শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনির দাম ৯০ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও বগুড়ার শেরপুরে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। এর প্রভাব পড়ছে দই, মিষ্টি ও বেকারিপণ্যের বাজারে। লোকসান ঠেকাতে দই, মিষ্টি ও বেকারিপণ্যের উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছেন কারখানার মালিকেরা।
এদিকে চিনির পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহস্বল্পতার কারণে তাঁরা দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছেন; কিন্তু সাধারণ ক্রেতা ও দই-মিষ্টি-বেকারি কারখানার মালিকেরা বলছেন, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে চিনির দাম বেড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যবসায়ীদের চাপে দুই দফায় চিনির কেজি ২০ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। খুচরা পর্যায়ে চিনির দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয় ৯০ টাকা; কিন্তু গত শুক্রবার শেরপুরে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চিনি পাইকারি পর্যায়েই বিক্রি হচ্ছে ১০২ থেকে ১০৫ টাকায়। খুচরা বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। এর প্রভাব পড়েছে এলাকার দই, মিষ্টি ও বেকারির কারখানাগুলোতে।
বৈকালী ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরির ব্যবস্থাপক সনাতন সরকার বলেন, ‘মূলত পাঁচ থেকে ছয়জন পাইকারি বিক্রেতা শেরপুরের চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁরা মুখে সরবরাহের স্বল্পতার কথা বলেন অথচ বেশি দাম নিলে চিনির অভাব নেই। আমাদের কারখানায় প্রতিদিন প্রায় ২৫০ কেজি চিনির দরকার। বেশি দামে চিনি কিনলেও পণ্যের দাম বাড়াতে পারছি না। তাই ব্যবসা এখন হুমকির মুখে।’
শম্পা দধি ভান্ডারের ব্যবস্থাপক তপন ঘোষ বলেন, ‘চিনির দাম বাড়ার কারণে আমরা দই ও মিষ্টির উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে দিয়েছি। কারণ হঠাৎ করে চিনির দাম বাড়লেও আমরা পণ্যের দাম বাড়াতে পারছি না।’
টাউন কলোনি এলাকার ভোক্তা রেজাউর রহমান বলেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ান; কিন্তু এতে প্রশাসনের তেমন ভূমিকা দেখা যায় না। মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সামান্য জরিমানা করা হয়। যে টাকা জরিমানা করা হয় তা ব্যবসায়ীদের লাভের তুলনায় নগণ্য।
তবে সিন্ডিকেটের কথা অস্বীকার করেছেন শেরপুরের অন্যতম পাইকারি বিক্রেতা নবীন কুমার বসাক। তিনি বলেন, ‘মিলগেট থেকেই বেশি দামে চিনি কিনতে হচ্ছে আমাদের। তা ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে ৫ হাজার টাকা বস্তায় চিনি বিক্রি করছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং করা হবে। কোনো অনিয়ম পাওয়া গেলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি চিনির দাম ৯০ টাকা নির্ধারণ করে দিলেও বগুড়ার শেরপুরে বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। এর প্রভাব পড়ছে দই, মিষ্টি ও বেকারিপণ্যের বাজারে। লোকসান ঠেকাতে দই, মিষ্টি ও বেকারিপণ্যের উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছেন কারখানার মালিকেরা।
এদিকে চিনির পাইকারি বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহস্বল্পতার কারণে তাঁরা দাম বাড়াতে বাধ্য হচ্ছেন; কিন্তু সাধারণ ক্রেতা ও দই-মিষ্টি-বেকারি কারখানার মালিকেরা বলছেন, ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে চিনির দাম বেড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যবসায়ীদের চাপে দুই দফায় চিনির কেজি ২০ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। খুচরা পর্যায়ে চিনির দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয় ৯০ টাকা; কিন্তু গত শুক্রবার শেরপুরে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চিনি পাইকারি পর্যায়েই বিক্রি হচ্ছে ১০২ থেকে ১০৫ টাকায়। খুচরা বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। এর প্রভাব পড়েছে এলাকার দই, মিষ্টি ও বেকারির কারখানাগুলোতে।
বৈকালী ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরির ব্যবস্থাপক সনাতন সরকার বলেন, ‘মূলত পাঁচ থেকে ছয়জন পাইকারি বিক্রেতা শেরপুরের চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁরা মুখে সরবরাহের স্বল্পতার কথা বলেন অথচ বেশি দাম নিলে চিনির অভাব নেই। আমাদের কারখানায় প্রতিদিন প্রায় ২৫০ কেজি চিনির দরকার। বেশি দামে চিনি কিনলেও পণ্যের দাম বাড়াতে পারছি না। তাই ব্যবসা এখন হুমকির মুখে।’
শম্পা দধি ভান্ডারের ব্যবস্থাপক তপন ঘোষ বলেন, ‘চিনির দাম বাড়ার কারণে আমরা দই ও মিষ্টির উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে দিয়েছি। কারণ হঠাৎ করে চিনির দাম বাড়লেও আমরা পণ্যের দাম বাড়াতে পারছি না।’
টাউন কলোনি এলাকার ভোক্তা রেজাউর রহমান বলেন, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ান; কিন্তু এতে প্রশাসনের তেমন ভূমিকা দেখা যায় না। মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সামান্য জরিমানা করা হয়। যে টাকা জরিমানা করা হয় তা ব্যবসায়ীদের লাভের তুলনায় নগণ্য।
তবে সিন্ডিকেটের কথা অস্বীকার করেছেন শেরপুরের অন্যতম পাইকারি বিক্রেতা নবীন কুমার বসাক। তিনি বলেন, ‘মিলগেট থেকেই বেশি দামে চিনি কিনতে হচ্ছে আমাদের। তা ছাড়া চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে ৫ হাজার টাকা বস্তায় চিনি বিক্রি করছি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ময়নুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিং করা হবে। কোনো অনিয়ম পাওয়া গেলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে