রাজশাহী প্রতিনিধি
গ্রামটির ফসলি জমিতে আর কখনো কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হবে না। কৃষিতে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সার ব্যবহার হবে এখানে। আর এ সার উৎপাদন হবে এ গ্রামেই।
গতকাল সোমবার রাজশাহীর পবা উপজেলার কারিগরপাড়া নামের গ্রামটিকে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট সার উৎপাদন ও ব্যবহারের গ্রাম হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজ (বারসিক) ও পবা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যৌথ আয়োজনে ‘টেকসই পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থা’-বিষয়ক আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়। বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় আগের দিন রোববারই জাতীয় পরিবেশ পদক-২০২১ পেয়েছে বারসিক।
গ্রামের কিষান-কিষানিদের নিয়ে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন পবা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রাসায়নিকের বদলে আমাদের জৈব সারের ওপর বেশি জোর দিতে হবে। রাসায়নিক সার আমদানি করতে সরকারকে প্রচুর টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। ভার্মিকম্পোস্টের মধ্যে সব সারের উপাদান আছে। তাই আলাদা করে অন্য কোনো সার প্রয়োগ করার দরকার নেই। এর ফলে ফসল উৎপাদনে খরচও কম; পরিবেশও রক্ষা হবে।’
আলোচনা অনুষ্ঠানে পরিবেশ ও কৃষি নিয়ে মাঠপর্যায়ে তথ্য তুলে ধরেন বারসিকের গবেষক ও আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মো. শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতিভিত্তিক সমাধানের ওপর জোর দিতে বলেছেন। সেই লক্ষ্যে আমরা কৃষকদের মধ্যে নিজস্ব সম্পদ ও প্রকৃতিভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়কের ভূমিকা পালন করছি। কৃষকদের নিজস্ব জ্ঞান এবং তথ্যগুলো বিনিময়ে সহায়তা করে থাকি, যাতে কৃষক তাঁদের নিজস্ব সম্পদ ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। এর ফলে কৃষি হবে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব।’
বড়গাছি কৃষক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক জব্বার আলীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদনকারী কিষানি বিলকিস বেগম। তিনি বলেন, ‘আমি ২০১৭ সাল থেকে ভার্মিকম্পোস্ট সার উৎপাদন করি। এটি বিক্রি করেই আমার সংসার চলে। আমার প্রতি মাসে এ থেকে আয় হয় গড়ে ১২ হাজার টাকা।’
এ সারের উপকারী দিকগুলো নিয়ে কথা বলেন কিষানি মমেনা বেগম, কৃষক সুলতান আহমেদ, বারসিকের কৃষি কর্মকর্তা অমৃত কুমার সরকার প্রমুখ।
আলোচনা শেষে কারিগরপাড়া গ্রামকে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন ও ব্যবহারকারী গ্রাম ঘোষণা করেন পবা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম। এই গ্রামে ৩৬ জন কিষান-কিষানি ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন করেন। একই সঙ্গে গ্রামের সব কৃষকপরিবার এ কম্পোস্ট সার ব্যবহার করছে। প্রায় সাত বছর ধরে ভার্মিকম্পোস্ট সার তৈরি ও উৎপাদন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে এ গ্রামে।
গ্রামটির ফসলি জমিতে আর কখনো কোনো রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হবে না। কৃষিতে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সার ব্যবহার হবে এখানে। আর এ সার উৎপাদন হবে এ গ্রামেই।
গতকাল সোমবার রাজশাহীর পবা উপজেলার কারিগরপাড়া নামের গ্রামটিকে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট সার উৎপাদন ও ব্যবহারের গ্রাম হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজ (বারসিক) ও পবা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যৌথ আয়োজনে ‘টেকসই পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থা’-বিষয়ক আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়। বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় আগের দিন রোববারই জাতীয় পরিবেশ পদক-২০২১ পেয়েছে বারসিক।
গ্রামের কিষান-কিষানিদের নিয়ে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন পবা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রাসায়নিকের বদলে আমাদের জৈব সারের ওপর বেশি জোর দিতে হবে। রাসায়নিক সার আমদানি করতে সরকারকে প্রচুর টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। ভার্মিকম্পোস্টের মধ্যে সব সারের উপাদান আছে। তাই আলাদা করে অন্য কোনো সার প্রয়োগ করার দরকার নেই। এর ফলে ফসল উৎপাদনে খরচও কম; পরিবেশও রক্ষা হবে।’
আলোচনা অনুষ্ঠানে পরিবেশ ও কৃষি নিয়ে মাঠপর্যায়ে তথ্য তুলে ধরেন বারসিকের গবেষক ও আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মো. শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতিভিত্তিক সমাধানের ওপর জোর দিতে বলেছেন। সেই লক্ষ্যে আমরা কৃষকদের মধ্যে নিজস্ব সম্পদ ও প্রকৃতিভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়কের ভূমিকা পালন করছি। কৃষকদের নিজস্ব জ্ঞান এবং তথ্যগুলো বিনিময়ে সহায়তা করে থাকি, যাতে কৃষক তাঁদের নিজস্ব সম্পদ ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন। এর ফলে কৃষি হবে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব।’
বড়গাছি কৃষক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক জব্বার আলীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদনকারী কিষানি বিলকিস বেগম। তিনি বলেন, ‘আমি ২০১৭ সাল থেকে ভার্মিকম্পোস্ট সার উৎপাদন করি। এটি বিক্রি করেই আমার সংসার চলে। আমার প্রতি মাসে এ থেকে আয় হয় গড়ে ১২ হাজার টাকা।’
এ সারের উপকারী দিকগুলো নিয়ে কথা বলেন কিষানি মমেনা বেগম, কৃষক সুলতান আহমেদ, বারসিকের কৃষি কর্মকর্তা অমৃত কুমার সরকার প্রমুখ।
আলোচনা শেষে কারিগরপাড়া গ্রামকে শতভাগ ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন ও ব্যবহারকারী গ্রাম ঘোষণা করেন পবা উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম। এই গ্রামে ৩৬ জন কিষান-কিষানি ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদন করেন। একই সঙ্গে গ্রামের সব কৃষকপরিবার এ কম্পোস্ট সার ব্যবহার করছে। প্রায় সাত বছর ধরে ভার্মিকম্পোস্ট সার তৈরি ও উৎপাদন ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে এ গ্রামে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে