মো. খাইরুল ইসলাম, তালতলী (বরগুনা)
বরগুনার তালতলীর কচুপাত্রা খালের ওপর নির্মিত সেতুটি ভেঙে খালে পড়ে গেছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে আট গ্রামের বাসিন্দাদের ঝুঁকি নিয়ে ওই সেতু পারাপার হতে হচ্ছে। চলছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসীর।
জানা গেছে, স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর ২০০১ সালে শারিকখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বাদুরগাছা (নয়াভাঙ্গলী) খালের ওপর এ সেতু নির্মাণ করে। সংস্কারের অভাবে এটি ধীরে ধীরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। স্কুলপড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীসহ পথচারীরা চলাচল করতে গিয়ে প্রায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। আটটি গ্রামের তিন-চার হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন এই ভাঙা সেতু। স্থানীয়রা কাঠ দিয়ে সেতুটি মেরামত করে চলাচল করছেন। কিন্তু এলাকায় কেউ অসুস্থ হলে তাঁকে হাসপাতাল নেওয়ার ব্যবস্থা নেই। এলাকাবাসীর দাবি সেতুটি সংস্কার না করে নতুনভাবে নির্মাণ করা হোক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার উত্তর বাদুরগাছা এলাকায় খালের ওপর নির্মিত সেতুটি ভেঙে পড়ে আছে। স্থানীয়রা কাঠ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছেন। কাঠের সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষসহ সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, এই সেতুটি অনেক দিন ধরে ভেঙে খালে পড়ে আছে। কিন্তু তাতে প্রশাসনের নজরে নেই। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিকল্প ব্যবস্থা করলেও ঝুঁকি নিয়ে এলাকার তিন-চার হাজার মানুষ চলাচল করছে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। কিন্তু সেতুর জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনেকবার বলা হলেও তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। সেতুটি এখন মরণফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতু দিয়ে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করে।
আলমাস হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, এই সেতুটি যখন ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, তখন স্থানীয় থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের সব প্রশাসনের কাছে ধরনা দিয়ে কোনো কাজ হয়নি। বর্তমানে স্থানীয়দের সহযোগিতায় একটি কাঠের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে এলাকার ব্যবসায়ীরা মালামাল আনা-নেওয়া করছেন। এ ছাড়া স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত পারাপার হচ্ছে। সেতুটি না হওয়ায় এলাকার মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এ বিষয়ে শারিকখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল বাশার বাদশা তালুকদার বলেন, এ সেতুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে যোগাযোগ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। সেতু দিয়ে চলাচলকারীরা চরম ভোগান্তিতে আছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেটাও ঝুঁকিপূর্ণ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আহম্মেদ আলী বলেন, এই সেতুটির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে হবে। আমাদের সেতু নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তার ভেতরে থাকলে হয়ে যাবে। যদি না পাঠানো হয়, তাহলে খুব দ্রুত একটি প্রস্তাব তৈরি করে পাঠানো হবে।
বরগুনার তালতলীর কচুপাত্রা খালের ওপর নির্মিত সেতুটি ভেঙে খালে পড়ে গেছে। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে আট গ্রামের বাসিন্দাদের ঝুঁকি নিয়ে ওই সেতু পারাপার হতে হচ্ছে। চলছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসীর।
জানা গেছে, স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর ২০০১ সালে শারিকখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বাদুরগাছা (নয়াভাঙ্গলী) খালের ওপর এ সেতু নির্মাণ করে। সংস্কারের অভাবে এটি ধীরে ধীরে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। স্কুলপড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীসহ পথচারীরা চলাচল করতে গিয়ে প্রায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। আটটি গ্রামের তিন-চার হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন এই ভাঙা সেতু। স্থানীয়রা কাঠ দিয়ে সেতুটি মেরামত করে চলাচল করছেন। কিন্তু এলাকায় কেউ অসুস্থ হলে তাঁকে হাসপাতাল নেওয়ার ব্যবস্থা নেই। এলাকাবাসীর দাবি সেতুটি সংস্কার না করে নতুনভাবে নির্মাণ করা হোক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার উত্তর বাদুরগাছা এলাকায় খালের ওপর নির্মিত সেতুটি ভেঙে পড়ে আছে। স্থানীয়রা কাঠ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছেন। কাঠের সেতু দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মানুষসহ সিএনজিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, এই সেতুটি অনেক দিন ধরে ভেঙে খালে পড়ে আছে। কিন্তু তাতে প্রশাসনের নজরে নেই। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিকল্প ব্যবস্থা করলেও ঝুঁকি নিয়ে এলাকার তিন-চার হাজার মানুষ চলাচল করছে। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। কিন্তু সেতুর জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনেকবার বলা হলেও তারা কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। সেতুটি এখন মরণফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতু দিয়ে বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করে।
আলমাস হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, এই সেতুটি যখন ঝুঁকিপূর্ণ ছিল, তখন স্থানীয় থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়ের সব প্রশাসনের কাছে ধরনা দিয়ে কোনো কাজ হয়নি। বর্তমানে স্থানীয়দের সহযোগিতায় একটি কাঠের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে এলাকার ব্যবসায়ীরা মালামাল আনা-নেওয়া করছেন। এ ছাড়া স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত পারাপার হচ্ছে। সেতুটি না হওয়ায় এলাকার মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
এ বিষয়ে শারিকখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল বাশার বাদশা তালুকদার বলেন, এ সেতুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরে যোগাযোগ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। সেতু দিয়ে চলাচলকারীরা চরম ভোগান্তিতে আছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেটাও ঝুঁকিপূর্ণ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আহম্মেদ আলী বলেন, এই সেতুটির বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানতে হবে। আমাদের সেতু নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তার ভেতরে থাকলে হয়ে যাবে। যদি না পাঠানো হয়, তাহলে খুব দ্রুত একটি প্রস্তাব তৈরি করে পাঠানো হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে