তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
নয়নজুলি মানে কী? এ প্রশ্নে শতভাগ শহুরে মানুষ যে ভ্রু কুঁচকাবেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। গ্রামের বয়স্ক লোকদের কেউ কেউ হয়তো এর মানে বলতে পারবেন, কিন্তু শিশু-কিশোরদের মাথায় এ শব্দটি একেবারেই নেই। শান্তিনিকেতনের সংস্কৃতের অধ্যাপক হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলা ভাষার একটি অভিধান তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কুড়ি বছরের চেষ্টায় তিনি তৈরি করেন ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’। সেই অভিধানে আছে নয়নজুলি বা নয়ানজুলির অর্থ মাটি কাটার রাস্তার পাশের খাদ। ‘চলন্তিকা’য় রাজশেখর বসু বলছেন, ‘জলনিকাশের নর্দমা’।
নয়নজুলিকে আরও সহজ করা যেতে পারে। সড়ক হলো মানুষের নাক, তার দুই পাশে দুই চোখ। এই হলো সড়কের নয়নজুলি। আগের দিনে রাস্তা তৈরি হতো দুপাশ থেকে কাটা মাটি দিয়ে। সেই মাটি কাটার কারণে সড়কের দুপাশে তৈরি হতো নয়নজুলি। এই নয়নজুলি পরে বড় কোনো বিল বা নদীর সঙ্গে মিশে যেত। বর্ষায় পানি জমে থাকত নয়নজুলিতে। খেতে সেচের কাজ, গরুর গা ধোয়ানো, পাট পচানো বা গ্রাম্য কিশোর-কিশোরীদের গোসল হতো নয়নজুলির পানিতে। আসলে নয়নজুলি ছিল আমজনতার খাসজমি, যেখানে পানিটুকুই ভরসা। সেই নয়নজুলি হঠাৎ সড়ক থেকে নিরুদ্দেশ হয়ে গেল।
‘মহাসড়ক আইন ২০২১’ নামে দেশে একটি আইন আছে। সেই আইনের ১৫(খ) ধারায় বলা আছে, সড়ক-মহাসড়কের ঢাল বা কিনারার পর নয়নজুলিও থাকবে। কিন্তু সড়কের ডিজাইন যাঁরা করেন, তাঁরা এসব আইনের ধার ধারেন না। এখন সড়কের মাটি বা বালু আনা হয় অন্য স্থান থেকে। ফলে সড়কের পাশে এই সামান্য নয়নজুলির দিকে কারও নজর থাকে না।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠানের কথাতেও এর আঁচ পাওয়া গেল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এত সড়কে পানিনিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখা সম্ভব না। তবে প্রয়োজন হলে রাখা হয়। এ জন্য তিনি সড়কের পাশের জমির মালিকদের অভিযুক্ত করে বলেন, সড়কের পানি যাওয়ার মহাসড়কে নেই নয়নজুলি। রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কে গোদাগাড়ী উপজেলার লালাদীঘি এলাকায়। ছবি: মিলন শেখব্যবস্থা মানুষই নষ্ট করে ফেলে। অনেক সময় তারা সড়কের চেয়ে বেশি উঁচু করে বাড়ি বানায়। তখন সড়কের পানি নামার পথ নষ্ট হয়ে যায়।
এবার প্রশ্ন হতে পারে, নয়নজুলির কাজ কী? এটা বলা বাহুল্য, সড়ক-মহাসড়কের জন্য পানি আটকে থাকা অত্যন্ত ক্ষতিকর। সড়কে বেশিক্ষণ পানি জমে থাকলে সড়কের বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে যত দ্রুত সম্ভব সড়ক থেকে বৃষ্টির পানি নামিয়ে দেওয়া হয়। এ জন্য মাঝখানে উঁচু এবং দুপাশে ঢালু করে দেওয়া হয়, যাতে পানি দ্রুত সড়ক থেকে নেমে যেতে পারে। কিন্তু সড়কের এই পানি নামবে কোথায়? এর জন্য থাকবে নয়নজুলি। বৃষ্টির সময় সড়কের পানিতে যাতে পাশের খেতের ফসল নষ্ট না হয়, সে জন্য থাকবে নয়নজুলি। কিন্তু এখন কোনো সড়কে নয়নজুলি নেই। বৃষ্টির পানি সোজা চলে যাচ্ছে মানুষের ফসলের খেতে বা লোকালয়ে। এখন কোনো কৃষক যদি প্রশ্ন করেন, সড়কের পানিতে খেতের ফসল নষ্ট হওয়ার দায় কার? কর্তৃপক্ষ কী জবাব দেবে?
দেশে কত সড়ক আছে তার হিসাবটা একটু বলি। দেশে এখন সড়ক-মহাসড়ক আছে ২২ হাজার কিলোমিটার। এর বাইরে আছে হাজার হাজার কিলোমিটার স্থানীয় সড়ক, যা জালের মতো বিস্তৃত হয়ে আছে। এসব সড়কের দুপাশে কোনো নয়নজুলি নেই। আবার যেসব মহাসড়ক বাজারের ওপর দিয়ে গেছে, সেখানেও পানিনিষ্কাশনের নালা থাকার কথা–কিন্তু সেটাও নেই। ভারী বৃষ্টি হলেই সড়কের পানি বাজারের অলিগলিতে চলে আসে। তখন বিড়ম্বনায় পড়েন দোকানমালিকেরা।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, ড্রেন করে দিলেও বাজারের এত ড্রেন রক্ষণাবেক্ষণ করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। এর দায় বাজারেরই নিতে হবে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীরা বলছেন, এখন সড়ক-মহাসড়কের ডিজাইনগুলো এমন ভাবে করা হয় যাতে সড়কের ওপরে পানি না জমে নিচে নেমে যায়। এ জন্য ঢাল, কিনার, নয়নজুলি বায়ো-পিট বা নালার ব্যবস্থা রাখতে বলা হয় সড়কের ডিজাইনে। কিন্তু অতিরিক্ত খরচ হবে ভেবে সড়কে সেটা রাখা হয় না। প্রকৌশলীরা স্বীকার করেছেন, অনেক সময় অর্থের কারণে অনেক কিছু বাদ দেওয়া হয়। তবে এটাও বলেছেন যে সড়কের দুপাশে পানি নামার সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকলে সড়কের কিনারা (এমব্যাংকমেন্ট) ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আর সড়কের এমব্যাংকমেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে ঝুঁকিতে পড়ে যাবে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা সড়কটি।
সড়ক-মহাসড়কে নয়নজুলি থাকা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের শিক্ষক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান। তিনি বলেন, সড়কের পানি নেমে যাওয়ার একটি ভালো ব্যবস্থা থাকতে হবে। খরচ বেশি হলেও এই ব্যবস্থা করতেই হবে। সড়কের পানি যদি মানুষের খেতে গিয়ে পড়ে, সেটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না। এ জন্য নয়নজুলিই সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা।
শ্যাম বেনেগালের ‘ওয়েল ডান আব্বা’ ছবিটি যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা জানেন সরকারি অনুদানে তৈরি একটি কুয়া কীভাবে গায়েব হয়ে যায়। সেই কুয়া চুরি নিয়ে মামলা করেছিল পুলিশ। এখন নয়নজুলি উদ্ধার নিয়ে কেউ কী এমন মামলা করবেন?
নয়নজুলি মানে কী? এ প্রশ্নে শতভাগ শহুরে মানুষ যে ভ্রু কুঁচকাবেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। গ্রামের বয়স্ক লোকদের কেউ কেউ হয়তো এর মানে বলতে পারবেন, কিন্তু শিশু-কিশোরদের মাথায় এ শব্দটি একেবারেই নেই। শান্তিনিকেতনের সংস্কৃতের অধ্যাপক হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলা ভাষার একটি অভিধান তৈরির নির্দেশ দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কুড়ি বছরের চেষ্টায় তিনি তৈরি করেন ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’। সেই অভিধানে আছে নয়নজুলি বা নয়ানজুলির অর্থ মাটি কাটার রাস্তার পাশের খাদ। ‘চলন্তিকা’য় রাজশেখর বসু বলছেন, ‘জলনিকাশের নর্দমা’।
নয়নজুলিকে আরও সহজ করা যেতে পারে। সড়ক হলো মানুষের নাক, তার দুই পাশে দুই চোখ। এই হলো সড়কের নয়নজুলি। আগের দিনে রাস্তা তৈরি হতো দুপাশ থেকে কাটা মাটি দিয়ে। সেই মাটি কাটার কারণে সড়কের দুপাশে তৈরি হতো নয়নজুলি। এই নয়নজুলি পরে বড় কোনো বিল বা নদীর সঙ্গে মিশে যেত। বর্ষায় পানি জমে থাকত নয়নজুলিতে। খেতে সেচের কাজ, গরুর গা ধোয়ানো, পাট পচানো বা গ্রাম্য কিশোর-কিশোরীদের গোসল হতো নয়নজুলির পানিতে। আসলে নয়নজুলি ছিল আমজনতার খাসজমি, যেখানে পানিটুকুই ভরসা। সেই নয়নজুলি হঠাৎ সড়ক থেকে নিরুদ্দেশ হয়ে গেল।
‘মহাসড়ক আইন ২০২১’ নামে দেশে একটি আইন আছে। সেই আইনের ১৫(খ) ধারায় বলা আছে, সড়ক-মহাসড়কের ঢাল বা কিনারার পর নয়নজুলিও থাকবে। কিন্তু সড়কের ডিজাইন যাঁরা করেন, তাঁরা এসব আইনের ধার ধারেন না। এখন সড়কের মাটি বা বালু আনা হয় অন্য স্থান থেকে। ফলে সড়কের পাশে এই সামান্য নয়নজুলির দিকে কারও নজর থাকে না।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠানের কথাতেও এর আঁচ পাওয়া গেল। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এত সড়কে পানিনিষ্কাশনের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখা সম্ভব না। তবে প্রয়োজন হলে রাখা হয়। এ জন্য তিনি সড়কের পাশের জমির মালিকদের অভিযুক্ত করে বলেন, সড়কের পানি যাওয়ার মহাসড়কে নেই নয়নজুলি। রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কে গোদাগাড়ী উপজেলার লালাদীঘি এলাকায়। ছবি: মিলন শেখব্যবস্থা মানুষই নষ্ট করে ফেলে। অনেক সময় তারা সড়কের চেয়ে বেশি উঁচু করে বাড়ি বানায়। তখন সড়কের পানি নামার পথ নষ্ট হয়ে যায়।
এবার প্রশ্ন হতে পারে, নয়নজুলির কাজ কী? এটা বলা বাহুল্য, সড়ক-মহাসড়কের জন্য পানি আটকে থাকা অত্যন্ত ক্ষতিকর। সড়কে বেশিক্ষণ পানি জমে থাকলে সড়কের বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে যত দ্রুত সম্ভব সড়ক থেকে বৃষ্টির পানি নামিয়ে দেওয়া হয়। এ জন্য মাঝখানে উঁচু এবং দুপাশে ঢালু করে দেওয়া হয়, যাতে পানি দ্রুত সড়ক থেকে নেমে যেতে পারে। কিন্তু সড়কের এই পানি নামবে কোথায়? এর জন্য থাকবে নয়নজুলি। বৃষ্টির সময় সড়কের পানিতে যাতে পাশের খেতের ফসল নষ্ট না হয়, সে জন্য থাকবে নয়নজুলি। কিন্তু এখন কোনো সড়কে নয়নজুলি নেই। বৃষ্টির পানি সোজা চলে যাচ্ছে মানুষের ফসলের খেতে বা লোকালয়ে। এখন কোনো কৃষক যদি প্রশ্ন করেন, সড়কের পানিতে খেতের ফসল নষ্ট হওয়ার দায় কার? কর্তৃপক্ষ কী জবাব দেবে?
দেশে কত সড়ক আছে তার হিসাবটা একটু বলি। দেশে এখন সড়ক-মহাসড়ক আছে ২২ হাজার কিলোমিটার। এর বাইরে আছে হাজার হাজার কিলোমিটার স্থানীয় সড়ক, যা জালের মতো বিস্তৃত হয়ে আছে। এসব সড়কের দুপাশে কোনো নয়নজুলি নেই। আবার যেসব মহাসড়ক বাজারের ওপর দিয়ে গেছে, সেখানেও পানিনিষ্কাশনের নালা থাকার কথা–কিন্তু সেটাও নেই। ভারী বৃষ্টি হলেই সড়কের পানি বাজারের অলিগলিতে চলে আসে। তখন বিড়ম্বনায় পড়েন দোকানমালিকেরা।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, ড্রেন করে দিলেও বাজারের এত ড্রেন রক্ষণাবেক্ষণ করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব নয়। এর দায় বাজারেরই নিতে হবে।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীরা বলছেন, এখন সড়ক-মহাসড়কের ডিজাইনগুলো এমন ভাবে করা হয় যাতে সড়কের ওপরে পানি না জমে নিচে নেমে যায়। এ জন্য ঢাল, কিনার, নয়নজুলি বায়ো-পিট বা নালার ব্যবস্থা রাখতে বলা হয় সড়কের ডিজাইনে। কিন্তু অতিরিক্ত খরচ হবে ভেবে সড়কে সেটা রাখা হয় না। প্রকৌশলীরা স্বীকার করেছেন, অনেক সময় অর্থের কারণে অনেক কিছু বাদ দেওয়া হয়। তবে এটাও বলেছেন যে সড়কের দুপাশে পানি নামার সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকলে সড়কের কিনারা (এমব্যাংকমেন্ট) ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আর সড়কের এমব্যাংকমেন্ট ক্ষতিগ্রস্ত হলে ঝুঁকিতে পড়ে যাবে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা সড়কটি।
সড়ক-মহাসড়কে নয়নজুলি থাকা নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের শিক্ষক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান। তিনি বলেন, সড়কের পানি নেমে যাওয়ার একটি ভালো ব্যবস্থা থাকতে হবে। খরচ বেশি হলেও এই ব্যবস্থা করতেই হবে। সড়কের পানি যদি মানুষের খেতে গিয়ে পড়ে, সেটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না। এ জন্য নয়নজুলিই সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা।
শ্যাম বেনেগালের ‘ওয়েল ডান আব্বা’ ছবিটি যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা জানেন সরকারি অনুদানে তৈরি একটি কুয়া কীভাবে গায়েব হয়ে যায়। সেই কুয়া চুরি নিয়ে মামলা করেছিল পুলিশ। এখন নয়নজুলি উদ্ধার নিয়ে কেউ কী এমন মামলা করবেন?
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে