চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সাবরেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকদের দ্বন্দ্বে বেকায়দায় পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। গত ১১ দিন দলিল লেখকদের কর্মবিরতির কারণে উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়েছে।
অনিয়মের অভিযোগ এনে সাবরেজিস্ট্রার মো. ইউসুফ আলী, অফিস সহকারী মো. আল-মামুন ও মোহরার মো. সেলিম রেজাসহ তিনজনকে অপসারণের দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কলমবিরতি অব্যাহত রেখেছেন দলিল লেখকেরা। এ কারণে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে রাজস্ব আদায় থেকে। এ অচলাবস্থা নিরসনে সাব-রেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকেরা বেশ কয়েকবার সমঝোতা বৈঠকে বসলেও কাজ হয়নি। এ পরিস্থিতির জন্য উভয় পক্ষই একে অপরকে দায়ী করছে।
শিবগঞ্জ সাবরেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, দলিল লেখকেরা কেউ কাজে নেই। কিছু লোক দলিল করার জন্য সেখানে গিয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা সফিকুল ইসলাম বলেন, সেবাগ্রহীতাদের জিম্মি করে দাবি আদায়ের আন্দোলন কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
শিবগঞ্জ দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মো. তোজাম্মেল হক বলেন, তাঁরা কাজ করতে আগ্রহী কিন্তু দুর্নীতিবাজ সাবরেজিস্ট্রার, অফিস সহকারী ও মোহরারকে অপসারণ করা না হলে তাঁদের পক্ষে কলম হাতে নেওয়া সম্ভব নয়। জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা মানুষের কাছে দলিল লেখকদের খারাপ করার উদ্দেশ্যে অযথা হয়রানি ও সময়ক্ষেপণ করেন। এজন্য সাব-রেজিস্ট্রারসহ তিনজনকে অপসারণের দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কলমবিরতি চলছে।
দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফুল হক বলেন, অফিস সহকারী আল-মামুন ও মোহরার সেলিম রেজা রেজিস্ট্রির কাজে ভুল ধরে অনৈতিকভাবে অতিরিক্ত টাকা দাবি করেন। ফলে জমি রেজিস্ট্রি করা দলিল লেখকদের মানসিক ও অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টির কারণে গত ১০ দিন তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তিনি আরও বলেন, সাবরেজিস্ট্রার, অফিস সহকারী ও মোহরার সেলিম রেজাকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কলমবিরতি অব্যাহত থাকবে।
সাবরেজিস্ট্রার মো. ইউসুফ আলী বলেন, দলিল লেখকেরা জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা জনসাধারণের কাছে অতিরিক্ত টাকা আদায় এবং তাঁর অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এ ছাড়াও জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে সরকারকে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করেন তাঁরা। সরকারি বিধিমোতাবেক এই অনিয়ম দূর করতে গেলে দলিল লেখকেরা কলমবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাকিব-আল-রাব্বি বলেন, বিষয়টি তিনি জেনেছেন। সেবাগ্রহীতাদের স্বার্থে মৌখিকভাবে আলোচনা করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উভয় পক্ষকেই অনুরোধ করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সাবরেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকদের দ্বন্দ্বে বেকায়দায় পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। গত ১১ দিন দলিল লেখকদের কর্মবিরতির কারণে উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়েছে।
অনিয়মের অভিযোগ এনে সাবরেজিস্ট্রার মো. ইউসুফ আলী, অফিস সহকারী মো. আল-মামুন ও মোহরার মো. সেলিম রেজাসহ তিনজনকে অপসারণের দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কলমবিরতি অব্যাহত রেখেছেন দলিল লেখকেরা। এ কারণে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে রাজস্ব আদায় থেকে। এ অচলাবস্থা নিরসনে সাব-রেজিস্ট্রার ও দলিল লেখকেরা বেশ কয়েকবার সমঝোতা বৈঠকে বসলেও কাজ হয়নি। এ পরিস্থিতির জন্য উভয় পক্ষই একে অপরকে দায়ী করছে।
শিবগঞ্জ সাবরেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা গেছে, দলিল লেখকেরা কেউ কাজে নেই। কিছু লোক দলিল করার জন্য সেখানে গিয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা সফিকুল ইসলাম বলেন, সেবাগ্রহীতাদের জিম্মি করে দাবি আদায়ের আন্দোলন কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
শিবগঞ্জ দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মো. তোজাম্মেল হক বলেন, তাঁরা কাজ করতে আগ্রহী কিন্তু দুর্নীতিবাজ সাবরেজিস্ট্রার, অফিস সহকারী ও মোহরারকে অপসারণ করা না হলে তাঁদের পক্ষে কলম হাতে নেওয়া সম্ভব নয়। জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা মানুষের কাছে দলিল লেখকদের খারাপ করার উদ্দেশ্যে অযথা হয়রানি ও সময়ক্ষেপণ করেন। এজন্য সাব-রেজিস্ট্রারসহ তিনজনকে অপসারণের দাবিতে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কলমবিরতি চলছে।
দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফুল হক বলেন, অফিস সহকারী আল-মামুন ও মোহরার সেলিম রেজা রেজিস্ট্রির কাজে ভুল ধরে অনৈতিকভাবে অতিরিক্ত টাকা দাবি করেন। ফলে জমি রেজিস্ট্রি করা দলিল লেখকদের মানসিক ও অর্থনৈতিক চাপ সৃষ্টির কারণে গত ১০ দিন তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তিনি আরও বলেন, সাবরেজিস্ট্রার, অফিস সহকারী ও মোহরার সেলিম রেজাকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কলমবিরতি অব্যাহত থাকবে।
সাবরেজিস্ট্রার মো. ইউসুফ আলী বলেন, দলিল লেখকেরা জমি রেজিস্ট্রি করতে আসা জনসাধারণের কাছে অতিরিক্ত টাকা আদায় এবং তাঁর অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এ ছাড়াও জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে সরকারকে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করেন তাঁরা। সরকারি বিধিমোতাবেক এই অনিয়ম দূর করতে গেলে দলিল লেখকেরা কলমবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাকিব-আল-রাব্বি বলেন, বিষয়টি তিনি জেনেছেন। সেবাগ্রহীতাদের স্বার্থে মৌখিকভাবে আলোচনা করে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উভয় পক্ষকেই অনুরোধ করা হয়েছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে