নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সড়ক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে এই প্রকল্প নেয় চসিক। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, এটি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। যে প্রকল্পটি শতভাগ সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে সিটি করপোরেশনের এত বড় প্রকল্প কখনো অনুমোদন পায়নি। আগামী ২০২৪ সালের জুন মাসের মধ্যে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে।
এর আগে গত ১৬ জুন অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) তথা প্রি-একনেক সভায়ও এটি অনুমোদন পায়। প্রকল্পের উন্নয়ন প্রস্তাবনা (ডিপিপি) সূত্রে জানা গেছে, এর আওতায় ৭৬২ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার সড়কের উন্নয়ন, ৩৮টি ফুটওভার ব্রিজ, ১৪টি ব্রিজ, ২২টি কালভার্ট ও ১০টি গোলচত্বর করা হবে।
চসিক সূত্রে জানা গেছে, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়কসমূহ উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ শিরোনামে এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালে প্রথম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠায় করপোরেশন। তখন এর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় তিন হাজার ১৬৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ২২ মার্চ প্রকল্প যাচাই কমিটির সভায় চসিককে প্রকল্পের ডিপিপি সংশোধনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর কয়েক দফা যাচাই-বাছাই শেষে ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্টসহ প্রকল্পটি সংশোধন করে ২০২১ সালের মার্চ মাসে পুনরায় মন্ত্রণালয়ে পাঠায় চসিক। সংশোধিত ডিপিপি অনুযায়ী এর মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) ২ হাজার ৪৯১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সড়ক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে এই প্রকল্প নেয় চসিক। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন চসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, এটি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। যে প্রকল্পটি শতভাগ সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে সিটি করপোরেশনের এত বড় প্রকল্প কখনো অনুমোদন পায়নি। আগামী ২০২৪ সালের জুন মাসের মধ্যে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে।
এর আগে গত ১৬ জুন অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) তথা প্রি-একনেক সভায়ও এটি অনুমোদন পায়। প্রকল্পের উন্নয়ন প্রস্তাবনা (ডিপিপি) সূত্রে জানা গেছে, এর আওতায় ৭৬২ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার সড়কের উন্নয়ন, ৩৮টি ফুটওভার ব্রিজ, ১৪টি ব্রিজ, ২২টি কালভার্ট ও ১০টি গোলচত্বর করা হবে।
চসিক সূত্রে জানা গেছে, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়কসমূহ উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ শিরোনামে এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালে প্রথম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠায় করপোরেশন। তখন এর প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় তিন হাজার ১৬৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। পরবর্তীতে ২০২০ সালের ২২ মার্চ প্রকল্প যাচাই কমিটির সভায় চসিককে প্রকল্পের ডিপিপি সংশোধনের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর কয়েক দফা যাচাই-বাছাই শেষে ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্টসহ প্রকল্পটি সংশোধন করে ২০২১ সালের মার্চ মাসে পুনরায় মন্ত্রণালয়ে পাঠায় চসিক। সংশোধিত ডিপিপি অনুযায়ী এর মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৮ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে