মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বারি-১ জাতের মাল্টা প্রচার পেয়েছে ‘মিষ্টান্ন মাল্টা’ নামে। সুস্বাদু এই মাল্টা চাষ করছেন উপজেলার শত চাষি। পাহাড়ে এই জাতের মাল্টার ফলন ভালো, স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় স্থানীয় ও সমতলে এর চাহিদা বাড়ছে। এ বছর জেলার মানিকছড়ি উপজেলায় মাল্টা চাষ হয়েছে ৫৫ হেক্টর জমিতে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর বলছে, পার্বত্য এলাকার পাহাড়ি উর্বর মাটিতে সময়োপযোগী কৃষি উৎপাদনে ঝুঁকছে প্রান্তিক চাষিরা। সম্প্রতি খাগড়াছড়িতে বারি-১ জাতের মাল্টা চাষে সাফল্য পাওয়া গেছে। পাহাড়ে উৎপাদিত মাল্টা স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় বাজারেও চাহিদা বেশি।
কৃষি অধিদপ্তর জানিয়েছে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মানিকছড়িতে মাল্টা চাষ হয়েছে ৩০ হেক্টর জমিতে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০ হেক্টর জমি। পরে অর্থবছরে মাল্টার চাষে গুরুত্ব না দেখা গেলেও চলতি বছরে ৫৫ হেক্টর টিলায় মিষ্টান্ন মাল্টা চাষ করেছেন অন্তত অর্ধশত প্রান্তিক ও শৌখিন চাষি।
উপজেলার বাটনাতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শহীদুল ইসলাম মোহন চাষ করেছেন প্রায় ৮০০ বারি-১ মাল্টার চারা। মো. শহীদুল ইসলাম মোহন জানান, ভালো মানের চারা এবং পরিশ্রম করলে মাল্টা চাষে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব।
লেমুয়া এলাকার কৃষক সুদেব বড়ুয়া মাল্টা বাগানে গিয়ে দেখা, নিজের ৩ একর টিলায় ৩ ধাপে প্রায় ৮০০ মাল্টার চারা রোপণ করেছেন। এর মধ্যে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে চারা পেয়েছেন ৩০০টি। গত ২০১৮ সালে লাগানো ১০০ গাছে প্রথম বছর মাল্টা ধরেছিল ৮০ কেজি। এ বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ কেজি। প্রতি কেজি মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা দরে।
কৃষক সুদেব বড়ুয়া জানান, ‘পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়া মাল্টা চাষে উপযোগী। মাল্টা গাছে প্রথম ৩-৪ বছর সেবাযত্ন, সার-ওষুধ বেশি বেশি দিলে দ্রুত প্রতিটি গাছ পরিপূর্ণ হবে। এতে গাছের ডালে ডালে ফল আসবে। এখানকার মাল্টা খুব মিষ্টান্ন, তাই সমতলের পাইকারের আগ্রহ বেশি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিনুর রহমান বলেন, ‘পাহাড়ের মাটি ও পরিবেশ বারি-১ মাল্টার জন্য উপযোগী। এখানের মাল্টা খুব মিষ্টি হয়। বাজারে ফলের চাহিদা থাকায় দিন দিন মাল্টা চাষে মানুষ ঝুঁকছে। আমরা সাধ্য অনুযায়ী প্রান্তিক কৃষকদের সেবা ও সহযোগিতা দিচ্ছি।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বারি-১ জাতের মাল্টা প্রচার পেয়েছে ‘মিষ্টান্ন মাল্টা’ নামে। সুস্বাদু এই মাল্টা চাষ করছেন উপজেলার শত চাষি। পাহাড়ে এই জাতের মাল্টার ফলন ভালো, স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় স্থানীয় ও সমতলে এর চাহিদা বাড়ছে। এ বছর জেলার মানিকছড়ি উপজেলায় মাল্টা চাষ হয়েছে ৫৫ হেক্টর জমিতে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর বলছে, পার্বত্য এলাকার পাহাড়ি উর্বর মাটিতে সময়োপযোগী কৃষি উৎপাদনে ঝুঁকছে প্রান্তিক চাষিরা। সম্প্রতি খাগড়াছড়িতে বারি-১ জাতের মাল্টা চাষে সাফল্য পাওয়া গেছে। পাহাড়ে উৎপাদিত মাল্টা স্বাদে মিষ্টি হওয়ায় বাজারেও চাহিদা বেশি।
কৃষি অধিদপ্তর জানিয়েছে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মানিকছড়িতে মাল্টা চাষ হয়েছে ৩০ হেক্টর জমিতে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৪০ হেক্টর জমি। পরে অর্থবছরে মাল্টার চাষে গুরুত্ব না দেখা গেলেও চলতি বছরে ৫৫ হেক্টর টিলায় মিষ্টান্ন মাল্টা চাষ করেছেন অন্তত অর্ধশত প্রান্তিক ও শৌখিন চাষি।
উপজেলার বাটনাতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শহীদুল ইসলাম মোহন চাষ করেছেন প্রায় ৮০০ বারি-১ মাল্টার চারা। মো. শহীদুল ইসলাম মোহন জানান, ভালো মানের চারা এবং পরিশ্রম করলে মাল্টা চাষে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব।
লেমুয়া এলাকার কৃষক সুদেব বড়ুয়া মাল্টা বাগানে গিয়ে দেখা, নিজের ৩ একর টিলায় ৩ ধাপে প্রায় ৮০০ মাল্টার চারা রোপণ করেছেন। এর মধ্যে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে চারা পেয়েছেন ৩০০টি। গত ২০১৮ সালে লাগানো ১০০ গাছে প্রথম বছর মাল্টা ধরেছিল ৮০ কেজি। এ বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ কেজি। প্রতি কেজি মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা দরে।
কৃষক সুদেব বড়ুয়া জানান, ‘পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়া মাল্টা চাষে উপযোগী। মাল্টা গাছে প্রথম ৩-৪ বছর সেবাযত্ন, সার-ওষুধ বেশি বেশি দিলে দ্রুত প্রতিটি গাছ পরিপূর্ণ হবে। এতে গাছের ডালে ডালে ফল আসবে। এখানকার মাল্টা খুব মিষ্টান্ন, তাই সমতলের পাইকারের আগ্রহ বেশি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. হাসিনুর রহমান বলেন, ‘পাহাড়ের মাটি ও পরিবেশ বারি-১ মাল্টার জন্য উপযোগী। এখানের মাল্টা খুব মিষ্টি হয়। বাজারে ফলের চাহিদা থাকায় দিন দিন মাল্টা চাষে মানুষ ঝুঁকছে। আমরা সাধ্য অনুযায়ী প্রান্তিক কৃষকদের সেবা ও সহযোগিতা দিচ্ছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে