মোনাসিফ ফরাজী সজীব (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
নির্মাণের ৫ বছরেও পূর্ণাঙ্গ রূপে চালু হয়নি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ২০ শয্যার হাসপাতাল। শুধু হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা চালু হলেও জরুরি ও অন্তর্বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়নি। ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হাসপাতাল থেকে সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকাবাসী।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও লোকবলের অভাবে হাসপাতালের কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত হাসপাতালটি চালু করা হোক।
জানা গেছে, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১৭ সালে ১৩ কোটি ৮৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকা ব্যয়ে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ইউনিয়নে গড়ে তোলা হয় ২০ শয্যার হাসপাতাল। হাসপাতাল নির্মাণের পর থেকে শুধু বহির্বিভাগ ও মাতৃকালীন মায়ের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের অবকাঠামোগত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবলের অভাবে এখনো চালু করা যায়নি জরুরি ও অন্তর্বিভাগের চিকিৎসাসেবা। এতে স্থানীয়দের জরুরি চিকিৎসাসেবা পেতে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। বাড়তি খরচের পাশাপাশি যেতে হচ্ছে মাদারীপুর বা ফরিদপুরে। প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবল নিয়োগ দিয়ে দ্রুত হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা চালুর দাবি এলাকাবাসীর।
আমির হোসেন বলেন, ‘যদি এখানে চিকিৎসক নিয়মিত আসেন ও চিকিৎসা দেন, তাহলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হতেন। এ ছাড়া এই হাসপাতাল চালু হলে, এ উপজেলার পাশাপাশি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার সাধারণ মানুষও উপকৃত হবেন। আমরা দাবি করব, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যেন বিষয়টি তদারকি করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়।’
খবির মাতুব্বর বলেন, ‘হাত কেটে গেছে, হাসপাতালে এসেছি। কিন্তু কোনো ডাক্তার পাচ্ছি না। যদি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা যথা সময় শুরু হতো, তাহলে সবাই সেবা পেত। সরকারের কাছে দাবি, দ্রুত হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা চালু হোক। আর বর্তমানে যে দুয়েকজন ডাক্তার দায়িত্ব আছেন, তাঁরা যেন ঠিকমতো হাসপাতালে বসেন।’
কবিরাজপুর ২০ শয্যার হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার পলাশ গোলদার বলেন, ‘হাসপাতাল চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবল নেয়। ফলে হাসপাতালের জরুরি ও অন্তবিভাগের চিকিৎসাসেবা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা চালু রয়েছে।’
মাদারীপুর জেলা সিভিল সার্জন মুনীর আহমদ খান বলেন, ‘প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবল পেলে হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা সম্ভব হবে। দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করছি।’
নির্মাণের ৫ বছরেও পূর্ণাঙ্গ রূপে চালু হয়নি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ২০ শয্যার হাসপাতাল। শুধু হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা চালু হলেও জরুরি ও অন্তর্বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়নি। ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হাসপাতাল থেকে সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন এলাকাবাসী।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও লোকবলের অভাবে হাসপাতালের কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় এলাকাবাসীর দাবি, দ্রুত হাসপাতালটি চালু করা হোক।
জানা গেছে, গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ২০১৭ সালে ১৩ কোটি ৮৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকা ব্যয়ে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ইউনিয়নে গড়ে তোলা হয় ২০ শয্যার হাসপাতাল। হাসপাতাল নির্মাণের পর থেকে শুধু বহির্বিভাগ ও মাতৃকালীন মায়ের স্বাস্থ্যসেবা দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের অবকাঠামোগত সুবিধা থাকা সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবলের অভাবে এখনো চালু করা যায়নি জরুরি ও অন্তর্বিভাগের চিকিৎসাসেবা। এতে স্থানীয়দের জরুরি চিকিৎসাসেবা পেতে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। বাড়তি খরচের পাশাপাশি যেতে হচ্ছে মাদারীপুর বা ফরিদপুরে। প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবল নিয়োগ দিয়ে দ্রুত হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা চালুর দাবি এলাকাবাসীর।
আমির হোসেন বলেন, ‘যদি এখানে চিকিৎসক নিয়মিত আসেন ও চিকিৎসা দেন, তাহলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হতেন। এ ছাড়া এই হাসপাতাল চালু হলে, এ উপজেলার পাশাপাশি ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার সাধারণ মানুষও উপকৃত হবেন। আমরা দাবি করব, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যেন বিষয়টি তদারকি করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়।’
খবির মাতুব্বর বলেন, ‘হাত কেটে গেছে, হাসপাতালে এসেছি। কিন্তু কোনো ডাক্তার পাচ্ছি না। যদি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা যথা সময় শুরু হতো, তাহলে সবাই সেবা পেত। সরকারের কাছে দাবি, দ্রুত হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা চালু হোক। আর বর্তমানে যে দুয়েকজন ডাক্তার দায়িত্ব আছেন, তাঁরা যেন ঠিকমতো হাসপাতালে বসেন।’
কবিরাজপুর ২০ শয্যার হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার পলাশ গোলদার বলেন, ‘হাসপাতাল চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও জনবল নেয়। ফলে হাসপাতালের জরুরি ও অন্তবিভাগের চিকিৎসাসেবা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা চালু রয়েছে।’
মাদারীপুর জেলা সিভিল সার্জন মুনীর আহমদ খান বলেন, ‘প্রয়োজনীয় ডাক্তার ও জনবল পেলে হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা সম্ভব হবে। দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে বলে আশা করছি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে