দোহার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার দোহার উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নে আশঙ্কাজনক হারে কমছে আবাদি জমি। এসব ফসলি জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে বাড়িঘর ও দোকানপাটসহ বিভিন্ন রকমের স্থাপনা। কেউবা আবার ফসলি জমি জলাধারে রূপান্তরিত করে মাছ চাষ করছেন। অবাধে ড্রেজারের পাইপ দিয়ে বালু ভরাট করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিলাশপুর ইউনিয়ন থেকে মাহমুদপুর ইউনিয়নজুড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি ড্রেজার পাইপ। পদ্মার পাশে ড্রেজার বসিয়ে পাইপ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে কৃষিজমি ভরাট করছে ড্রেজার ব্যবসায়ীরা। অনেক কৃষিজমি রূপান্তরিত হয়েছে পুকুর-দিঘিতে। ফসলের বিপরীতে সে জমিতে এখন হচ্ছে মাছ চাষ। কয়েক দিন আগে দোহার উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে রাব্বি কয়েকটি পাইপ ভেঙে দিলেও আবার তাদের মতো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার লোভে কৃষকদের কাছ থেকে ফসলি জমির মাটি কিনে নিয়ে ড্রেজার দিয়ে কেটে বিক্রি করছেন। এসব মাটি দিয়ে রাস্তার ধারের জমি ভরাট করে কেউ নির্মাণ করছেন বসতবাড়ি, কেউবা করছেন হাউজিং প্রকল্প।
মাহমুদপুর ইউনিয়নের লটাখোলা ও লটাখোলা চাঁন্দের বিল ব্রিজ এলাকা থেকে শুরু করে ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ড, মাহমুদপুর, চরপুলিয়া, হরিচণ্ডী হাযানবাড়ি মোড়, হরিচণ্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় কয়েক একর জমি ইতিমধ্যেই ভরাট হয়ে গেছে। এ ছাড়া ওই ইউনিয়নের আরও বেশ কয়েক গ্রামে এখনো চলছে ফসলি জমি ভরাটের মহোৎসব। এসব ফসলি জমি ভরাটের জন্য অল্প দামে মাটি দেওয়ার কথা বলে কৃষকদের নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করছেন ড্রেজার ব্যবসায়ীরা। এভাবেই দিন দিন কৃষিজমি কমে অকৃষি খাতে রূপান্তরিত হচ্ছে।
একজন কৃষিজমির মালিক রেহেনুমা বলেন, ‘আমার স্বামী বিদেশে থাকে। বাড়িতে পুরুষ লোক নেই। আল আমিন চোকদারসহ আরও কয়েকজন আমার কৃষিজমি কেটে মাটি বিক্রি করছে। এ বিষয়ে দোহার উপজেলা প্রশাসনকে জানালে কিছুদিন তারা মাটি কাটা বন্ধ রাখে। পরে পুনরায় আবার মাটি কাটা শুরু করে। আমি প্রশাসনের কাছে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি।’
ড্রেজার ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে সব কাগজপত্র আছে।’ প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতির বিষয় জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে দোহার উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে রাব্বি বলেন, ‘বিষয়টি আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম। আমরা ব্যবস্থা নেব এবং রাস্তার ওপরের পাইপ অপসারণ করব।’
ঢাকার দোহার উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নে আশঙ্কাজনক হারে কমছে আবাদি জমি। এসব ফসলি জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে বাড়িঘর ও দোকানপাটসহ বিভিন্ন রকমের স্থাপনা। কেউবা আবার ফসলি জমি জলাধারে রূপান্তরিত করে মাছ চাষ করছেন। অবাধে ড্রেজারের পাইপ দিয়ে বালু ভরাট করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিলাশপুর ইউনিয়ন থেকে মাহমুদপুর ইউনিয়নজুড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি ড্রেজার পাইপ। পদ্মার পাশে ড্রেজার বসিয়ে পাইপ দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গিয়ে কৃষিজমি ভরাট করছে ড্রেজার ব্যবসায়ীরা। অনেক কৃষিজমি রূপান্তরিত হয়েছে পুকুর-দিঘিতে। ফসলের বিপরীতে সে জমিতে এখন হচ্ছে মাছ চাষ। কয়েক দিন আগে দোহার উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে রাব্বি কয়েকটি পাইপ ভেঙে দিলেও আবার তাদের মতো ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অধিক মুনাফার লোভে কৃষকদের কাছ থেকে ফসলি জমির মাটি কিনে নিয়ে ড্রেজার দিয়ে কেটে বিক্রি করছেন। এসব মাটি দিয়ে রাস্তার ধারের জমি ভরাট করে কেউ নির্মাণ করছেন বসতবাড়ি, কেউবা করছেন হাউজিং প্রকল্প।
মাহমুদপুর ইউনিয়নের লটাখোলা ও লটাখোলা চাঁন্দের বিল ব্রিজ এলাকা থেকে শুরু করে ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ড, মাহমুদপুর, চরপুলিয়া, হরিচণ্ডী হাযানবাড়ি মোড়, হরিচণ্ডী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় কয়েক একর জমি ইতিমধ্যেই ভরাট হয়ে গেছে। এ ছাড়া ওই ইউনিয়নের আরও বেশ কয়েক গ্রামে এখনো চলছে ফসলি জমি ভরাটের মহোৎসব। এসব ফসলি জমি ভরাটের জন্য অল্প দামে মাটি দেওয়ার কথা বলে কৃষকদের নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করছেন ড্রেজার ব্যবসায়ীরা। এভাবেই দিন দিন কৃষিজমি কমে অকৃষি খাতে রূপান্তরিত হচ্ছে।
একজন কৃষিজমির মালিক রেহেনুমা বলেন, ‘আমার স্বামী বিদেশে থাকে। বাড়িতে পুরুষ লোক নেই। আল আমিন চোকদারসহ আরও কয়েকজন আমার কৃষিজমি কেটে মাটি বিক্রি করছে। এ বিষয়ে দোহার উপজেলা প্রশাসনকে জানালে কিছুদিন তারা মাটি কাটা বন্ধ রাখে। পরে পুনরায় আবার মাটি কাটা শুরু করে। আমি প্রশাসনের কাছে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি।’
ড্রেজার ব্যবসায়ী আওলাদ হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে সব কাগজপত্র আছে।’ প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতির বিষয় জানতে চাইলে তিনি সদুত্তর দিতে পারেননি।
এ বিষয়ে দোহার উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে রাব্বি বলেন, ‘বিষয়টি আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম। আমরা ব্যবস্থা নেব এবং রাস্তার ওপরের পাইপ অপসারণ করব।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে