যশোর প্রতিনিধি
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোরে ৬টি আসনেই জাতীয় পার্টির (জাপা) লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী থাকলেও ভোটের মাঠে তাঁদের প্রচারণা নেই বললেই চলে। প্রার্থী কিংবা তাঁদের কর্মীদের এখন পর্যন্ত সরাসরি গণসংযোগ করতে দেখা যায়নি। চোখে পড়েনি প্রার্থীদের পোস্টার। শুধু দু-একটি প্রচার মাইক বের করা হয়েছে। কোনো আসনেই গঠন করা হয়নি নির্বাচন পরিচালনা কমিটি।
যশোর জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-১ (শার্শা) আসনে আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ (ঝিকরগাছা ও চৌগাছা) ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ (সদর) অ্যাডভোকেট মাহবুব আলম বাচ্চু, যশোর-৪ (বাঘারপাড়া ও অভয়নগর) জহুরুল হক, যশোর-৫ (মনিরামপুর) এম এ হালিম এবং যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে জি এম হাসান জাতীয় পার্টির প্রার্থী।
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের শেখহাটি গ্রামের রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘লাঙ্গল প্রতীকের কেউ আমাদের এলাকায় ভোট চাইতে আসেননি। কে প্রার্থী হয়েছেন, তা-ও জানি না।’ ঝিকরগাছা উপজেলার ঘোড়দাহ গ্রামের আব্দুর রউফ বলেন, ‘যশোর-২ আসনে লাঙ্গলের প্রার্থীর নাম তো শুনিনি। প্রার্থী বা তার কোনো কর্মী আমাদের এলাকায় ভোট চাইতে আসেনি।’
জাতীয় পার্টির কয়েকজন নেতা-কর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মূলত যশোরের একটি আসনেও জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ ছাড় না দেওয়ায় নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ ও হতাশ। তাঁদের ধারণা ছিল, যশোর-৩ (সদর) অথবা যশোর-৪ আসন আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেবে। কিন্তু তা হয়নি।
জেলা জাতীয় পার্টির এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ করায় জটিলতা তৈরি হয়েছে। ওই আসনগুলোর বাইরে আমরা যাতে ভোট না পাই, সেই ধরনের একটা কাজ হয়ে গেছে। এখন তো মানুষ আমাদের দালাল বলছে। আমরা ভোটারদের কাছে গিয়ে কী বলব?’
যশোর-৫ আসনের প্রার্থী এম এ হালিম বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণা সাধ্যমতো করছি। তবে আইনশৃঙ্খলার যদি অবনতি দেখি, ভোটের পরিবেশ অনুকূলে না থাকে, আমি ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেব।’
যশোর-৩ (সদর) আসনের প্রার্থী মাহবুব আলম বাচ্চু বলেন, ‘আমি ভোটের মাঠে আছি। মাইক ও পোস্টার প্রচারণা কম করছি।’
যশোর জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি শরিফুল ইসলাম সরু চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন পরিচালনার জন্য কমিটি গঠন করা না হলেও প্রার্থীরা মাঠে আছেন। আশা করছি, যশোর-৪, ৫ ও ৬ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ভোটে প্রতিদ্বদ্বিতা করবেন। কেননা, এখানে নৌকার প্রার্থীদের মাঠপর্যায়ের অবস্থা ভালো না।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোরে ৬টি আসনেই জাতীয় পার্টির (জাপা) লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী থাকলেও ভোটের মাঠে তাঁদের প্রচারণা নেই বললেই চলে। প্রার্থী কিংবা তাঁদের কর্মীদের এখন পর্যন্ত সরাসরি গণসংযোগ করতে দেখা যায়নি। চোখে পড়েনি প্রার্থীদের পোস্টার। শুধু দু-একটি প্রচার মাইক বের করা হয়েছে। কোনো আসনেই গঠন করা হয়নি নির্বাচন পরিচালনা কমিটি।
যশোর জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-১ (শার্শা) আসনে আক্তারুজ্জামান, যশোর-২ (ঝিকরগাছা ও চৌগাছা) ফিরোজ শাহ, যশোর-৩ (সদর) অ্যাডভোকেট মাহবুব আলম বাচ্চু, যশোর-৪ (বাঘারপাড়া ও অভয়নগর) জহুরুল হক, যশোর-৫ (মনিরামপুর) এম এ হালিম এবং যশোর-৬ (কেশবপুর) আসনে জি এম হাসান জাতীয় পার্টির প্রার্থী।
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের শেখহাটি গ্রামের রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘লাঙ্গল প্রতীকের কেউ আমাদের এলাকায় ভোট চাইতে আসেননি। কে প্রার্থী হয়েছেন, তা-ও জানি না।’ ঝিকরগাছা উপজেলার ঘোড়দাহ গ্রামের আব্দুর রউফ বলেন, ‘যশোর-২ আসনে লাঙ্গলের প্রার্থীর নাম তো শুনিনি। প্রার্থী বা তার কোনো কর্মী আমাদের এলাকায় ভোট চাইতে আসেনি।’
জাতীয় পার্টির কয়েকজন নেতা-কর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, মূলত যশোরের একটি আসনেও জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী লীগ ছাড় না দেওয়ায় নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ ও হতাশ। তাঁদের ধারণা ছিল, যশোর-৩ (সদর) অথবা যশোর-৪ আসন আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেবে। কিন্তু তা হয়নি।
জেলা জাতীয় পার্টির এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দেওয়ার বিষয়টি প্রকাশ করায় জটিলতা তৈরি হয়েছে। ওই আসনগুলোর বাইরে আমরা যাতে ভোট না পাই, সেই ধরনের একটা কাজ হয়ে গেছে। এখন তো মানুষ আমাদের দালাল বলছে। আমরা ভোটারদের কাছে গিয়ে কী বলব?’
যশোর-৫ আসনের প্রার্থী এম এ হালিম বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণা সাধ্যমতো করছি। তবে আইনশৃঙ্খলার যদি অবনতি দেখি, ভোটের পরিবেশ অনুকূলে না থাকে, আমি ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেব।’
যশোর-৩ (সদর) আসনের প্রার্থী মাহবুব আলম বাচ্চু বলেন, ‘আমি ভোটের মাঠে আছি। মাইক ও পোস্টার প্রচারণা কম করছি।’
যশোর জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি শরিফুল ইসলাম সরু চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন পরিচালনার জন্য কমিটি গঠন করা না হলেও প্রার্থীরা মাঠে আছেন। আশা করছি, যশোর-৪, ৫ ও ৬ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ভোটে প্রতিদ্বদ্বিতা করবেন। কেননা, এখানে নৌকার প্রার্থীদের মাঠপর্যায়ের অবস্থা ভালো না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে