গঙ্গাচড়া ও তারাগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
তিস্তা নদীর আকস্মিক ঢলে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ধসে যাওয়া সড়কের ১০০ মিটার অংশ দুই সপ্তাহেও মেরামত করা হয়নি। উপজেলার রুদ্রেশ্বর গ্রামে রংপুর-লালমনিরহাট-বুড়িমারী সড়কে এ ধস দেখা দিয়েছে। এতে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দুই জেলার তিন লক্ষাধিক মানুষ যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, রুদ্রেশ্বরে সড়কে পায়ে হেঁটে ও মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করা গেলেও চারচাকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কটি সংস্কারে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। গত ২০ অক্টোবর তিস্তা নদীতে দেখা দেওয়া ঢলে সড়কের এই অংশটি ধসে যায়।
ভাঙা সড়ক পারের সময় কথা হয় পাটগ্রাম উপজেলার রুবেল মিয়ার (৩৫) সঙ্গে। তিনি জানান, বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজে (রমেক) হাসপাতালে গিয়েছিলেন। বেহাল রাস্তার কারণে অ্যাম্বুলেন্সযোগে অতিরিক্ত ৫০ কিলোমিটার ঘুরে আসতে হয়েছে। এ জন্য বাড়তি ভাড়া গুনতে হয়েছে বলে জানান তিনি।
রফিকুল ইসলাম নামের অপর এক পথচারী জানান, রংপুর-কাকিনা সড়কে অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন তিনি। সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় আয় একেবারেই কমে গেছে। এতে সংসার চালাতে কষ্টে পড়েছেন।
গঙ্গাচড়ার মাইক্রোবাসের চালক শাহাজাহান জানান, রংপুর-পাটগ্রাম রুটে তিনি গাড়ি চালান। প্রতি সপ্তাহে এ রুটে চার পাঁচটি ভাড়া পেতেন। রুদ্রেশ্বর গ্রামে সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় এখন ভাড়া পাচ্ছেন না বললেই চলে। এতে আর্থিক কষ্টে ভুগতে হচ্ছে পরিবার নিয়ে।
সড়কটি সংস্কারের বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) লালমনিরহাট জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফ আলী খান আজকের পত্রিকাকে মুঠোফোনে জানান, সড়কের ভাঙা অংশ সংস্কারে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই বরাদ্দ পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী। আর বরাদ্দ পেলেই সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।
তিস্তা নদীর আকস্মিক ঢলে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে ধসে যাওয়া সড়কের ১০০ মিটার অংশ দুই সপ্তাহেও মেরামত করা হয়নি। উপজেলার রুদ্রেশ্বর গ্রামে রংপুর-লালমনিরহাট-বুড়িমারী সড়কে এ ধস দেখা দিয়েছে। এতে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দুই জেলার তিন লক্ষাধিক মানুষ যাতায়াতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, রুদ্রেশ্বরে সড়কে পায়ে হেঁটে ও মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করা গেলেও চারচাকার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। সড়কটি সংস্কারে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। গত ২০ অক্টোবর তিস্তা নদীতে দেখা দেওয়া ঢলে সড়কের এই অংশটি ধসে যায়।
ভাঙা সড়ক পারের সময় কথা হয় পাটগ্রাম উপজেলার রুবেল মিয়ার (৩৫) সঙ্গে। তিনি জানান, বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজে (রমেক) হাসপাতালে গিয়েছিলেন। বেহাল রাস্তার কারণে অ্যাম্বুলেন্সযোগে অতিরিক্ত ৫০ কিলোমিটার ঘুরে আসতে হয়েছে। এ জন্য বাড়তি ভাড়া গুনতে হয়েছে বলে জানান তিনি।
রফিকুল ইসলাম নামের অপর এক পথচারী জানান, রংপুর-কাকিনা সড়কে অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন তিনি। সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় আয় একেবারেই কমে গেছে। এতে সংসার চালাতে কষ্টে পড়েছেন।
গঙ্গাচড়ার মাইক্রোবাসের চালক শাহাজাহান জানান, রংপুর-পাটগ্রাম রুটে তিনি গাড়ি চালান। প্রতি সপ্তাহে এ রুটে চার পাঁচটি ভাড়া পেতেন। রুদ্রেশ্বর গ্রামে সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় এখন ভাড়া পাচ্ছেন না বললেই চলে। এতে আর্থিক কষ্টে ভুগতে হচ্ছে পরিবার নিয়ে।
সড়কটি সংস্কারের বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) লালমনিরহাট জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফ আলী খান আজকের পত্রিকাকে মুঠোফোনে জানান, সড়কের ভাঙা অংশ সংস্কারে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই বরাদ্দ পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী। আর বরাদ্দ পেলেই সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৩ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে