ফুলগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ৬ নম্বর জিএম হাট ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সেবা নিতে গিয়ে অনেকে ইউপি সচিবের হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে জন্ম নিবন্ধন সনদ পেতে সময়ক্ষেপণের পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী উপজেলার পূর্ব বশিকপুর পাটোয়ারী বাড়ির মানিক বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধনে একটি ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন করেছি। এ জন্য ইউপি সচিব নুরুল করিম আমার থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছেন। প্রথমে আবেদনের জন্য টাকা নিয়ে তিনি নিজেই ভুল করে আবার টাকা দাবি করেন।’
জিএম হাট ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টার বাড়ির সলিম হোসেন বলেন, ‘আমি একটি জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য দিয়েছি। প্রায় দুই মাস পর সচিব একটি সংশোধনী পেপার দেখান। কিন্তু প্রিন্টের পর তাতে ভুল রয়ে যায়। পরে তিনি এ জন্য আবার টাকা দাবি করেন। তিনি এভাবে আমার কাছ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা নিয়েছেন।’
জিএম হাটের এনায়েত উল্লাহ ভূঁইয়া বাড়ির আসাদ উল্লাহ জানান, সচিব সব সময় দাম্ভিকতার সঙ্গে কথা বলেন। কাউকে পাত্তা দেন না। সবার সঙ্গে যেনতেন ব্যবহার করেন। তাঁকে স্যার বলে সম্বোধন করতে হয়। তিনি টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। মানুষকে হয়রানি করাই তাঁর কাজ।
এ বিষয়ে আমজাদহাট ইউনিয়নের বাসিন্দা ঢাকার ব্যবসায়ী মহিমুল ইসলাম বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য গেলে তিনি আমার বোনকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলেন। আমার বোনের কাছ থেকে তিনি ৫০০ টাকাও নিয়েছেন।’
এ বিষয়ে জিএম হাট ইউপি সচিব অভিযুক্ত নুরুল করিম বলেন, ‘অনেকে বাইরে থেকে আবেদন নিয়ে আসেন। কেউ কেউ এখানেও আবেদন করেন। আমি আসলে এত বেশি হয়রানি করি না। আবেদনের জন্য ১০০ টাকা করে নিই। এর বেশি নিই না। আর অন্য অভিযোগগুলো সত্য না।’
জিএম হাট ইউপি চেয়ারম্যান মো. মজিবুল হক বলেন, ‘সচিবের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর কথাবার্তা সুন্দর না। যে কারণে মানুষ অতিষ্ঠ। আর মানুষজন যেভাবে সেবা পায়, সেভাবে চলার জন্য তাঁকে অনেকবার বলেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফেরদৌসী বেগম বলেন, ‘ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে মৌখিক অনেক অভিযোগ এসেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে জেলা প্রশাসকের কাছে সেসব পাঠিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করব।’
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ৬ নম্বর জিএম হাট ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) সেবা নিতে গিয়ে অনেকে ইউপি সচিবের হয়রানির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে জন্ম নিবন্ধন সনদ পেতে সময়ক্ষেপণের পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী উপজেলার পূর্ব বশিকপুর পাটোয়ারী বাড়ির মানিক বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধনে একটি ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন করেছি। এ জন্য ইউপি সচিব নুরুল করিম আমার থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছেন। প্রথমে আবেদনের জন্য টাকা নিয়ে তিনি নিজেই ভুল করে আবার টাকা দাবি করেন।’
জিএম হাট ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টার বাড়ির সলিম হোসেন বলেন, ‘আমি একটি জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য দিয়েছি। প্রায় দুই মাস পর সচিব একটি সংশোধনী পেপার দেখান। কিন্তু প্রিন্টের পর তাতে ভুল রয়ে যায়। পরে তিনি এ জন্য আবার টাকা দাবি করেন। তিনি এভাবে আমার কাছ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা নিয়েছেন।’
জিএম হাটের এনায়েত উল্লাহ ভূঁইয়া বাড়ির আসাদ উল্লাহ জানান, সচিব সব সময় দাম্ভিকতার সঙ্গে কথা বলেন। কাউকে পাত্তা দেন না। সবার সঙ্গে যেনতেন ব্যবহার করেন। তাঁকে স্যার বলে সম্বোধন করতে হয়। তিনি টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। মানুষকে হয়রানি করাই তাঁর কাজ।
এ বিষয়ে আমজাদহাট ইউনিয়নের বাসিন্দা ঢাকার ব্যবসায়ী মহিমুল ইসলাম বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য গেলে তিনি আমার বোনকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলেন। আমার বোনের কাছ থেকে তিনি ৫০০ টাকাও নিয়েছেন।’
এ বিষয়ে জিএম হাট ইউপি সচিব অভিযুক্ত নুরুল করিম বলেন, ‘অনেকে বাইরে থেকে আবেদন নিয়ে আসেন। কেউ কেউ এখানেও আবেদন করেন। আমি আসলে এত বেশি হয়রানি করি না। আবেদনের জন্য ১০০ টাকা করে নিই। এর বেশি নিই না। আর অন্য অভিযোগগুলো সত্য না।’
জিএম হাট ইউপি চেয়ারম্যান মো. মজিবুল হক বলেন, ‘সচিবের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর কথাবার্তা সুন্দর না। যে কারণে মানুষ অতিষ্ঠ। আর মানুষজন যেভাবে সেবা পায়, সেভাবে চলার জন্য তাঁকে অনেকবার বলেছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফেরদৌসী বেগম বলেন, ‘ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে মৌখিক অনেক অভিযোগ এসেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে জেলা প্রশাসকের কাছে সেসব পাঠিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করব।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৬ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে