উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়ার ৫ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা নারীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত উইমেন মার্কেটে নারী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ মেলায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই রোহিঙ্গা নারী।
৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিবারসহ বাস করেন রজিমা বেগম (২২)। নিজের হাতে বানানো পোশাক বিক্রি করে চালাচ্ছেন পরিবার। কামিজ, কাঁথা, রোহিঙ্গা নারীদের পোশাকসহ হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য রোহিঙ্গা উইমেন অ্যান্ড এডোলেসেন্ট এমপাউয়ারমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (রওয়া) স্টলে বিক্রি করছিলেন রজিমা।
রজিমা বলেন, ‘প্রান্তিকের মাধ্যমে আমরা সেলাই প্রশিক্ষণ পেয়েছি। তিন বছর ধরে এখন নিজেরা পোশাক বানিয়ে বিক্রি করছি। এই মার্কেটে আমাদের দোকানও আছে। মেলায় কাপড় বিক্রি করতে পেরে ভালো লাগছে।’
প্রান্তিকের নারীর ক্ষমতায়ন প্রকল্পের প্রোগ্রাম কর্মকর্তা একরামুল কবির জানালেন, ‘২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওব্যাট হেলপারস ইউএসএর সহযোগিতায় আমরা স্থানীয় ও রোহিঙ্গা নারীদের কর্মদক্ষ করতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। আমাদের রওয়ায় ৯৭ জন রোহিঙ্গা নারী সদস্য আছে, যাঁদের বানানো পোশাক আজ এখানে বিক্রি হচ্ছে।’
মেলায় পণ্য কিনতে আসা রোহিঙ্গা নারী জমিদা আক্তার (৩০) বলেন, ‘এখানের পোশাকগুলো সুন্দর, কম দামেও কিনতে পারছি। নিজের নাতির জন্য দুটো জামা নিয়েছি।’
জাতিসংঘের নারীবিষয়ক সংস্থা ইউএন উইম্যানের অর্থায়নে ব্র্যাকের উইম্যান এমপাউয়ারমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় রোহিঙ্গা নারীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত উইমেন মার্কেট তিন বছর ধরে নারী দিবস সামনে রেখে এই মেলার আয়োজন করছে। শুধু প্রান্তিক উন্নয়ন সোসাইটিই নয়, এবারের মেলায় অংশ নিয়েছে রোহিঙ্গা নারীদের নিয়ে কাজ করা ২১টি বিভিন্ন সংস্থার স্টল।
সোমবার সকাল ৯টার দিকে এই মেলার উদ্বোধন করেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৫ এর ক্যাম্প ইনচার্জ মাহফুজার রহমান। মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখে তিনি জানান, ‘স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোর সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচির ফলে রোহিঙ্গা নারীরা এখন আগের তুলনায় অনেক সচেতন এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে এই জনগোষ্ঠীর নারী সদস্যের অংশগ্রহণ পূর্বের তুলনায় অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, তাঁরা এখন স্বাবলম্বী হচ্ছেন।’
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়ার ৫ নম্বর ক্যাম্পে রোহিঙ্গা নারীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত উইমেন মার্কেটে নারী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ মেলায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই রোহিঙ্গা নারী।
৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিবারসহ বাস করেন রজিমা বেগম (২২)। নিজের হাতে বানানো পোশাক বিক্রি করে চালাচ্ছেন পরিবার। কামিজ, কাঁথা, রোহিঙ্গা নারীদের পোশাকসহ হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য রোহিঙ্গা উইমেন অ্যান্ড এডোলেসেন্ট এমপাউয়ারমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (রওয়া) স্টলে বিক্রি করছিলেন রজিমা।
রজিমা বলেন, ‘প্রান্তিকের মাধ্যমে আমরা সেলাই প্রশিক্ষণ পেয়েছি। তিন বছর ধরে এখন নিজেরা পোশাক বানিয়ে বিক্রি করছি। এই মার্কেটে আমাদের দোকানও আছে। মেলায় কাপড় বিক্রি করতে পেরে ভালো লাগছে।’
প্রান্তিকের নারীর ক্ষমতায়ন প্রকল্পের প্রোগ্রাম কর্মকর্তা একরামুল কবির জানালেন, ‘২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওব্যাট হেলপারস ইউএসএর সহযোগিতায় আমরা স্থানীয় ও রোহিঙ্গা নারীদের কর্মদক্ষ করতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। আমাদের রওয়ায় ৯৭ জন রোহিঙ্গা নারী সদস্য আছে, যাঁদের বানানো পোশাক আজ এখানে বিক্রি হচ্ছে।’
মেলায় পণ্য কিনতে আসা রোহিঙ্গা নারী জমিদা আক্তার (৩০) বলেন, ‘এখানের পোশাকগুলো সুন্দর, কম দামেও কিনতে পারছি। নিজের নাতির জন্য দুটো জামা নিয়েছি।’
জাতিসংঘের নারীবিষয়ক সংস্থা ইউএন উইম্যানের অর্থায়নে ব্র্যাকের উইম্যান এমপাউয়ারমেন্ট প্রজেক্ট শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় রোহিঙ্গা নারীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত উইমেন মার্কেট তিন বছর ধরে নারী দিবস সামনে রেখে এই মেলার আয়োজন করছে। শুধু প্রান্তিক উন্নয়ন সোসাইটিই নয়, এবারের মেলায় অংশ নিয়েছে রোহিঙ্গা নারীদের নিয়ে কাজ করা ২১টি বিভিন্ন সংস্থার স্টল।
সোমবার সকাল ৯টার দিকে এই মেলার উদ্বোধন করেন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৫ এর ক্যাম্প ইনচার্জ মাহফুজার রহমান। মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখে তিনি জানান, ‘স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোর সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচির ফলে রোহিঙ্গা নারীরা এখন আগের তুলনায় অনেক সচেতন এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে এই জনগোষ্ঠীর নারী সদস্যের অংশগ্রহণ পূর্বের তুলনায় অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, তাঁরা এখন স্বাবলম্বী হচ্ছেন।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২০ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে