রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের জন্য মেডিকেল সার্জিক্যাল রিকিউজিট (এমএসআর) কেনার বরাদ্দের টাকা লুটে নিতে ‘ঘুপচি’ পদ্ধতি বেছে নেওয়া হয়েছে, যাতে একটি দৈনিক পত্রিকার পৃষ্ঠা কারসাজি করে ছাপানো হয়েছে। অর্থাৎ কারসাজি করা পৃষ্ঠায় বিজ্ঞপ্তিটি দেখা গেলেও আসল পত্রিকায় তা নেই। সরকারি ক্রয়বিধির শর্ত অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ দেখিয়ে দরপত্র ও ক্রয়প্রক্রিয়া নিজেদের কাছে রাখতে এই পদ্ধতি নিয়েছে একটি চক্র।
অভিযোগ রয়েছে, পত্রিকা নকল করে দরপত্র প্রকাশ দেখিয়ে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এমএসআর সরবরাহের কার্যাদেশ দেওয়ার তৎপরতাও হয়েছিল। হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও এর সঙ্গে জড়িত। ৮ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দপ্তরে এ অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী অতিরিক্ত সচিব (বর্তমানে এনটিআরসির চেয়ারম্যান) মো. সাইফুল্লাহিল আজিম বলেন, তিনি সোমবার (গতকাল) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিদায় নিয়েছেন। কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের একটি অনিয়মের বিষয়ে তিনি তদন্ত কমিটি করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের এমএসআর সরঞ্জাম কেনাকাটায় ১০ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ রয়েছে। সরকারি ক্রয়বিধি (পিপিআর) অনুযায়ী, এই হাসপাতালের যেকোনো কেনাকাটার জন্য অন্যূন একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বাধ্যতামূলক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের এমএসআর সরঞ্জাম কেনার জন্য পিপিআর অনুসারে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক দৈনিক মানবজমিন ও মুসলিম টাইমস (ইংরেজি) পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন ২০২৩ সালের ৫, ১০ ও ১৩ ডিসেম্বর। বিজ্ঞপ্তিসংবলিত এসব পৃষ্ঠা সংশ্লিষ্ট দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে। তাতে দেখা যায়, মানবজমিনের ওই দুই দিনের সংখ্যাতেই ১৮ নম্বর পৃষ্ঠার দুই-তৃতীয়াংশজুড়ে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের বিজ্ঞাপন রয়েছে। সেখানে হাসপাতাল তত্ত্বাবধায়কের স্বাক্ষর রয়েছে।
কিন্তু অনুসন্ধানে জানা গেছে, মানবজমিনের ৫ ও ১০ ডিসেম্বরের সংখ্যার ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় এমন কোনো দরপত্র বিজ্ঞপ্তিই ছাপা হয়নি। ৫ ডিসেম্বর ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় কেবল ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের একটি বিজ্ঞাপন এবং ১০ ডিসেম্বর ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়ের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অর্থাৎ দরপত্রের বিষয়টি সবার আড়ালে রাখতে চক্রটি মানবজমিন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন না ছেপে পত্রিকাটির ওই দুই দিনের সংখ্যা কারসাজি করে ওই বিজ্ঞপ্তি বসিয়ে কয়েকটি কপি ফকিরাপুলের কোনো ছাপাখানা থেকে ছাপিয়ে নিয়েছে। এটি ‘ঘুপচি’ নামে পরিচিত। এতে বাইরের কেউ ওই বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারেননি। চক্রের সদস্যরা ওই কারসাজির বিজ্ঞাপনের ভিত্তিতেই দরপত্রে অংশ নেন।
অভিযোগ উঠেছে, হাসপাতালটির কেনাকাটার বরাদ্দ হাতিয়ে নিতেই এই চক্র গড়ে উঠেছে। চক্রে রয়েছেন হাসপাতালটির একজন নারী কর্মকর্তা, গাজীপুরের সরকারি একটি হাসপাতালের হিসাবরক্ষক এবং একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী। তাঁদের সাজানো ছকে এই দরপত্রে অংশ নেয় চক্রের সম্পৃক্ততা থাকা তিনটি প্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো জিএম ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা ইলেকট্রো মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ ও হিমি এন্টারপ্রাইজ। এর মধ্যে প্রথম দুটির মালিক যথাক্রমে মহিউদ্দিন খান ও নাজিম উদ্দিন। ওই তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কার্যাদেশ দেওয়ার তৎপরতাও চলে।
কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সদস্য অভিযোগ করেন, তাঁরা এ ধরনের অনিয়মের দরপত্র মূল্যায়ন থেকে সরে আসতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক তা করতে দেননি। তাঁরা স্বাক্ষরের আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়নি লেখার শর্ত দিলেও তা না মেনে তিনি জোর করে সই করিয়ে নেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. কাজী এনামুল হক বলেন, চলতি বছরে এখনো তিনি কোনো দরপত্র আহ্বান করেননি। পত্রিকা নকল করে নকল বিজ্ঞাপন ছাপার বিষয়ে তাঁর জানা নেই।
মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার এই কর্মকর্তা বলেন, কাজ হলে, কাজে অনিয়ম হলে তদন্ত কমিটি হয়। এখানে তো কোনো কাজই হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, ডা. কাজী এনামুল হক ২০২২ সালের জুনে গোপালগঞ্জ আইএইচটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে তাঁকে ওএসডি করা হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, এ ধরনের জালিয়াতির বিষয়টি এখনো তাঁর নজরে আসেনি। তবে তথ্য-প্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের জন্য মেডিকেল সার্জিক্যাল রিকিউজিট (এমএসআর) কেনার বরাদ্দের টাকা লুটে নিতে ‘ঘুপচি’ পদ্ধতি বেছে নেওয়া হয়েছে, যাতে একটি দৈনিক পত্রিকার পৃষ্ঠা কারসাজি করে ছাপানো হয়েছে। অর্থাৎ কারসাজি করা পৃষ্ঠায় বিজ্ঞপ্তিটি দেখা গেলেও আসল পত্রিকায় তা নেই। সরকারি ক্রয়বিধির শর্ত অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ দেখিয়ে দরপত্র ও ক্রয়প্রক্রিয়া নিজেদের কাছে রাখতে এই পদ্ধতি নিয়েছে একটি চক্র।
অভিযোগ রয়েছে, পত্রিকা নকল করে দরপত্র প্রকাশ দেখিয়ে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এমএসআর সরবরাহের কার্যাদেশ দেওয়ার তৎপরতাও হয়েছিল। হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও এর সঙ্গে জড়িত। ৮ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দপ্তরে এ অনিয়ম নিয়ে অভিযোগ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
জানতে চাইলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সদ্য বিদায়ী অতিরিক্ত সচিব (বর্তমানে এনটিআরসির চেয়ারম্যান) মো. সাইফুল্লাহিল আজিম বলেন, তিনি সোমবার (গতকাল) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বিদায় নিয়েছেন। কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের একটি অনিয়মের বিষয়ে তিনি তদন্ত কমিটি করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের এমএসআর সরঞ্জাম কেনাকাটায় ১০ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ রয়েছে। সরকারি ক্রয়বিধি (পিপিআর) অনুযায়ী, এই হাসপাতালের যেকোনো কেনাকাটার জন্য অন্যূন একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বাধ্যতামূলক।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের এমএসআর সরঞ্জাম কেনার জন্য পিপিআর অনুসারে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক দৈনিক মানবজমিন ও মুসলিম টাইমস (ইংরেজি) পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন ২০২৩ সালের ৫, ১০ ও ১৩ ডিসেম্বর। বিজ্ঞপ্তিসংবলিত এসব পৃষ্ঠা সংশ্লিষ্ট দপ্তরেও পাঠানো হয়েছে। তাতে দেখা যায়, মানবজমিনের ওই দুই দিনের সংখ্যাতেই ১৮ নম্বর পৃষ্ঠার দুই-তৃতীয়াংশজুড়ে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের বিজ্ঞাপন রয়েছে। সেখানে হাসপাতাল তত্ত্বাবধায়কের স্বাক্ষর রয়েছে।
কিন্তু অনুসন্ধানে জানা গেছে, মানবজমিনের ৫ ও ১০ ডিসেম্বরের সংখ্যার ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় এমন কোনো দরপত্র বিজ্ঞপ্তিই ছাপা হয়নি। ৫ ডিসেম্বর ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় কেবল ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের একটি বিজ্ঞাপন এবং ১০ ডিসেম্বর ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়ের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অর্থাৎ দরপত্রের বিষয়টি সবার আড়ালে রাখতে চক্রটি মানবজমিন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন না ছেপে পত্রিকাটির ওই দুই দিনের সংখ্যা কারসাজি করে ওই বিজ্ঞপ্তি বসিয়ে কয়েকটি কপি ফকিরাপুলের কোনো ছাপাখানা থেকে ছাপিয়ে নিয়েছে। এটি ‘ঘুপচি’ নামে পরিচিত। এতে বাইরের কেউ ওই বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারেননি। চক্রের সদস্যরা ওই কারসাজির বিজ্ঞাপনের ভিত্তিতেই দরপত্রে অংশ নেন।
অভিযোগ উঠেছে, হাসপাতালটির কেনাকাটার বরাদ্দ হাতিয়ে নিতেই এই চক্র গড়ে উঠেছে। চক্রে রয়েছেন হাসপাতালটির একজন নারী কর্মকর্তা, গাজীপুরের সরকারি একটি হাসপাতালের হিসাবরক্ষক এবং একজন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী। তাঁদের সাজানো ছকে এই দরপত্রে অংশ নেয় চক্রের সম্পৃক্ততা থাকা তিনটি প্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো জিএম ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা ইলেকট্রো মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ ও হিমি এন্টারপ্রাইজ। এর মধ্যে প্রথম দুটির মালিক যথাক্রমে মহিউদ্দিন খান ও নাজিম উদ্দিন। ওই তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কার্যাদেশ দেওয়ার তৎপরতাও চলে।
কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক সদস্য অভিযোগ করেন, তাঁরা এ ধরনের অনিয়মের দরপত্র মূল্যায়ন থেকে সরে আসতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক তা করতে দেননি। তাঁরা স্বাক্ষরের আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়নি লেখার শর্ত দিলেও তা না মেনে তিনি জোর করে সই করিয়ে নেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. কাজী এনামুল হক বলেন, চলতি বছরে এখনো তিনি কোনো দরপত্র আহ্বান করেননি। পত্রিকা নকল করে নকল বিজ্ঞাপন ছাপার বিষয়ে তাঁর জানা নেই।
মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার এই কর্মকর্তা বলেন, কাজ হলে, কাজে অনিয়ম হলে তদন্ত কমিটি হয়। এখানে তো কোনো কাজই হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, ডা. কাজী এনামুল হক ২০২২ সালের জুনে গোপালগঞ্জ আইএইচটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে তাঁকে ওএসডি করা হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, এ ধরনের জালিয়াতির বিষয়টি এখনো তাঁর নজরে আসেনি। তবে তথ্য-প্রমাণ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে