চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুরোনো আমগাছগুলোতে তেমন ফলন না হওয়ায় বাগানমালিকেরা গাছ কেটে আবার নতুন জাতের বাগান তৈরি করছেন। বাগান পরিচর্যায় খরচ কম হওয়ায় জেলায় নতুন বাগানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। তেমনি বাগানমালিকদের হতাশাও অনেকাংশে দূর হচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে জেলায় ৩৮ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ এবং গাছের সংখ্যা প্রায় ৬০ লাখ রয়েছে।
জানা গেছে, জেলা সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় শতবর্ষের আমগাছগুলোতে আশানুরূপ ফলন না পাওয়ায় বাগানমালিকেরা গাছ কেটে ফেলছেন। আমগাছগুলো কেটে সেখানে নতুন জাতের আমগাছ রোপণ করা হয়েছে। এতে করে তাঁদের মধ্যে নতুন করে আশা জাগছে। বাগানমালিকেরা গাছগুলোর প্রতি বাড়তি যত্ন নিলেও প্রত্যাশিত আমের ফলন না হওয়ায় তাঁরা নিরাশ হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা পুরোনো গাছগুলো কেটে ফেলেন। অনেকে গাছ কাটার প্রতি বিরূপ ধারণা তৈরি হলেও পরবর্তী সময়ে বাগানমালিকেরা নতুন জাতের আমগাছ লাগানোর ফলে সে ধারণা পাল্টে যায়।
বাড়তি সময় ব্যয় না করা জাতের আম যেমন আম্রপালি, কার্টিমন, ব্যানানা, গৌড়মতী রয়েছে। এর ফলে এসব গাছ থেকে ভালো ফলনের পাশাপাশি প্রত্যাশিত টাকা আয় করা যাবে এবং উন্নত জাতের মানসম্পন্ন আমবাগান তৈরি হয়ে যাবে।
আমবাগান মালিক মনিরুল ইসলাম বলেন, অনেক আমগাছের বয়স হওয়ার কারণে ফলন তেমন হতো না। আর গাছগুলো যত্ন নিতে বাড়তি খরচ করেও প্রত্যাশানুযায়ী বাগানের দামও পাওয়া যেত না। এর ফলে বাগানমালিকেরা সুদূরপ্রসারী চিন্তা করে গাছগুলো কেটে নতুন জাতের আমবাগান গড়ে তুলেছেন।
কৃষি উদ্যোক্তা আহসান হাবিব বলেন, তাঁর ৭ বিঘার বাগানে ৮০০ আম্রপালি জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। গাছে রাসায়নিক সার ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করে পরিবেশবান্ধব জৈব সার ব্যবহার করছেন। এ ছাড়া আমগুলো রপ্তানিমুখী করার জন্য দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার শাহীবাগ চৌধুরীপাড়ার বাগানমালিক তাজ রহমান টনি মিয়া বলেন, তাঁর নিজস্ব ২৬ বিঘার আমবাগান রয়েছে। বছরে মাত্র ২ থেকে সোয়া ২ লাখ টাকা পাওয়ায় পাঁচ বছর আগে পুরোনো আমগাছ কেটে ফেলা হয়। পরে এ জমিতে ১ হাজার আম্রপালি গাছ লাগানো হয়েছে এবং ফলনও পাওয়া যাচ্ছে। পাশাপাশি ভালো জাতের ফজলি, ল্যাংড়া, ক্ষীরশাপাতি আমের গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও কিছু গৌড়মতী ও কার্টিমন জাতের আমগাছসহ বিভিন্ন বিদেশি জাতের গাছ লাগানো হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, জেলার কিছু কিছু এলাকায় পুরোনো আমগাছ কেটে আম্রপালিসহ ভালো জাতের আমবাগান করা হয়েছে। এতে আমের ফলনে কোনো প্রভাব পড়বে না। বরং নতুন নতুন জাতের আমবাগান সৃষ্টি হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুরোনো আমগাছগুলোতে তেমন ফলন না হওয়ায় বাগানমালিকেরা গাছ কেটে আবার নতুন জাতের বাগান তৈরি করছেন। বাগান পরিচর্যায় খরচ কম হওয়ায় জেলায় নতুন বাগানের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। তেমনি বাগানমালিকদের হতাশাও অনেকাংশে দূর হচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে জেলায় ৩৮ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ এবং গাছের সংখ্যা প্রায় ৬০ লাখ রয়েছে।
জানা গেছে, জেলা সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় শতবর্ষের আমগাছগুলোতে আশানুরূপ ফলন না পাওয়ায় বাগানমালিকেরা গাছ কেটে ফেলছেন। আমগাছগুলো কেটে সেখানে নতুন জাতের আমগাছ রোপণ করা হয়েছে। এতে করে তাঁদের মধ্যে নতুন করে আশা জাগছে। বাগানমালিকেরা গাছগুলোর প্রতি বাড়তি যত্ন নিলেও প্রত্যাশিত আমের ফলন না হওয়ায় তাঁরা নিরাশ হয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাঁরা পুরোনো গাছগুলো কেটে ফেলেন। অনেকে গাছ কাটার প্রতি বিরূপ ধারণা তৈরি হলেও পরবর্তী সময়ে বাগানমালিকেরা নতুন জাতের আমগাছ লাগানোর ফলে সে ধারণা পাল্টে যায়।
বাড়তি সময় ব্যয় না করা জাতের আম যেমন আম্রপালি, কার্টিমন, ব্যানানা, গৌড়মতী রয়েছে। এর ফলে এসব গাছ থেকে ভালো ফলনের পাশাপাশি প্রত্যাশিত টাকা আয় করা যাবে এবং উন্নত জাতের মানসম্পন্ন আমবাগান তৈরি হয়ে যাবে।
আমবাগান মালিক মনিরুল ইসলাম বলেন, অনেক আমগাছের বয়স হওয়ার কারণে ফলন তেমন হতো না। আর গাছগুলো যত্ন নিতে বাড়তি খরচ করেও প্রত্যাশানুযায়ী বাগানের দামও পাওয়া যেত না। এর ফলে বাগানমালিকেরা সুদূরপ্রসারী চিন্তা করে গাছগুলো কেটে নতুন জাতের আমবাগান গড়ে তুলেছেন।
কৃষি উদ্যোক্তা আহসান হাবিব বলেন, তাঁর ৭ বিঘার বাগানে ৮০০ আম্রপালি জাতের গাছ লাগানো হয়েছে। গাছে রাসায়নিক সার ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করে পরিবেশবান্ধব জৈব সার ব্যবহার করছেন। এ ছাড়া আমগুলো রপ্তানিমুখী করার জন্য দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার শাহীবাগ চৌধুরীপাড়ার বাগানমালিক তাজ রহমান টনি মিয়া বলেন, তাঁর নিজস্ব ২৬ বিঘার আমবাগান রয়েছে। বছরে মাত্র ২ থেকে সোয়া ২ লাখ টাকা পাওয়ায় পাঁচ বছর আগে পুরোনো আমগাছ কেটে ফেলা হয়। পরে এ জমিতে ১ হাজার আম্রপালি গাছ লাগানো হয়েছে এবং ফলনও পাওয়া যাচ্ছে। পাশাপাশি ভালো জাতের ফজলি, ল্যাংড়া, ক্ষীরশাপাতি আমের গাছ লাগানো হয়েছে। এ ছাড়াও কিছু গৌড়মতী ও কার্টিমন জাতের আমগাছসহ বিভিন্ন বিদেশি জাতের গাছ লাগানো হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, জেলার কিছু কিছু এলাকায় পুরোনো আমগাছ কেটে আম্রপালিসহ ভালো জাতের আমবাগান করা হয়েছে। এতে আমের ফলনে কোনো প্রভাব পড়বে না। বরং নতুন নতুন জাতের আমবাগান সৃষ্টি হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে