ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে সুপারির দাম কমে যাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন চাষিরা। ব্যবসায়ীরা জানান উত্তরাঞ্চলে সুপারির ফলন ভালো হওয়ায় দাম কমে গেছে।
উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের অধিকাংশ কৃষক পতিত জমি ও বসতভিটার আঙিনায় সুপারির বাগান করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীরা সুপারি কিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠান। অনেকে আবার মাটির নিচে প্রক্রিয়াজাত রেখে দিয়ে অন্য মৌসুমে বেশি দামে বিক্রি করেন। কিন্তু এবার স্থানীয় বাজারে সুপারির প্রত্যাশিত দাম না পাওয়ায় হতাশ হচ্ছেন চাষিরা।
উপজেলার ফুলবাড়ী বাজার, বালারহাট, গংগাহাট, কাশিপুর, বেড়াকুটি, খরিবাড়ী, নেওয়াশী ও বড়ভিটাহাটে গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা চাষিদের কাছ থেকে সুপারি কিনলেও বাইরের জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা তেমন আসছেন না। তাই দাম কমে গেছে।
সুপারিচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর যে সুপারির পন ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, এবার তা ১৫০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একটু বড় সাইজের সুপারির পণ ২৫০ টাকার বেশি দাম উঠছে না। ফলে অর্ধেক দামও পাচ্ছেন না কৃষকেরা।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপারিচাষি কামরুল ইসলাম জানান, তিনি পাঁচ বিঘা জমিতে সুপারির বাগান করেছেন। এই বাগানেই তাঁর সংসার চলে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত বছরের তুলনায় এই বছর সুপারির ফলন ভালো হয়েছে। তবে ন্যায্য দাম না পাওয়ায় চরম হতাশ তিনি।
ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের চন্দ্রখানা এলাকার সুপারি ব্যবসায়ী নবিউল ইসলাম জানান, এ বছর তিনি সাড়ে ৩ লাখ টাকা দিয়ে সুপারির বাগান কিনেছেন। গত বছর ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা সুপারির পন বিক্রি করেন। বাজারে সুপারির চাহিদা না থাকায় এ বছর ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পন দরে সুপারি বিক্রি করতে হচ্ছে। দাম না বাড়লে এক থেকে দেড় লাখ টাকা লোকসান গুনতে হবে তাঁর।
বালারহাট বাজারের সুপারির আড়তদার শাহজালাল ও সামচুল হক বলেন, ‘সিলেট, খুলনাসহ কয়েকটি জেলা থেকে সুপারির ব্যাপক আমদানি ও রংপুর অঞ্চলে দেশি সুপারির ফলন বেশি হওয়ায় সুপারির বাজারে ধস নেমেছে। গত বছর এই সময় ৪ হাজার ৮০০ থেকে ৬ হাজার ৪০০ টাকা সুপারির কাহন ছিল। এখন আমরা বাজারে ২ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা কাহন সুপারি কিনছি। দাম না পাওয়ায় সুপারি মজার জন্য মাটিতে পুঁতে রাখছি।’
ফুলবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা. নিলুফা ইয়াছমিন বলেন, ‘ফুলবাড়ীতে ১১০ হেক্টর জমিতে সুপারির চাষ হয়েছে। এ বছর আশানুরূপ সুপারির ফলন হয়েছে। তবে কী কারণে সুপারির দাম পড়ে গেছে, তা আমার জানা নেই।’
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে সুপারির দাম কমে যাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন চাষিরা। ব্যবসায়ীরা জানান উত্তরাঞ্চলে সুপারির ফলন ভালো হওয়ায় দাম কমে গেছে।
উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের অধিকাংশ কৃষক পতিত জমি ও বসতভিটার আঙিনায় সুপারির বাগান করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে ব্যবসায়ীরা সুপারি কিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠান। অনেকে আবার মাটির নিচে প্রক্রিয়াজাত রেখে দিয়ে অন্য মৌসুমে বেশি দামে বিক্রি করেন। কিন্তু এবার স্থানীয় বাজারে সুপারির প্রত্যাশিত দাম না পাওয়ায় হতাশ হচ্ছেন চাষিরা।
উপজেলার ফুলবাড়ী বাজার, বালারহাট, গংগাহাট, কাশিপুর, বেড়াকুটি, খরিবাড়ী, নেওয়াশী ও বড়ভিটাহাটে গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা চাষিদের কাছ থেকে সুপারি কিনলেও বাইরের জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা তেমন আসছেন না। তাই দাম কমে গেছে।
সুপারিচাষি ও ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর যে সুপারির পন ছিল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, এবার তা ১৫০ থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একটু বড় সাইজের সুপারির পণ ২৫০ টাকার বেশি দাম উঠছে না। ফলে অর্ধেক দামও পাচ্ছেন না কৃষকেরা।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপারিচাষি কামরুল ইসলাম জানান, তিনি পাঁচ বিঘা জমিতে সুপারির বাগান করেছেন। এই বাগানেই তাঁর সংসার চলে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত বছরের তুলনায় এই বছর সুপারির ফলন ভালো হয়েছে। তবে ন্যায্য দাম না পাওয়ায় চরম হতাশ তিনি।
ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের চন্দ্রখানা এলাকার সুপারি ব্যবসায়ী নবিউল ইসলাম জানান, এ বছর তিনি সাড়ে ৩ লাখ টাকা দিয়ে সুপারির বাগান কিনেছেন। গত বছর ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা সুপারির পন বিক্রি করেন। বাজারে সুপারির চাহিদা না থাকায় এ বছর ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পন দরে সুপারি বিক্রি করতে হচ্ছে। দাম না বাড়লে এক থেকে দেড় লাখ টাকা লোকসান গুনতে হবে তাঁর।
বালারহাট বাজারের সুপারির আড়তদার শাহজালাল ও সামচুল হক বলেন, ‘সিলেট, খুলনাসহ কয়েকটি জেলা থেকে সুপারির ব্যাপক আমদানি ও রংপুর অঞ্চলে দেশি সুপারির ফলন বেশি হওয়ায় সুপারির বাজারে ধস নেমেছে। গত বছর এই সময় ৪ হাজার ৮০০ থেকে ৬ হাজার ৪০০ টাকা সুপারির কাহন ছিল। এখন আমরা বাজারে ২ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকা কাহন সুপারি কিনছি। দাম না পাওয়ায় সুপারি মজার জন্য মাটিতে পুঁতে রাখছি।’
ফুলবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা. নিলুফা ইয়াছমিন বলেন, ‘ফুলবাড়ীতে ১১০ হেক্টর জমিতে সুপারির চাষ হয়েছে। এ বছর আশানুরূপ সুপারির ফলন হয়েছে। তবে কী কারণে সুপারির দাম পড়ে গেছে, তা আমার জানা নেই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে