কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর
যশোরের কেশবপুরে আমন ধানখেতে ইঁদুরের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন কৃষকেরা। ধানখেতে বিষমিশ্রিত টোপ দিয়েও কমানো যাচ্ছে না ইঁদুরের উৎপাত। ফলে প্রায় ৫ থেকে ৭ ভাগ আমন ধান নষ্ট হচ্ছে খেতের। এমনটাই জানিয়েছেন উপজেলার কৃষকেরা।
প্রতি বছর দেশব্যাপী ১১ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু কেশবপুরে ইঁদুর নিধনে কোনো কার্যকরী কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ কৃষকদের। তবে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযানে গত এক মাসে উপজেলাব্যাপী প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ইঁদুর নিধন করা হয়েছে বলে কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে।
সরেজমিনে উপজেলার মজিদপুর, আটন্ডা, দেউলি, সাতবাড়িয়া, ভালুকঘর, বারুইহাটি, শিকারপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ জুড়ে সবুজ ধান খেতের সমারোহ। এ সময় জমিতে পানি না থাকার কারণে উৎপাত শুরু করেছে ইঁদুরের দল। বেড়ে ওঠা ধান গাছগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলেছে ইঁদুর। ওই জমিতে ধান গাছগুলো হলুদ বর্ণ ধারণ করে মরে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরে এসব ইঁদুর নষ্ট করেছে কৃষকদের হাজারো মণ ধান।
ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানান, ইঁদুর নিধনে জিংক পাউডার, গ্যাস ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন বিষ টোপ ব্যবহার করে কোনো লাভ হয়নি। এ বছরও আমন ধান খেতে ইঁদুরের উৎপাত শুরু হলে কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করেন। কিন্তু তাতেও আশানুরূপ সফলতা না পেয়ে ইঁদুর নিধনে মাটি পড়া থেকে শুরু করে অধিকাংশ কৃষক নিজের মতো করে বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করছেন।
উপজেলার মজিদপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হালিম জানান, ধান কেটে মাটিতে পাতানোর পর ইঁদুরের উৎপাত ঠেকাতে তিনি নিজের পোষা শিকারি বিড়াল খেতে রেখে আসেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মনির হোসেন বলেন, ‘জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযানে ধানখেত থেকে ৩ হাজার ৪৬৩টি ইঁদুর নিধন করা হয়েছে; যা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার বলেন, ‘আমরা কৃষকদের ফসল রক্ষায় খেতে বিষ টোপ দিতে ও ফাঁদ ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়েছি।’
যশোরের কেশবপুরে আমন ধানখেতে ইঁদুরের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন কৃষকেরা। ধানখেতে বিষমিশ্রিত টোপ দিয়েও কমানো যাচ্ছে না ইঁদুরের উৎপাত। ফলে প্রায় ৫ থেকে ৭ ভাগ আমন ধান নষ্ট হচ্ছে খেতের। এমনটাই জানিয়েছেন উপজেলার কৃষকেরা।
প্রতি বছর দেশব্যাপী ১১ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু কেশবপুরে ইঁদুর নিধনে কোনো কার্যকরী কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ কৃষকদের। তবে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযানে গত এক মাসে উপজেলাব্যাপী প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ইঁদুর নিধন করা হয়েছে বলে কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে।
সরেজমিনে উপজেলার মজিদপুর, আটন্ডা, দেউলি, সাতবাড়িয়া, ভালুকঘর, বারুইহাটি, শিকারপুরসহ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ জুড়ে সবুজ ধান খেতের সমারোহ। এ সময় জমিতে পানি না থাকার কারণে উৎপাত শুরু করেছে ইঁদুরের দল। বেড়ে ওঠা ধান গাছগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলেছে ইঁদুর। ওই জমিতে ধান গাছগুলো হলুদ বর্ণ ধারণ করে মরে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরে এসব ইঁদুর নষ্ট করেছে কৃষকদের হাজারো মণ ধান।
ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানান, ইঁদুর নিধনে জিংক পাউডার, গ্যাস ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন বিষ টোপ ব্যবহার করে কোনো লাভ হয়নি। এ বছরও আমন ধান খেতে ইঁদুরের উৎপাত শুরু হলে কৃষকেরা উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করেন। কিন্তু তাতেও আশানুরূপ সফলতা না পেয়ে ইঁদুর নিধনে মাটি পড়া থেকে শুরু করে অধিকাংশ কৃষক নিজের মতো করে বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করছেন।
উপজেলার মজিদপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হালিম জানান, ধান কেটে মাটিতে পাতানোর পর ইঁদুরের উৎপাত ঠেকাতে তিনি নিজের পোষা শিকারি বিড়াল খেতে রেখে আসেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মনির হোসেন বলেন, ‘জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযানে ধানখেত থেকে ৩ হাজার ৪৬৩টি ইঁদুর নিধন করা হয়েছে; যা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার বলেন, ‘আমরা কৃষকদের ফসল রক্ষায় খেতে বিষ টোপ দিতে ও ফাঁদ ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়েছি।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে