নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরু হয়েছে ময়মনসিংহ থেকে। এরপর খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর হয়ে সিলেটে এসেও সেই একই অবস্থা। রাজনৈতিক সমাবেশ করছে বিএনপি। প্রতিবারের মতো এবারও সমাবেশের আগের দিন থেকে গাড়িঘোড়া সব বন্ধ। সিলেটের সঙ্গে বিভাগের অপর তিন জেলা পরিণত হয়েছে ভোগান্তির জনপদে।
আজ শনিবার সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। এর আগে বিভাগের তিন জেলা সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট। হবিগঞ্জ আরও এগিয়ে, সেখানে অনির্দিষ্টকালের বাস ধর্মঘট ডেকেছেন পরিবহন মালিকেরা। এতে পথচারীদের পাশাপাশি ভুগছেন পরিবহন শ্রমিকেরাও।
সিলেট থেকে আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি জানান, সিলেটের কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ঘুরে গতকাল অধিকাংশ বাস অলস পড়ে থাকতে দেখা যায়। দূরপাল্লার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটেও বন্ধ ছিল বাস চলাচল।
বরিশালে যাওয়ার বাসের জন্য কদমতলী টার্মিনাল ঘুরে হয়রান সুনামগঞ্জ থেকে আসা চার যুবক। তাঁরা জানান, চাকরি বাঁচাতে হলে যেভাবেই হোক, তাঁদের যেতে হবে। কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পরও তাঁরা বাস পাচ্ছেন না।
এ রকম অনেকেই জরুরি প্রয়োজনে বেরিয়ে বাস না পেয়ে বড় বিপদে পড়েন। তাঁদের একজন শ্রীমঙ্গলের সাজু মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘দেশে জনগণের কথা কেউ চিন্তা করে না।
আমাদের পক্ষে কেউ নেই। সবাই খালি জনগণকে বাঁশ দেয়। যেতে না পারায় আমার আজ ১০ হাজার টাকা লোকসান।’
রাজনৈতিক সমাবেশকে কেন্দ্র করে ধর্মঘট ডাকায় অনেক শ্রমিকও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ঢাকাগামী মিতালি পরিবহনের চালকের সহকারী নুর মিয়া বলেন, ‘নেতারা সবাই রাজনীতি করে, ধর্মঘট ডাকে। কিন্তু আমাদের শ্রমিকদের কেউ দেখে না। গাড়ি না চললে খামু কী? কোনো নেতা তো ১০০ টাকা দিয়ে বলবে না, কিছু খেয়ে নাও।’
তবে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সিলেট বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. জিয়াউল কবির বলেন, ‘দাবি আদায়ে আমরা বাধ্য হয়ে ধর্মঘট ডেকেছি। মানুষকে কষ্ট দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্য না। যাত্রীদের সাময়িক এই অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।’
হবিগঞ্জ থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি জানান, সড়কে প্রশাসনিক হয়রানি ও অবৈধ যান বন্ধের দাবিতে গতকাল সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের বাস ধর্মঘট শুরু হয়েছে এ জেলায়। আগের দিন বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে বাসমালিকেরা এই ধর্মঘটের ঘোষণা দেন। বাসমালিকেরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই ধর্মঘট চলবে।
ধর্মঘটের কারণে হবিগঞ্জের সঙ্গে দূরপাল্লার সব যানবাহন বন্ধ থাকায় গতকাল সকাল থেকেই চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে জেলা বাসস্ট্যান্ডে মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে যাত্রীদের। তাদের মধ্যে অনেকেই প্রয়োজনীয় বাহন না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন। আবার খুব জরুরি কাজে বের হওয়া মানুষেরা বাধ্য হয়ে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যের পথ ধরেন। যাত্রীদের এমন দুরবস্থার সুযোগে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, লেগুনাসহ কিছু বাহনের বিরুদ্ধে বেশি ভাড়া আদায়েরও অভিযোগ উঠেছে। বাসস্ট্যান্ডে ঢাকা যাওয়ার বাসের অপেক্ষায় থাকা পোশাক ব্যবসায়ী সুবোধ চন্দ্র বলেন, ‘মাল কিনতে প্রতি শুক্রবার ঢাকায় যাই। কিন্তু ধর্মঘট ডাকায় আজ যেতে পারছি না। মাল আনতে না পারলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়ে যাবে।’
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকালে শুরু হওয়া ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। শহরের পৌর বাসস্ট্যান্ড, ঢাকা-সিলেট বাসস্ট্যান্ড এবং চাঁদনীঘাটের কুলাউড়া-বড়লেখা বাসস্ট্যান্ড এলাকা ঘুরে যাত্রীদের যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। বাসগুলো টার্মিনালে সারিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
চাঁদনী ঘাট বাসস্ট্যান্ডে ধর্মঘট নিয়ে খেদের কথা জানান জহির মিয়া নামের এক পরিবহনশ্রমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা ধর্মঘট করছি, আমাদের নেতারা বলছেন তাই। নেতাদের কথায় চলতে হয়। তবে আমাদের তো রোজগার না করলে ঘরে খাবার জোটে না।’
বাসস্ট্যান্ডে বাসের অপেক্ষায় থাকা নাসিমা আক্তার নামের এক যাত্রী বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনে ঢাকায় যাওয়ার জন্য বাসস্ট্যান্ডে এসে দেখি ধর্মঘট চলছে। এখন অটোরিকশা ভাড়া করে শ্রীমঙ্গল যাব, সেখান থেকে ট্রেনে ঢাকা যাব। খরচ আর সময় নষ্ট হলো।’
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, হঠাৎ পরিবহন ধর্মঘট ডাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এই জেলার মানুষও। সদর উপজেলার মঙ্গলকাটা গ্রামের রহিম উদ্দিন বলেন, ‘আমার অসুস্থ মা সিলেট হাসপাতালে ভর্তি আছে। বাস না থাকায় বিকল্প উপায়ে যেতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।’
তবে জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জুয়েল মিয়া বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি টার্মিনাল সংস্কার করা, লামাকাজি সেতু থেকে টোল বন্ধ করা ও নিবন্ধনহীন সিএনজি অটোরিকশা অপসারণ করা। দাবি আদায়ে আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। দাবি না মানলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।’
শুরু হয়েছে ময়মনসিংহ থেকে। এরপর খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর হয়ে সিলেটে এসেও সেই একই অবস্থা। রাজনৈতিক সমাবেশ করছে বিএনপি। প্রতিবারের মতো এবারও সমাবেশের আগের দিন থেকে গাড়িঘোড়া সব বন্ধ। সিলেটের সঙ্গে বিভাগের অপর তিন জেলা পরিণত হয়েছে ভোগান্তির জনপদে।
আজ শনিবার সিলেটে বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ। এর আগে বিভাগের তিন জেলা সিলেট, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট। হবিগঞ্জ আরও এগিয়ে, সেখানে অনির্দিষ্টকালের বাস ধর্মঘট ডেকেছেন পরিবহন মালিকেরা। এতে পথচারীদের পাশাপাশি ভুগছেন পরিবহন শ্রমিকেরাও।
সিলেট থেকে আজকের পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি জানান, সিলেটের কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ঘুরে গতকাল অধিকাংশ বাস অলস পড়ে থাকতে দেখা যায়। দূরপাল্লার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ রুটেও বন্ধ ছিল বাস চলাচল।
বরিশালে যাওয়ার বাসের জন্য কদমতলী টার্মিনাল ঘুরে হয়রান সুনামগঞ্জ থেকে আসা চার যুবক। তাঁরা জানান, চাকরি বাঁচাতে হলে যেভাবেই হোক, তাঁদের যেতে হবে। কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পরও তাঁরা বাস পাচ্ছেন না।
এ রকম অনেকেই জরুরি প্রয়োজনে বেরিয়ে বাস না পেয়ে বড় বিপদে পড়েন। তাঁদের একজন শ্রীমঙ্গলের সাজু মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘দেশে জনগণের কথা কেউ চিন্তা করে না।
আমাদের পক্ষে কেউ নেই। সবাই খালি জনগণকে বাঁশ দেয়। যেতে না পারায় আমার আজ ১০ হাজার টাকা লোকসান।’
রাজনৈতিক সমাবেশকে কেন্দ্র করে ধর্মঘট ডাকায় অনেক শ্রমিকও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ঢাকাগামী মিতালি পরিবহনের চালকের সহকারী নুর মিয়া বলেন, ‘নেতারা সবাই রাজনীতি করে, ধর্মঘট ডাকে। কিন্তু আমাদের শ্রমিকদের কেউ দেখে না। গাড়ি না চললে খামু কী? কোনো নেতা তো ১০০ টাকা দিয়ে বলবে না, কিছু খেয়ে নাও।’
তবে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সিলেট বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. জিয়াউল কবির বলেন, ‘দাবি আদায়ে আমরা বাধ্য হয়ে ধর্মঘট ডেকেছি। মানুষকে কষ্ট দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্য না। যাত্রীদের সাময়িক এই অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।’
হবিগঞ্জ থেকে আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি জানান, সড়কে প্রশাসনিক হয়রানি ও অবৈধ যান বন্ধের দাবিতে গতকাল সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের বাস ধর্মঘট শুরু হয়েছে এ জেলায়। আগের দিন বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে বাসমালিকেরা এই ধর্মঘটের ঘোষণা দেন। বাসমালিকেরা জানান, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই ধর্মঘট চলবে।
ধর্মঘটের কারণে হবিগঞ্জের সঙ্গে দূরপাল্লার সব যানবাহন বন্ধ থাকায় গতকাল সকাল থেকেই চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে জেলা বাসস্ট্যান্ডে মালামাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে যাত্রীদের। তাদের মধ্যে অনেকেই প্রয়োজনীয় বাহন না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন। আবার খুব জরুরি কাজে বের হওয়া মানুষেরা বাধ্য হয়ে বিকল্প উপায়ে গন্তব্যের পথ ধরেন। যাত্রীদের এমন দুরবস্থার সুযোগে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, লেগুনাসহ কিছু বাহনের বিরুদ্ধে বেশি ভাড়া আদায়েরও অভিযোগ উঠেছে। বাসস্ট্যান্ডে ঢাকা যাওয়ার বাসের অপেক্ষায় থাকা পোশাক ব্যবসায়ী সুবোধ চন্দ্র বলেন, ‘মাল কিনতে প্রতি শুক্রবার ঢাকায় যাই। কিন্তু ধর্মঘট ডাকায় আজ যেতে পারছি না। মাল আনতে না পারলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়ে যাবে।’
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি জানান, গতকাল সকালে শুরু হওয়া ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটে দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। শহরের পৌর বাসস্ট্যান্ড, ঢাকা-সিলেট বাসস্ট্যান্ড এবং চাঁদনীঘাটের কুলাউড়া-বড়লেখা বাসস্ট্যান্ড এলাকা ঘুরে যাত্রীদের যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। বাসগুলো টার্মিনালে সারিবদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
চাঁদনী ঘাট বাসস্ট্যান্ডে ধর্মঘট নিয়ে খেদের কথা জানান জহির মিয়া নামের এক পরিবহনশ্রমিক। তিনি বলেন, ‘আমরা ধর্মঘট করছি, আমাদের নেতারা বলছেন তাই। নেতাদের কথায় চলতে হয়। তবে আমাদের তো রোজগার না করলে ঘরে খাবার জোটে না।’
বাসস্ট্যান্ডে বাসের অপেক্ষায় থাকা নাসিমা আক্তার নামের এক যাত্রী বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনে ঢাকায় যাওয়ার জন্য বাসস্ট্যান্ডে এসে দেখি ধর্মঘট চলছে। এখন অটোরিকশা ভাড়া করে শ্রীমঙ্গল যাব, সেখান থেকে ট্রেনে ঢাকা যাব। খরচ আর সময় নষ্ট হলো।’
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, হঠাৎ পরিবহন ধর্মঘট ডাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এই জেলার মানুষও। সদর উপজেলার মঙ্গলকাটা গ্রামের রহিম উদ্দিন বলেন, ‘আমার অসুস্থ মা সিলেট হাসপাতালে ভর্তি আছে। বাস না থাকায় বিকল্প উপায়ে যেতে বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে।’
তবে জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জুয়েল মিয়া বলেন, ‘আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি টার্মিনাল সংস্কার করা, লামাকাজি সেতু থেকে টোল বন্ধ করা ও নিবন্ধনহীন সিএনজি অটোরিকশা অপসারণ করা। দাবি আদায়ে আমরা ধর্মঘট ডেকেছি। দাবি না মানলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যাব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে