নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় সরকারি জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। সরকারি খতিয়ানভুক্ত এই জমি উদ্ধারে ইউনিয়ন ভূমি অফিস দুই দফা চিঠি চালাচালি করলেও কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি উপজেলা প্রশাসনকে। তবে চিঠি পাওয়ার পর চলতি মাসে তিন দফা সার্ভেয়ার দিয়ে সরকারি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রীপা মনি দেবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই মার্কেটে খাস খতিয়ানের ৪০ পয়েন্ট জায়গা রয়েছে। সব মিলিয়ে এখানে সরকারি ৩১৫ পয়েন্ট জায়গা আছে।
তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসার আব্দুল খালিকের চিঠি পাওয়ার পর চলতি মাসে তিন দফা সার্ভেয়ার দিয়ে জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। খাস খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত সরকারি এসব জায়গা উদ্ধারে উচ্ছেদ অভিযানের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসনের অনুমতিসাপেক্ষে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন।
জানা গেছে, জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট মৌজার জেএল নম্বর ১৮-এর ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ৮৮৫ নম্বর দাগের বাড়ি রকম পাঁচ শতক ভূমি ও একই খতিয়ানভুক্ত ৮৮৬ নম্বর দাগের নালা রকম ১৬ শতক ভূমির অবস্থান, যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় দুই কোটি টাকার বেশি। ওই জায়গা অবৈধভাবে দখলে রেখেছেন উপজেলার নিজপাট পানিয়ারাহাটি গ্রামের আরজু মিয়া। সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত ওই জায়গা একাধিকবার তিনি বিক্রির চেষ্টাও করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের পাশে ত্রিপল দিয়ে আড়াল করে রাখা হয়েছে মার্কেটের নির্মাণকাজ। ভেতরে পাঁচটি দোকানঘর নির্মাণ করা হয়েছে। শাটার লাগানোসহ প্রায় সব কাজই শেষ। সরকারি জায়গায় নির্মাণাধীন ওই মার্কেটের বিপরীতেও কয়েকটি দোকান রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ইতিমধ্যে তিনটি দোকান ভাড়া দেওয়া হয়েছে। জায়গাটি আরজু মিয়ার দখলে হলেও মার্কেট নির্মাণ করছেন আবদুল্লাহ আল মামুন নামের আরেক ব্যবসায়ী। আরজু মিয়া মামুনের কাছে দখল বিক্রি করেছেন আর বর্তমানে তিনি মার্কেটের কেয়ারটেকার। অন্যদিকে দখলদার আরজু মিয়া জানান, এই জায়গা তাঁর বাপ-দাদা ৬০-৭০ বছর ধরে ভোগ করে আসছেন। এটা তাঁদের মুরসি সম্পত্তি। তিনি খাজনাও দিয়েছেন বলে জানান।
জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম বলেন, ‘এসি ল্যান্ড যে তথ্য দিয়েছেন সেটিই আমাদের বক্তব্য।’ দখলদারদের নাম-পরিচয় সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটা বলতে পারব না, এগুলো তো নথিতে আছে। এখন মনে নেই, আর এটা এখনো ফাইনালাইজ নয়। পরবর্তী মাসের মিটিংয়ে উত্তাপিত হবে, কারও যদি আপত্তি থাকে তাহলে তদন্ত লাগবে। কাজেই ফাইনাল হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।’
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় সরকারি জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। সরকারি খতিয়ানভুক্ত এই জমি উদ্ধারে ইউনিয়ন ভূমি অফিস দুই দফা চিঠি চালাচালি করলেও কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি উপজেলা প্রশাসনকে। তবে চিঠি পাওয়ার পর চলতি মাসে তিন দফা সার্ভেয়ার দিয়ে সরকারি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রীপা মনি দেবী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ওই মার্কেটে খাস খতিয়ানের ৪০ পয়েন্ট জায়গা রয়েছে। সব মিলিয়ে এখানে সরকারি ৩১৫ পয়েন্ট জায়গা আছে।
তিনি আরও বলেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসার আব্দুল খালিকের চিঠি পাওয়ার পর চলতি মাসে তিন দফা সার্ভেয়ার দিয়ে জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। খাস খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত সরকারি এসব জায়গা উদ্ধারে উচ্ছেদ অভিযানের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসনের অনুমতিসাপেক্ষে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন।
জানা গেছে, জৈন্তাপুর উপজেলার নিজপাট মৌজার জেএল নম্বর ১৮-এর ১ নম্বর খতিয়ানভুক্ত ৮৮৫ নম্বর দাগের বাড়ি রকম পাঁচ শতক ভূমি ও একই খতিয়ানভুক্ত ৮৮৬ নম্বর দাগের নালা রকম ১৬ শতক ভূমির অবস্থান, যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় দুই কোটি টাকার বেশি। ওই জায়গা অবৈধভাবে দখলে রেখেছেন উপজেলার নিজপাট পানিয়ারাহাটি গ্রামের আরজু মিয়া। সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত ওই জায়গা একাধিকবার তিনি বিক্রির চেষ্টাও করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের পাশে ত্রিপল দিয়ে আড়াল করে রাখা হয়েছে মার্কেটের নির্মাণকাজ। ভেতরে পাঁচটি দোকানঘর নির্মাণ করা হয়েছে। শাটার লাগানোসহ প্রায় সব কাজই শেষ। সরকারি জায়গায় নির্মাণাধীন ওই মার্কেটের বিপরীতেও কয়েকটি দোকান রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ইতিমধ্যে তিনটি দোকান ভাড়া দেওয়া হয়েছে। জায়গাটি আরজু মিয়ার দখলে হলেও মার্কেট নির্মাণ করছেন আবদুল্লাহ আল মামুন নামের আরেক ব্যবসায়ী। আরজু মিয়া মামুনের কাছে দখল বিক্রি করেছেন আর বর্তমানে তিনি মার্কেটের কেয়ারটেকার। অন্যদিকে দখলদার আরজু মিয়া জানান, এই জায়গা তাঁর বাপ-দাদা ৬০-৭০ বছর ধরে ভোগ করে আসছেন। এটা তাঁদের মুরসি সম্পত্তি। তিনি খাজনাও দিয়েছেন বলে জানান।
জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম বলেন, ‘এসি ল্যান্ড যে তথ্য দিয়েছেন সেটিই আমাদের বক্তব্য।’ দখলদারদের নাম-পরিচয় সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটা বলতে পারব না, এগুলো তো নথিতে আছে। এখন মনে নেই, আর এটা এখনো ফাইনালাইজ নয়। পরবর্তী মাসের মিটিংয়ে উত্তাপিত হবে, কারও যদি আপত্তি থাকে তাহলে তদন্ত লাগবে। কাজেই ফাইনাল হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে