ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় রাঙামাটির কাপ্তাই লেকে পানির স্তর কমে গেছে। এতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়েছে। পানির স্তর আরও কমে গেলে কয়েকটি ইউনিট বন্ধ রাখতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এখন বৃষ্টির অপেক্ষায় আকাশের পানে চেয়ে থাকা ছাড়া আপাতত কিছু করার নেই বলে জানিয়েছেন প্রকৌশলীরা।
এদিকে কাপ্তাই বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিটটি বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ কাজের কারণে বর্তমানে বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু বাকি ইউনিটগুলোর উৎপাদনে সক্ষম থাকা সত্ত্বেও পানির অভাবে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
জানা গেছে, দেশের একমাত্র পানিবিদ্যুৎকেন্দ্র কাপ্তাইয়ে অবস্থিত। কাপ্তাই লেকের পানির ওপর নির্ভর করেই চলে এ কেন্দ্রের উৎপাদন। লেকে পানির পরিমাণ যত বেশি থাকবে, বিদ্যুৎ উৎপাদনও তত বেশি হবে। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে লেক পানিতে টইটম্বুর থাকে। তখন এখানকার ৫টি ইউনিট পুরোদমে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায়। আর ৫টি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৪০ মেগাওয়াট।
বৃষ্টি না হওয়ায় বছরের ডিসেম্বর-জানুয়ারি থেকে কমতে থাকে কাপ্তাই লেকে পানি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে পানির পরিমাণ আরও কমে যায়। এদিকে টানা খরায় লেকের পানির স্তর নেমে গেছে। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট দুটি বন্ধ রাখা হয়েছে। পানির স্তর এর চেয়েও নেমে গেলে আরও ইউনিটও বন্ধ রাখতে হতে পারে। বর্তমানে সচল দুই ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ৭১ মেগাওয়াট।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি আবদুজ্জাহের জানান, আপাতত বৃষ্টির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বৃষ্টি না হলে কাপ্তাই লেকে পানি বৃদ্ধিরও কোনো সম্ভাবনা নেই।
তবে জানুয়ারি-মার্চের কোনো কোনো সময় ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। সে রকম হঠাৎ করে বৃষ্টি নামলে কাপ্তাই লেকে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। তখন বিদ্যুৎ উৎপাদনও বাড়বে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকৌশলীরা জানান, সচরাচর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে বৃষ্টি হয় না। প্রতিবছর খরায় এই সময় কাপ্তাই লেকে পানি কমে যায়। তখন কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ইউনিটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। এখন বৃষ্টি আশার অপেক্ষায় আকাশের পানে চেয়ে থাকা ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষের আপাতত কিছু করার নেই।
এ বিষয়ে জানতে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই প্রকৌশলী জানান, রুলকার্ভ অনুযায়ী (পানির পরিমাপ) কাপ্তাই লেকে পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট ‘মিনস সি লেভেল’ (এমএসএল)। কিন্তু বর্তমানে লেকে পানি আছে ৮৫ দশমিক ৫১ ফুট (এমএসএল)। পানি কম থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের সব ইউনিট একযোগে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
প্রকৌশলী জানান, কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে ২টি সচল। সচল ইউনিট দুটি হলো ২ ও ৩ নম্বর। ২ নম্বর ইউনিট থেকে বর্তমানে ৩৫ মেগাওয়াট ও ৩ নম্বর থেকে ৩৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হচ্ছে। উৎপাদিত বিদ্যুতের পুরোটাই জাতীয় গ্রিডে সঞ্চালন করা হচ্ছে।
পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় রাঙামাটির কাপ্তাই লেকে পানির স্তর কমে গেছে। এতে কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট বন্ধ রাখা হয়েছে। পানির স্তর আরও কমে গেলে কয়েকটি ইউনিট বন্ধ রাখতে হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ। এখন বৃষ্টির অপেক্ষায় আকাশের পানে চেয়ে থাকা ছাড়া আপাতত কিছু করার নেই বলে জানিয়েছেন প্রকৌশলীরা।
এদিকে কাপ্তাই বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিটটি বার্ষিক রক্ষণাবেক্ষণ কাজের কারণে বর্তমানে বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু বাকি ইউনিটগুলোর উৎপাদনে সক্ষম থাকা সত্ত্বেও পানির অভাবে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
জানা গেছে, দেশের একমাত্র পানিবিদ্যুৎকেন্দ্র কাপ্তাইয়ে অবস্থিত। কাপ্তাই লেকের পানির ওপর নির্ভর করেই চলে এ কেন্দ্রের উৎপাদন। লেকে পানির পরিমাণ যত বেশি থাকবে, বিদ্যুৎ উৎপাদনও তত বেশি হবে। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে লেক পানিতে টইটম্বুর থাকে। তখন এখানকার ৫টি ইউনিট পুরোদমে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায়। আর ৫টি ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৪০ মেগাওয়াট।
বৃষ্টি না হওয়ায় বছরের ডিসেম্বর-জানুয়ারি থেকে কমতে থাকে কাপ্তাই লেকে পানি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চে পানির পরিমাণ আরও কমে যায়। এদিকে টানা খরায় লেকের পানির স্তর নেমে গেছে। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৪ ও ৫ নম্বর ইউনিট দুটি বন্ধ রাখা হয়েছে। পানির স্তর এর চেয়েও নেমে গেলে আরও ইউনিটও বন্ধ রাখতে হতে পারে। বর্তমানে সচল দুই ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে মাত্র ৭১ মেগাওয়াট।
কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি আবদুজ্জাহের জানান, আপাতত বৃষ্টির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বৃষ্টি না হলে কাপ্তাই লেকে পানি বৃদ্ধিরও কোনো সম্ভাবনা নেই।
তবে জানুয়ারি-মার্চের কোনো কোনো সময় ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। সে রকম হঠাৎ করে বৃষ্টি নামলে কাপ্তাই লেকে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। তখন বিদ্যুৎ উৎপাদনও বাড়বে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকৌশলীরা জানান, সচরাচর ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে বৃষ্টি হয় না। প্রতিবছর খরায় এই সময় কাপ্তাই লেকে পানি কমে যায়। তখন কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎ উৎপাদনে ইউনিটের সংখ্যা কমিয়ে দেয়। এখন বৃষ্টি আশার অপেক্ষায় আকাশের পানে চেয়ে থাকা ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষের আপাতত কিছু করার নেই।
এ বিষয়ে জানতে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই প্রকৌশলী জানান, রুলকার্ভ অনুযায়ী (পানির পরিমাপ) কাপ্তাই লেকে পানির ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট ‘মিনস সি লেভেল’ (এমএসএল)। কিন্তু বর্তমানে লেকে পানি আছে ৮৫ দশমিক ৫১ ফুট (এমএসএল)। পানি কম থাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের সব ইউনিট একযোগে চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
প্রকৌশলী জানান, কাপ্তাই পানিবিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫টি ইউনিটের মধ্যে বর্তমানে ২টি সচল। সচল ইউনিট দুটি হলো ২ ও ৩ নম্বর। ২ নম্বর ইউনিট থেকে বর্তমানে ৩৫ মেগাওয়াট ও ৩ নম্বর থেকে ৩৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হচ্ছে। উৎপাদিত বিদ্যুতের পুরোটাই জাতীয় গ্রিডে সঞ্চালন করা হচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে