধ্যমে সরিষার ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করতে দিনরাত ব্যস্ত সময় পার করছে এসব মৌ-চাষিরা।
সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থেকে আসা মৌ-চাষি নুর আলম জানান, তাঁরা কয়েকজন মিলে কালিহাতী উপজেলায় মধু সংগ্রহ করতে এসেছেন। সরিষা খেতে ১৭০টি মৌবক্স বসিয়েছেন তাঁরা। এসব বক্স থেকে প্রতি সপ্তাহে গড়ে প্রায় সাড়ে ৪০০ কেজির মতো মধু পাওয়া যাচ্ছে।
একই এলাকার মৌচাষি প্রভাস মন্ডল জানান, ‘আমি এ বছর ২৩০টি মৌবাক্স স্থাপন করেছি। প্রতি সপ্তাহে ছয় থেকে সাত মণ মধু আহরিত হচ্ছে। এ বছর মধুর দামটাও ভালো পাচ্ছি। আমরা পাঁচজনে মিলে মৌবাক্স স্থাপন করেছি। প্রতি কেজি মধু ৪০০-৫০০ টাকা করে বিক্রি করছি।’
পাবনা থেকে আসা মৌচাষি মিজানুর রহমান জানান, ‘সরিষার ফুল যখন ফুটে তখন আমরা মধু আহরণ করতে এ এলাকায় চলে আসি। এ বছর মধু ভালো হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহে ৫-৬ মণ মধু হচ্ছে। আমি দুই বছর ধরে মধু সংগ্রহ করি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজনিন আক্তার বলেন, সরিষা খেতের পাশাপাশি মৌবাক্স স্থাপনের কারণে মৌমাছির বিচরণে ফুলে পরাগায়ণ ঘটে। ফলে জমিতে সরিষার ভালো ফলন হয়। মৌমাছির পরাগায়ণের ফলে একদিকে খাঁটি মধু আহরিত হয়। অপরদিকে প্রায় ২৫ শতাংশ ফলন বেশি হয়ে থাকে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে