ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের ভাঙ্গার তুজারপুর ইউনিয়নের জানদি গ্রামে জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করেছে গ্রামবাসী। গতকাল শনিবার দুপুরে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের উপজেলার নওয়াপাড়া বাসস্ট্যান্ডের কাছে তাঁরা প্রায় আধঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন।
এ সময় দুপাশে অসংখ্য যানবাহন আটকে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ পৌঁছে আসামিদের গ্রেপ্তারে আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ তুলে নেন।
এর আগে গতকাল সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জানদি রেললাইনের ওপর একই দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন করেন। নিহতদের পরিবারসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন।
মানববন্ধনে মামলার বাদী রুবেল মাতুব্বর বলেন, এলাকায় একের পর এক অপকর্ম, দুর্নীতি ও মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করায় সোলায়মান ও কামরুলকে হত্যা করা হয়। হত্যা মামলার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করছে না। উল্টো হত্যা মামলার বিপরীতে দায়ের করা মামলায় পুলিশ নিহতদের স্বজন ও লোকজনদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে।
মানববন্ধনে নিহত সোলায়মানের মা নিলুফা বেগম বলেন, ‘সোলায়মানের বাবা ১০ বছর আগে মারা গেছে। নাতিটারে দেখবে কে? আমি খুনিদের ফাঁসি চাই।’
গ্রাম্য মাতুব্বর শফি মাতুব্বর বলেন, হত্যা মামলার আসামিরা গ্রেপ্তার হচ্ছে না অথচ পুলিশ কাউন্টার মামলায় নিরীহদের গ্রেপ্তার করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিহতরা ছোট ছোট মাসুম বাচ্চাদের রেখে গেছেন। তাঁদের দিকে যেন নজর দেওয়া হয়। এসব শিশুদের কথা ভেবেও যেন আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য রফিকুল ইসলাম, প্রবীণ করিম মোল্যাসহ মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অভিযোগ করেন, আসামিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা নেই। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, মামলার পরপরই তাঁরা আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা শুরু করেন। তাই আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে না; এ অভিযোগ সঠিক নয়।
তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত হত্যা মামলার একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। আদালতে ওই আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ৭ এপ্রিল রাতে বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের হামলায় সোলায়মান শরীফ ও কামরুল মাতুব্বর নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন আমিনুর নামে আরেক ব্যক্তি। নিহত সোলায়মান শরীফ ও কামরুল মাতুব্বর উপজেলার জানদি গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনার পর ১৯ জনকে আসামি করে ভাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহত কামরুল মাতুব্বরের ভাই রুবেল মাতুব্বর।
ফরিদপুরের ভাঙ্গার তুজারপুর ইউনিয়নের জানদি গ্রামে জোড়া খুনের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করেছে গ্রামবাসী। গতকাল শনিবার দুপুরে ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের উপজেলার নওয়াপাড়া বাসস্ট্যান্ডের কাছে তাঁরা প্রায় আধঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন।
এ সময় দুপাশে অসংখ্য যানবাহন আটকে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ পৌঁছে আসামিদের গ্রেপ্তারে আশ্বাস দিলে তারা অবরোধ তুলে নেন।
এর আগে গতকাল সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জানদি রেললাইনের ওপর একই দাবিতে তাঁরা মানববন্ধন করেন। নিহতদের পরিবারসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ মানববন্ধনে অংশ নেন।
মানববন্ধনে মামলার বাদী রুবেল মাতুব্বর বলেন, এলাকায় একের পর এক অপকর্ম, দুর্নীতি ও মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করায় সোলায়মান ও কামরুলকে হত্যা করা হয়। হত্যা মামলার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করছে না। উল্টো হত্যা মামলার বিপরীতে দায়ের করা মামলায় পুলিশ নিহতদের স্বজন ও লোকজনদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করছে।
মানববন্ধনে নিহত সোলায়মানের মা নিলুফা বেগম বলেন, ‘সোলায়মানের বাবা ১০ বছর আগে মারা গেছে। নাতিটারে দেখবে কে? আমি খুনিদের ফাঁসি চাই।’
গ্রাম্য মাতুব্বর শফি মাতুব্বর বলেন, হত্যা মামলার আসামিরা গ্রেপ্তার হচ্ছে না অথচ পুলিশ কাউন্টার মামলায় নিরীহদের গ্রেপ্তার করছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিহতরা ছোট ছোট মাসুম বাচ্চাদের রেখে গেছেন। তাঁদের দিকে যেন নজর দেওয়া হয়। এসব শিশুদের কথা ভেবেও যেন আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য রফিকুল ইসলাম, প্রবীণ করিম মোল্যাসহ মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অভিযোগ করেন, আসামিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা নেই। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেন।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, মামলার পরপরই তাঁরা আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা শুরু করেন। তাই আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে না; এ অভিযোগ সঠিক নয়।
তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত হত্যা মামলার একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। আদালতে ওই আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত ৭ এপ্রিল রাতে বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের হামলায় সোলায়মান শরীফ ও কামরুল মাতুব্বর নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন আমিনুর নামে আরেক ব্যক্তি। নিহত সোলায়মান শরীফ ও কামরুল মাতুব্বর উপজেলার জানদি গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনার পর ১৯ জনকে আসামি করে ভাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহত কামরুল মাতুব্বরের ভাই রুবেল মাতুব্বর।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৪ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে