টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। গত ডিসেম্বরের চেয়ে জানুয়ারিতে প্রায় আট গুণ বেশি শনাক্ত হয়েছে। আর গত তিন মাসের মোট শনাক্তের চেয়ে গত ২৫ দিনে তিন গুণেরও বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪১টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ৮৫ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৪ দশমিক ৯২ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় প্রতি ৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বারবার বলছেন, এখনই সতর্ক না হলে সামনে পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করতে পারে।
এদিকে করোনা প্রতিরোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ একেবারেই উপেক্ষিত। উল্টো মানুষের মধ্যে মাস্ক পরাতেও অনীহা দেখা গেছে। নির্দেশনা মানাতে প্রশাসনেরও নেই তেমন কোনো তৎপরতা। এতে সংক্রমণের হার আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের।
সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর মাসে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয় ৪২ জনের। এ বছরের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৬৬ করোনা রোগী শনাক্ত হয়, যা গত মাসের চেয়ে প্রায় আট গুণ বেশি। আর গত তিন মাসে (অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর) মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৭৪ জন। অর্থাৎ গত তিন মাসের চেয়ে গত ২৫ দিনে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে সংক্রমণ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ২৩ লাখ ১৫ হাজার ৭৫৯ জনকে। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৪ লাখ ৬৬ হাজার ৪৭৪ জন এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ২০ হাজার ৮৪০ জন।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, জেলায় প্রতিদিন সংক্রমণের হার বাড়ছেই। যার ফলে বর্তমানে জেলায় সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী। সাধারণ মানুষ জ্বর ঠান্ডাকে অবহেলা করে ঠিকমতো কোয়ারেন্টিন মানছেন না। এমনকি নমুনা না করিয়ে অবাধে বাইরে ঘুরছেন। ফলে জেলায় সংক্রমণের হার দ্রুতই বাড়ছে। এ ছাড়া পরিবহনগুলোতেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। একই সঙ্গে টিকাও নিতে হবে। করোনা প্রতিরোধে সিভিল সার্জন অফিস কাজ করে যাচ্ছে বলেও তিনি জানান।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক আতাউল গণি বলেন, করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে জেলা প্রশাসন মাঠে কাজ করছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত, সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মাইকিংসহ সকল কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
জানা গেছে, জেলায় গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত মোট ১৭ হাজার ৩০১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। একই সময়ে মারা গেছেন ২৬০ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ হাজার ৬৮৮ জন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা পাঁচজন। বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৪৮ জন। এখন পর্যন্ত মোট ৩৮ হাজার ৮৪৬ জনকে কোয়ারেন্টিনে আনা হয়েছিল। এর মধ্যে ৩৮ হাজার ৩৫৮ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। জেলায় এখন পর্যন্ত ৯৩ হাজার ৯৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়।
টাঙ্গাইলে করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন। গত ডিসেম্বরের চেয়ে জানুয়ারিতে প্রায় আট গুণ বেশি শনাক্ত হয়েছে। আর গত তিন মাসের মোট শনাক্তের চেয়ে গত ২৫ দিনে তিন গুণেরও বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪১টি নমুনা পরীক্ষা করে নতুন করে ৮৫ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৪ দশমিক ৯২ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় প্রতি ৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বারবার বলছেন, এখনই সতর্ক না হলে সামনে পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করতে পারে।
এদিকে করোনা প্রতিরোধে সরকারের দেওয়া বিধিনিষেধ একেবারেই উপেক্ষিত। উল্টো মানুষের মধ্যে মাস্ক পরাতেও অনীহা দেখা গেছে। নির্দেশনা মানাতে প্রশাসনেরও নেই তেমন কোনো তৎপরতা। এতে সংক্রমণের হার আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের।
সিভিল সার্জন অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর মাসে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয় ৪২ জনের। এ বছরের ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৬৬ করোনা রোগী শনাক্ত হয়, যা গত মাসের চেয়ে প্রায় আট গুণ বেশি। আর গত তিন মাসে (অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বর) মোট শনাক্ত হয়েছেন ১৭৪ জন। অর্থাৎ গত তিন মাসের চেয়ে গত ২৫ দিনে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে সংক্রমণ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ২৩ লাখ ১৫ হাজার ৭৫৯ জনকে। আর দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৪ লাখ ৬৬ হাজার ৪৭৪ জন এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ২০ হাজার ৮৪০ জন।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, জেলায় প্রতিদিন সংক্রমণের হার বাড়ছেই। যার ফলে বর্তমানে জেলায় সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী। সাধারণ মানুষ জ্বর ঠান্ডাকে অবহেলা করে ঠিকমতো কোয়ারেন্টিন মানছেন না। এমনকি নমুনা না করিয়ে অবাধে বাইরে ঘুরছেন। ফলে জেলায় সংক্রমণের হার দ্রুতই বাড়ছে। এ ছাড়া পরিবহনগুলোতেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না।
সিভিল সার্জন বলেন, করোনা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। একই সঙ্গে টিকাও নিতে হবে। করোনা প্রতিরোধে সিভিল সার্জন অফিস কাজ করে যাচ্ছে বলেও তিনি জানান।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক আতাউল গণি বলেন, করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে জেলা প্রশাসন মাঠে কাজ করছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত, সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মাইকিংসহ সকল কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
জানা গেছে, জেলায় গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত মোট ১৭ হাজার ৩০১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। একই সময়ে মারা গেছেন ২৬০ জন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ হাজার ৬৮৮ জন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা পাঁচজন। বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৪৮ জন। এখন পর্যন্ত মোট ৩৮ হাজার ৮৪৬ জনকে কোয়ারেন্টিনে আনা হয়েছিল। এর মধ্যে ৩৮ হাজার ৩৫৮ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। জেলায় এখন পর্যন্ত ৯৩ হাজার ৯৭৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। ২০২০ সালের ৮ এপ্রিল জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে