নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় সার, বীজ ও টাকার প্রলোভন দিয়ে মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে ফসলি জমির টপ সয়েল (মাটির ওপরের উর্বর অংশ) কিনে নিয়ে বিক্রি করছেন বিভিন্ন ইটভাটায়। লোভে পড়ে অনায়াসে কৃষিজমির উর্বর অংশ বিক্রি করছেন তাঁরা। এতে জমির উর্বরতা হারানোর সঙ্গে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাহত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষিজমির টপ সয়েলসহ বিভিন্ন জায়গার মাটি কাটার ফলে জমির উর্বরতা হারানোর সঙ্গে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া নষ্ট হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া বিভিন্ন গাছপালা।
সরেজমিনে নওগাঁর মান্দা ও বদলগাছীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষিজমির টপ সয়েলের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের প্রকৃতির সৌন্দর্য নষ্ট করে উঁচু ভিটামাটি, পুকুরপাড়ের মাটি কেটে বিক্রির হিড়িক পড়েছে। ফসলের মাঠজুড়ে খননযন্ত্র বসিয়ে ট্রাক্টরে করে মাটি নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ভাটায়।
জানা গেছে, মান্দার সদরপুর গ্রামের ফসলি মাঠে তিনটি খননযন্ত্র বসিয়ে ২০-২৫টি ট্রাক্টর দিয়ে মাটি বিক্রির ব্যবসা চলছে। প্রতি গাড়ি জমির টপ সয়েল বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়। অন্যদিকে বদলগাছী উপজেলার ভুবন, কোসাইল, ছোট যমুনার পাড়সহ বিভিন্ন স্থানে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া জেলা সদর, পত্নীতলা, ধামইরহাট, মহাদেবপুরের বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে মাটির ব্যবসা।
মান্দার বৈলশিং ও বদলগাছী উপজেলার ভুবন গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দারা জানান, মাটির ব্যবসায়ী আলম, লিটন ও মেহেদীসহ বেশ কয়েকজন এ কাজে জড়িত। তাঁরা কৃষকদের কাছে টাকা, সার, বীজসহ বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে মাটি কিনছেন। লোভে পড়ে অনেকেই মাটি বিক্রি করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, ‘টাকার প্রয়োজনেই মাটি বিক্রি করেছি। গত বছরও বিক্রি করেছিলাম। জমিতে কোনো সমস্যা হয়নি, শুধু সামান্য একটু নিচু হয়েছে।’
জানতে চাইলে মাটি ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান বলেন, স্থানীয় কর্তাদের অনুমতি নিয়ে তিনি মাটির ব্যবসা করছেন। তিনি কাউকে প্রলোভন দেখিয়ে মাটি কিনছেন না। জোর করেননি, ন্যায্য দামেই মাটি কিনছেন বলেও জানান তিনি।
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিন জানান, ফসলি জমির মাটি বেচাকেনার জন্য কখনো কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। কেউ যদি বলে অনুমতি নিয়েছি, সেটা মিথ্যা কথা। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. সামছুল ওয়াদুদ বলেন, মাটির উপরিভাগের ১০ থেকে ১৫ ইঞ্চির মধ্যে উর্বরা শক্তি থাকে। মাটি ওপরের অংশ বিক্রি করার ফলে তা পুনরায় ফিরে আসতে অনেক সময় লাগে। টপ সয়েলে ফসল বেড়ে ওঠার গুণাগুণ থাকে। টপ সয়েল একবার কেটে নিলে সে জমিতে আর প্রাণ থাকে না।
নওগাঁয় সার, বীজ ও টাকার প্রলোভন দিয়ে মাটি ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে ফসলি জমির টপ সয়েল (মাটির ওপরের উর্বর অংশ) কিনে নিয়ে বিক্রি করছেন বিভিন্ন ইটভাটায়। লোভে পড়ে অনায়াসে কৃষিজমির উর্বর অংশ বিক্রি করছেন তাঁরা। এতে জমির উর্বরতা হারানোর সঙ্গে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাহত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষিজমির টপ সয়েলসহ বিভিন্ন জায়গার মাটি কাটার ফলে জমির উর্বরতা হারানোর সঙ্গে উৎপাদন ক্ষমতা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া নষ্ট হচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নেওয়া বিভিন্ন গাছপালা।
সরেজমিনে নওগাঁর মান্দা ও বদলগাছীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষিজমির টপ সয়েলের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের প্রকৃতির সৌন্দর্য নষ্ট করে উঁচু ভিটামাটি, পুকুরপাড়ের মাটি কেটে বিক্রির হিড়িক পড়েছে। ফসলের মাঠজুড়ে খননযন্ত্র বসিয়ে ট্রাক্টরে করে মাটি নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ভাটায়।
জানা গেছে, মান্দার সদরপুর গ্রামের ফসলি মাঠে তিনটি খননযন্ত্র বসিয়ে ২০-২৫টি ট্রাক্টর দিয়ে মাটি বিক্রির ব্যবসা চলছে। প্রতি গাড়ি জমির টপ সয়েল বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়। অন্যদিকে বদলগাছী উপজেলার ভুবন, কোসাইল, ছোট যমুনার পাড়সহ বিভিন্ন স্থানে খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া জেলা সদর, পত্নীতলা, ধামইরহাট, মহাদেবপুরের বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে মাটির ব্যবসা।
মান্দার বৈলশিং ও বদলগাছী উপজেলার ভুবন গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দারা জানান, মাটির ব্যবসায়ী আলম, লিটন ও মেহেদীসহ বেশ কয়েকজন এ কাজে জড়িত। তাঁরা কৃষকদের কাছে টাকা, সার, বীজসহ বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে মাটি কিনছেন। লোভে পড়ে অনেকেই মাটি বিক্রি করছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, ‘টাকার প্রয়োজনেই মাটি বিক্রি করেছি। গত বছরও বিক্রি করেছিলাম। জমিতে কোনো সমস্যা হয়নি, শুধু সামান্য একটু নিচু হয়েছে।’
জানতে চাইলে মাটি ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান বলেন, স্থানীয় কর্তাদের অনুমতি নিয়ে তিনি মাটির ব্যবসা করছেন। তিনি কাউকে প্রলোভন দেখিয়ে মাটি কিনছেন না। জোর করেননি, ন্যায্য দামেই মাটি কিনছেন বলেও জানান তিনি।
বদলগাছী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আলপনা ইয়াসমিন জানান, ফসলি জমির মাটি বেচাকেনার জন্য কখনো কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। কেউ যদি বলে অনুমতি নিয়েছি, সেটা মিথ্যা কথা। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. সামছুল ওয়াদুদ বলেন, মাটির উপরিভাগের ১০ থেকে ১৫ ইঞ্চির মধ্যে উর্বরা শক্তি থাকে। মাটি ওপরের অংশ বিক্রি করার ফলে তা পুনরায় ফিরে আসতে অনেক সময় লাগে। টপ সয়েলে ফসল বেড়ে ওঠার গুণাগুণ থাকে। টপ সয়েল একবার কেটে নিলে সে জমিতে আর প্রাণ থাকে না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে