সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো রাস্তা নেই। উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের শোলাকান্দি গ্রামে অবস্থিত এই বিদ্যালয়ের নাম শোলাকান্দি মহিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এই বিদ্যালয়ের তিন দিকেই রয়েছে আবাদি জমি। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দাতা বিদ্যালয়ের জন্য জমি দিলেও পরবর্তী সময়ে এর আশপাশের জমির মালিকেরা তাঁদের জায়গা না ছাড়ায় বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার নির্দিষ্ট কোনো রাস্তা হয়নি। এ জন্য জমির আইল দিয়েই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, শোলাকান্দি গ্রামে প্রায় ৭০টি হিন্দু পরিবারের বসবাস। হাঁটার পথও নেই গ্রামটিতে। বাড়ির উঠান দিয়ে চলাচল করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ গ্রামের মানুষ। মাঝেমধ্যে উঠানের ওপরে বাঁশের বেড়া দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা বন্ধ করে দেয় এসব পরিবারের লোকেরা। তখন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের খেতের আইল দিয়েই বিদ্যালয়ে যেতে হয়।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৮ সালে শোলাকান্দি মহিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও সরকারীকরণ হয় ২০১৩ সালে। এখানে শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী রয়েছে ১৫০ জন। চারজন শিক্ষক থাকলেও কয়েক বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য পড়ে আছে। এদিকে জমিদাতা বিদ্যালয়ের জন্য জমি দিলেও পরবর্তী সময়ে এর আশপাশের জমির মালিকেরা তাঁদের জায়গা না ছাড়ায় বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার নির্দিষ্ট কোনো রাস্তা হয়নি।
গতকাল বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, শোলাকান্দি গ্রামের পশ্চিম পাশে অবস্থিত এই বিদ্যালয়টির তিন দিকেই আবাদি জমি। বিদ্যালয় থেকে প্রায় ৩০০ গজ পশ্চিমে প্রধান সড়ক। সেই সড়ক থেকে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো পথ নেই।
সকাল ৯টার দিকে বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা দুই দিকের খেতের আইল ধরে সারিবদ্ধভাবে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে।
এ সময় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সায়েম মিয়া বলে, এভাবে জমির মাঝ দিয়ে যাতায়াত করতে খুব অসুবিধা হয়। খেতের মধ্যে পড়ে যেতেও হয়। তখন খেতের মালিক রাগ করে।
একই শ্রেণির সোলাইমান নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, ‘শীতে আইল ধরিয়া গেইলেও বর্ষায় স্কুল যাওয়া যায় না। জমিতে পানি ওঠে।’
হারুন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, বর্ষা মৌসুমে স্কুলে যাতায়াতে ভীষণ সমস্যায় পড়তে হয়। স্কুলের আশপাশে পানি ওঠে যায়। তখন অনেক কষ্ট হয়।
রাস্তার ব্যাপারে জানতে চাইলে শোলাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা পরেশ ঘোষ জানান, বাড়ির ওপর দিয়ে রেকর্ডের কোনো রাস্তায় নাই। বাড়ির উঠান দিয়ে বখাটে ছেলেরা যাওয়ার সময় মোবাইল দিয়ে তরুণী মেয়েদের ছবি তুলে ফেলে। অনেক সময় মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে। তাই বাড়ির ওপরের রাস্তা বন্ধ রাখেন। তবে ছাত্র-শিক্ষকদের জন্য রাস্তা সবসময় খোলা থাকবে বলে জানান তিনি।
পরেশ ঘোষ আরও জানান, গ্রামের পূর্বদিক ও উত্তর দিক দিয়ে রেকর্ডের রাস্তা আছে। রাস্তাটি এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। রাস্তাটি দখলদারদের হাত থেকে উদ্ধার করে মাটি ভরাট করে দেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
বিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দা জয়েল বলেন, একটি সরকারি বিদ্যালয়ে যেতে রাস্তা থাকবে না, তা কেমন করে হয়। এ বিষয়ে সরকারিভাবেই উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
শিক্ষক হেপী লাইলী বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীসহ সবাইকে আসতে খুব ভোগান্তি পোহাতে হয়। যেকোনো মালামাল নিয়ে আসা কষ্টকর হয়ে পড়ে। রাস্তা না থাকায় এখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে না; বরং দিন দিন কমে যাচ্ছে।
বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসায় কষ্ট ও দুর্ভোগের কথা উল্লেখ করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মর্তুজ আলী বলেন, ‘বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো রাস্তা নেই। মানুষের উঠানের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। মাঝেমধ্যে রাস্তা বন্ধ করে দেয় হিন্দু পরিবারের লোকেরা। তখন কাদাপানি ভেঙে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। পরে সর্দার-মাতুব্বরের কাছে গিয়ে অভিযোগ করে রাস্তা খুলতে হয়।
বিদ্যালয় পরিচালক পর্ষদের সভাপতি রাশিদ মিয়া জানান, বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেখছি বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার রাস্তা নেই। বাড়ির উঠান, ছিপাছাপা ও আইল দিয়ে কষ্ট করে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। কয়েক দিন পরপর রাস্তা বন্ধ করে দেয় বাড়িওয়ালারা। ফলে শিক্ষার্থীরা কাদাপানি ভেঙে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল আজীজ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তার বিষয়টি আমি জানি। বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার রাস্তা নেই। এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমি কথা বলব। তবে কবে নাগাদ রাস্তা হবে, তা নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো রাস্তা নেই। উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের শোলাকান্দি গ্রামে অবস্থিত এই বিদ্যালয়ের নাম শোলাকান্দি মহিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এই বিদ্যালয়ের তিন দিকেই রয়েছে আবাদি জমি। ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর দাতা বিদ্যালয়ের জন্য জমি দিলেও পরবর্তী সময়ে এর আশপাশের জমির মালিকেরা তাঁদের জায়গা না ছাড়ায় বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার নির্দিষ্ট কোনো রাস্তা হয়নি। এ জন্য জমির আইল দিয়েই শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
জানা গেছে, শোলাকান্দি গ্রামে প্রায় ৭০টি হিন্দু পরিবারের বসবাস। হাঁটার পথও নেই গ্রামটিতে। বাড়ির উঠান দিয়ে চলাচল করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ গ্রামের মানুষ। মাঝেমধ্যে উঠানের ওপরে বাঁশের বেড়া দিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা বন্ধ করে দেয় এসব পরিবারের লোকেরা। তখন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের খেতের আইল দিয়েই বিদ্যালয়ে যেতে হয়।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৮ সালে শোলাকান্দি মহিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলেও সরকারীকরণ হয় ২০১৩ সালে। এখানে শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী রয়েছে ১৫০ জন। চারজন শিক্ষক থাকলেও কয়েক বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য পড়ে আছে। এদিকে জমিদাতা বিদ্যালয়ের জন্য জমি দিলেও পরবর্তী সময়ে এর আশপাশের জমির মালিকেরা তাঁদের জায়গা না ছাড়ায় বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার নির্দিষ্ট কোনো রাস্তা হয়নি।
গতকাল বুধবার সরেজমিনে দেখা গেছে, শোলাকান্দি গ্রামের পশ্চিম পাশে অবস্থিত এই বিদ্যালয়টির তিন দিকেই আবাদি জমি। বিদ্যালয় থেকে প্রায় ৩০০ গজ পশ্চিমে প্রধান সড়ক। সেই সড়ক থেকে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো পথ নেই।
সকাল ৯টার দিকে বিদ্যালয়ে যাওয়ার সময় দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা দুই দিকের খেতের আইল ধরে সারিবদ্ধভাবে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে।
এ সময় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সায়েম মিয়া বলে, এভাবে জমির মাঝ দিয়ে যাতায়াত করতে খুব অসুবিধা হয়। খেতের মধ্যে পড়ে যেতেও হয়। তখন খেতের মালিক রাগ করে।
একই শ্রেণির সোলাইমান নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, ‘শীতে আইল ধরিয়া গেইলেও বর্ষায় স্কুল যাওয়া যায় না। জমিতে পানি ওঠে।’
হারুন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলে, বর্ষা মৌসুমে স্কুলে যাতায়াতে ভীষণ সমস্যায় পড়তে হয়। স্কুলের আশপাশে পানি ওঠে যায়। তখন অনেক কষ্ট হয়।
রাস্তার ব্যাপারে জানতে চাইলে শোলাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা পরেশ ঘোষ জানান, বাড়ির ওপর দিয়ে রেকর্ডের কোনো রাস্তায় নাই। বাড়ির উঠান দিয়ে বখাটে ছেলেরা যাওয়ার সময় মোবাইল দিয়ে তরুণী মেয়েদের ছবি তুলে ফেলে। অনেক সময় মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে। তাই বাড়ির ওপরের রাস্তা বন্ধ রাখেন। তবে ছাত্র-শিক্ষকদের জন্য রাস্তা সবসময় খোলা থাকবে বলে জানান তিনি।
পরেশ ঘোষ আরও জানান, গ্রামের পূর্বদিক ও উত্তর দিক দিয়ে রেকর্ডের রাস্তা আছে। রাস্তাটি এখন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। রাস্তাটি দখলদারদের হাত থেকে উদ্ধার করে মাটি ভরাট করে দেওয়ার জন্য চেয়ারম্যানের কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
বিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দা জয়েল বলেন, একটি সরকারি বিদ্যালয়ে যেতে রাস্তা থাকবে না, তা কেমন করে হয়। এ বিষয়ে সরকারিভাবেই উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
শিক্ষক হেপী লাইলী বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীসহ সবাইকে আসতে খুব ভোগান্তি পোহাতে হয়। যেকোনো মালামাল নিয়ে আসা কষ্টকর হয়ে পড়ে। রাস্তা না থাকায় এখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে না; বরং দিন দিন কমে যাচ্ছে।
বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসায় কষ্ট ও দুর্ভোগের কথা উল্লেখ করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মর্তুজ আলী বলেন, ‘বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার কোনো রাস্তা নেই। মানুষের উঠানের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসা করতে হয়। মাঝেমধ্যে রাস্তা বন্ধ করে দেয় হিন্দু পরিবারের লোকেরা। তখন কাদাপানি ভেঙে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। পরে সর্দার-মাতুব্বরের কাছে গিয়ে অভিযোগ করে রাস্তা খুলতে হয়।
বিদ্যালয় পরিচালক পর্ষদের সভাপতি রাশিদ মিয়া জানান, বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেখছি বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার রাস্তা নেই। বাড়ির উঠান, ছিপাছাপা ও আইল দিয়ে কষ্ট করে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। কয়েক দিন পরপর রাস্তা বন্ধ করে দেয় বাড়িওয়ালারা। ফলে শিক্ষার্থীরা কাদাপানি ভেঙে বিদ্যালয়ে যেতে চায় না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল আজীজ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তার বিষয়টি আমি জানি। বিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার রাস্তা নেই। এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমি কথা বলব। তবে কবে নাগাদ রাস্তা হবে, তা নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে