মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে কৃষকদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকৃত কৃষকদের বাদ দিয়ে জনপ্রতিনিধি ও তাদের স্বজনদের নামে তালিকা তৈরি করে চলছে প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম।
জনপ্রতিনিধি ও কৃষি অফিসের লোকজনের যোগসাজশে মাস্টার রোলের স্বাক্ষর ও টিপসহি জাল করে ১৫-২০ জন কৃষকের বরাদ্দ একজনেই উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছে। তবে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন নেত্রকোনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এফ এম মোবারক আলী।
মদন কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, মদন উপজেলায় ২৯ হাজার ৮৩১ কৃষক পরিবার রয়েছে। রবি শস্য, বোরো আবাদের বীজ-সার প্রণোদনার আওতায় এসেছে ৭ হাজার ১৬০ কৃষক পরিবার। এরই মধ্যে উফশী প্রণোদনার আওতায় ২ হাজার ২০০ কৃষকের জন্য ১১ মেট্রিকটন বীজ, এমওপি ২২ মেট্রিকটন ও ডিএপি ২২ মেট্রিকটন স্যার বরাদ্দ রয়েছে। প্রত্যেক কৃষক পাবেন ৫ কেজি বীজ ধান, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি স্যার। রয়েছে।
গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার মদন কৃষি অফিস ঘুরে দেখা গেছে, অনিয়মের মধ্যে দিয়ে প্রণোদনার বীজ সার বিতরণ করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি ও কৃষি অফিসের লোকজনের যোগসাজশে মাস্টার রোলের স্বাক্ষর ও টিপসহি জাল করে ১০-১৫ জন কৃষকের বরাদ্দের বীজ-সার একজনেই উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছেন। মাস্টার রোলে নারীদের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ব্যবহার করে বীজ সার উত্তোলন করে বিক্রিও করেছেন।
প্রণোদনার বীজ-সার নিতে আসা রুদ্রশ্রী গ্রামের কৃষক রুবেল মিয়া বলেন, একজন নেতা এসে একাই ১০-১৫ জন কৃষকের বীজ-সার উত্তোলন করে নিয়ে গেছে। বিষয়টি কৃষি অফিসের লোকজনদের বললে তারা বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের স্বাক্ষরের দাম আছে। তাই একাই নিয়ে গেছে। একাধিক ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বলেন, দূর-দুরান্ত এলাকা থেকে অনেক কৃষকেই আসেন না। জন প্রতিনিধি ও স্থানীয় নেতারা অনেকেই বীজ-সার নিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে মদন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, আমি নিজে উপস্থিত থেকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার বীজ-সার বিতরণ করেছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ বলেন, বীজ-সার কারো মাধ্যমে না দিয়ে সরাসরি কৃষকদের হাতে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। যদি বিতরণে অনিয়ম হয় তবে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এফ এম মোবারক আলী জানান, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নেত্রকোনার মদনে কৃষকদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রকৃত কৃষকদের বাদ দিয়ে জনপ্রতিনিধি ও তাদের স্বজনদের নামে তালিকা তৈরি করে চলছে প্রণোদনার বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম।
জনপ্রতিনিধি ও কৃষি অফিসের লোকজনের যোগসাজশে মাস্টার রোলের স্বাক্ষর ও টিপসহি জাল করে ১৫-২০ জন কৃষকের বরাদ্দ একজনেই উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছে। তবে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন নেত্রকোনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এফ এম মোবারক আলী।
মদন কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, মদন উপজেলায় ২৯ হাজার ৮৩১ কৃষক পরিবার রয়েছে। রবি শস্য, বোরো আবাদের বীজ-সার প্রণোদনার আওতায় এসেছে ৭ হাজার ১৬০ কৃষক পরিবার। এরই মধ্যে উফশী প্রণোদনার আওতায় ২ হাজার ২০০ কৃষকের জন্য ১১ মেট্রিকটন বীজ, এমওপি ২২ মেট্রিকটন ও ডিএপি ২২ মেট্রিকটন স্যার বরাদ্দ রয়েছে। প্রত্যেক কৃষক পাবেন ৫ কেজি বীজ ধান, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি স্যার। রয়েছে।
গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার মদন কৃষি অফিস ঘুরে দেখা গেছে, অনিয়মের মধ্যে দিয়ে প্রণোদনার বীজ সার বিতরণ করা হয়েছে। জনপ্রতিনিধি ও কৃষি অফিসের লোকজনের যোগসাজশে মাস্টার রোলের স্বাক্ষর ও টিপসহি জাল করে ১০-১৫ জন কৃষকের বরাদ্দের বীজ-সার একজনেই উত্তোলন করে নিয়ে যাচ্ছেন। মাস্টার রোলে নারীদের ছবি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ব্যবহার করে বীজ সার উত্তোলন করে বিক্রিও করেছেন।
প্রণোদনার বীজ-সার নিতে আসা রুদ্রশ্রী গ্রামের কৃষক রুবেল মিয়া বলেন, একজন নেতা এসে একাই ১০-১৫ জন কৃষকের বীজ-সার উত্তোলন করে নিয়ে গেছে। বিষয়টি কৃষি অফিসের লোকজনদের বললে তারা বলেন, আওয়ামী লীগ নেতাদের স্বাক্ষরের দাম আছে। তাই একাই নিয়ে গেছে। একাধিক ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বলেন, দূর-দুরান্ত এলাকা থেকে অনেক কৃষকেই আসেন না। জন প্রতিনিধি ও স্থানীয় নেতারা অনেকেই বীজ-সার নিয়ে যাচ্ছে।
এ ব্যাপারে মদন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান জানান, আমি নিজে উপস্থিত থেকে স্বচ্ছতার সঙ্গে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার বীজ-সার বিতরণ করেছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ বলেন, বীজ-সার কারো মাধ্যমে না দিয়ে সরাসরি কৃষকদের হাতে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। যদি বিতরণে অনিয়ম হয় তবে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নেত্রকোনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক এফ এম মোবারক আলী জানান, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে