কালিয়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
নড়াইলের কালিয়ায় এখন সড়কে আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে নিষিদ্ধ ট্রলি। এ বাহনটি উপজেলার প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে গ্রামীণ সড়কেও হরহামেশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। স্থানীয়ভাবে তৈরি এসব গাড়িচালকদের নেই কোনো লাইসেন্স। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি।
জানা গেছে, গত এক মাসে ট্রলি চাপায় দুজন নিহতসহ আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। এক কথায় অবৈধ এসব ট্রলি মানুষের মাঝে আতঙ্ক তৈরি করেছে। তবে এসব অবৈধ ট্রলি তৈরির কারখানা বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা শহরের প্রধান সড়কগুলোতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে এসব নিষিদ্ধ ট্রলি। শুধু যাত্রীবহন নয়, ইট ও বালুসহ নানা ধরনের মালামাল বোঝাই করে থাকে এসব ট্রলি। এতে এলাকার সড়কগুলোতে দুর্ঘটনার হার বেড়েই চলেছে। এগুলো বন্ধে কেউ এগিয়ে না আসায় স্থানীয় কারখানাগুলোতে প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে নতুন ট্রলি।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার কালিয়া-চাপাইল সড়কের কালিনগরে যাত্রীবাহী একটি ইজিবাইককে একটি ট্রলি চাপা দিলে ছোট কালিয়া গ্রামের মনিরুল মোল্লার স্ত্রী বন্যা বেগম (৩৭) নিহত হন। এ সময় আহত হয় তাঁর শিশু রমিজ মোল্লা (৪) ও জনৈক খায়ের লস্কার (৪০)। তাঁদের মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে কালিয়া হাসপাতাল ও পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এর আগে গত ৯ মে সন্ধ্যায় উপজেলার চাপাইল-তেরখাদা সড়কের পাখিমারা নামক স্থানে একটি ধানবোঝাই টলি পহরডাঙ্গা গ্রামের ব্যবসায়ী শামীম মোল্লাকে মোটরসাইকেলসহ চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই শামীমের মৃত্যু হয়।
ট্রলি তৈরির স্থানীয় কারখানা মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শ্যালো মেশিন দিয়ে ১টি ট্রলি তৈরি করতে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ায় এসব বাহনের কোনো সরকারি রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় না। আবার ওইসব গাড়ি চালানোর জন্য কোনো প্রশিক্ষিত চালকও লাগে না।
সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কীভাবে নির্বিঘ্নে প্রধান উপজেলার সড়কগুলোসহ অলিগলিতে ট্রলি অবাধে চলাচল করছে? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে কয়েকজন ট্রলিমালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় তাঁরা রাস্তায় চলাচল করে থাকেন।
উপজেলার নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত সাহা বলেন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা পেলে পুলিশ অবৈধ ট্রলি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
কালিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহন চলাচলের বিষয়ে আমি শিগগির স্থানীয় থানা-পুলিশের সঙ্গে কথা বলে আইনি ব্যবস্থা নেব।’
নড়াইলের কালিয়ায় এখন সড়কে আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে নিষিদ্ধ ট্রলি। এ বাহনটি উপজেলার প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে গ্রামীণ সড়কেও হরহামেশা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। স্থানীয়ভাবে তৈরি এসব গাড়িচালকদের নেই কোনো লাইসেন্স। ফলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি।
জানা গেছে, গত এক মাসে ট্রলি চাপায় দুজন নিহতসহ আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। এক কথায় অবৈধ এসব ট্রলি মানুষের মাঝে আতঙ্ক তৈরি করেছে। তবে এসব অবৈধ ট্রলি তৈরির কারখানা বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা শহরের প্রধান সড়কগুলোতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে এসব নিষিদ্ধ ট্রলি। শুধু যাত্রীবহন নয়, ইট ও বালুসহ নানা ধরনের মালামাল বোঝাই করে থাকে এসব ট্রলি। এতে এলাকার সড়কগুলোতে দুর্ঘটনার হার বেড়েই চলেছে। এগুলো বন্ধে কেউ এগিয়ে না আসায় স্থানীয় কারখানাগুলোতে প্রতিদিনই তৈরি হচ্ছে নতুন ট্রলি।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার কালিয়া-চাপাইল সড়কের কালিনগরে যাত্রীবাহী একটি ইজিবাইককে একটি ট্রলি চাপা দিলে ছোট কালিয়া গ্রামের মনিরুল মোল্লার স্ত্রী বন্যা বেগম (৩৭) নিহত হন। এ সময় আহত হয় তাঁর শিশু রমিজ মোল্লা (৪) ও জনৈক খায়ের লস্কার (৪০)। তাঁদের মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে কালিয়া হাসপাতাল ও পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এর আগে গত ৯ মে সন্ধ্যায় উপজেলার চাপাইল-তেরখাদা সড়কের পাখিমারা নামক স্থানে একটি ধানবোঝাই টলি পহরডাঙ্গা গ্রামের ব্যবসায়ী শামীম মোল্লাকে মোটরসাইকেলসহ চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই শামীমের মৃত্যু হয়।
ট্রলি তৈরির স্থানীয় কারখানা মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শ্যালো মেশিন দিয়ে ১টি ট্রলি তৈরি করতে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা ব্যয় হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ায় এসব বাহনের কোনো সরকারি রেজিস্ট্রেশন পাওয়া যায় না। আবার ওইসব গাড়ি চালানোর জন্য কোনো প্রশিক্ষিত চালকও লাগে না।
সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কীভাবে নির্বিঘ্নে প্রধান উপজেলার সড়কগুলোসহ অলিগলিতে ট্রলি অবাধে চলাচল করছে? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে কয়েকজন ট্রলিমালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় তাঁরা রাস্তায় চলাচল করে থাকেন।
উপজেলার নড়াগাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকান্ত সাহা বলেন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনা পেলে পুলিশ অবৈধ ট্রলি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
কালিয়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ যানবাহন চলাচলের বিষয়ে আমি শিগগির স্থানীয় থানা-পুলিশের সঙ্গে কথা বলে আইনি ব্যবস্থা নেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে