বাঘারপাড়া প্রতিনিধি
যশোরের বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজে প্রশংসাপত্র দেওয়ার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
টাকা জমা না দিলে প্রশংসাপত্র ও পরীক্ষার নম্বরপত্র দিচ্ছে না কলেজ কর্তৃপক্ষ। এমন অভিযোগ ওই কলেজের শিক্ষার্থীদের। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে।
জানা গেছে, কলেজটির প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রশংসাপত্র নিতে ৫০০ টাকা করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। টাকা না দিলে দেওয়া হচ্ছে না প্রশংসাপত্র। ফলে বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে প্রশংসা পত্র নিতে হচ্ছে তাঁদের।
গত ৯ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকাতে এই কলেজের বিরুদ্ধে ‘অ্যাসাইনমেন্টের নামে বাণিজ্য’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে টাকা নেওয়া বন্ধ হলেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রুক্ষ ব্যবহার শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, কোনো সমস্যা নিয়ে স্যারদের কাছে গেলে তাঁরা খারাপ ব্যবহার করেন। তাঁরা বলেন, ‘সাংবাদিকদের কাছে যাও। তাঁরা সমাধান করে দেবেন।’
শম্পা খাতুন, নাহিদ হাসান, রাকিব হোসেনসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর জানান, অনার্সে ভর্তি হওয়ার জন্য মার্কশিট ও প্রশংসাপত্রের প্রয়োজন। কিন্তু প্রশংসাপত্র নিতে গেলে কলেজ কর্তৃপক্ষ ৫০০ টাকা দাবি করছে।
এ বিষয়ে কলেজ সভাপতি রাজীব রায়ের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কল ধরেননি।
অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, ‘আমি জরুরি কাজে বাইরে আছি। এখন ব্যস্ত আছি, পরে কথা হবে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আকরাম হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশংসাপত্র বা নম্বরপত্র বাবদ কোনো অর্থ আদায় সম্পূর্ণ নিষেধ। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যশোরের বাঘারপাড়া ডিগ্রি কলেজে প্রশংসাপত্র দেওয়ার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
টাকা জমা না দিলে প্রশংসাপত্র ও পরীক্ষার নম্বরপত্র দিচ্ছে না কলেজ কর্তৃপক্ষ। এমন অভিযোগ ওই কলেজের শিক্ষার্থীদের। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে।
জানা গেছে, কলেজটির প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রশংসাপত্র নিতে ৫০০ টাকা করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। টাকা না দিলে দেওয়া হচ্ছে না প্রশংসাপত্র। ফলে বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে প্রশংসা পত্র নিতে হচ্ছে তাঁদের।
গত ৯ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকাতে এই কলেজের বিরুদ্ধে ‘অ্যাসাইনমেন্টের নামে বাণিজ্য’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরে টাকা নেওয়া বন্ধ হলেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রুক্ষ ব্যবহার শুরু হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, কোনো সমস্যা নিয়ে স্যারদের কাছে গেলে তাঁরা খারাপ ব্যবহার করেন। তাঁরা বলেন, ‘সাংবাদিকদের কাছে যাও। তাঁরা সমাধান করে দেবেন।’
শম্পা খাতুন, নাহিদ হাসান, রাকিব হোসেনসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর জানান, অনার্সে ভর্তি হওয়ার জন্য মার্কশিট ও প্রশংসাপত্রের প্রয়োজন। কিন্তু প্রশংসাপত্র নিতে গেলে কলেজ কর্তৃপক্ষ ৫০০ টাকা দাবি করছে।
এ বিষয়ে কলেজ সভাপতি রাজীব রায়ের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কল ধরেননি।
অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন বলেন, ‘আমি জরুরি কাজে বাইরে আছি। এখন ব্যস্ত আছি, পরে কথা হবে।’
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আকরাম হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশংসাপত্র বা নম্বরপত্র বাবদ কোনো অর্থ আদায় সম্পূর্ণ নিষেধ। এ বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে