নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের কারসাজি বন্ধে ব্যাংকগুলোকে কঠোর বার্তা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল রোববার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন–বাফেডা ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ–এবিবির সদস্যদের বৈঠকে ডেকে এই হুঁশিয়ারি দেয় মুদ্রা বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ডলারের সরবরাহ বাড়াতে রপ্তানি প্রক্রিয়া দ্রুততর করা, রপ্তানি আয়ের ডলার দেশে আনার পর দ্রুত নগদায়ন করা এবং সব ব্যাংকে যাতে একটি যৌক্তিক হারে ডলার বিক্রি হয় সে জন্য নিজেরাই এ হার নির্ধারণ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ব্যক্তির কাছে ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে কার্ব মার্কেট বা খোলাবাজারে যে হারে ডলার বিক্রি করা হবে তা বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ডলার বিক্রিতে মুনাফার হার যাতে যৌক্তিক হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে বলা হয়। এই যৌক্তিক হারের পার্থক্য এক টাকার বেশি হতে পারবে না। ব্যাংকারদের সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। বৈঠকে ডেপুটি গভর্নররাও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
কিছুদিন ধরেই ডলার নিয়ে কারসাজি চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি আঁচ করতে পেরে অভিযান পরিচালনা করে। এতে কয়েকটি ব্যাংক ও বেশ কিছু মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে কারসাজির প্রমাণ মেলে। ছয়টি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের প্রত্যাহার এবং দায়ী মানি চেঞ্জারদের লাইসেন্স বাতিলসহ অন্তত ৪৫টিকে শোকজ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল শীর্ষ ব্যাংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে জড়িত ব্যাংকের সংগঠন বাফেডা সদস্যদের বাংলাদেশ ব্যাংকে ডাকা হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যাংকগুলোকে তাদের রপ্তানি প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে বলা হয়েছে। তা ছাড়া, রপ্তানি আয় দেশে আনার পরে তা দ্রুত নগদায়ন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ডলারের বাজার সহনীয় করতে নিজেরাই যেন একটা যৌক্তিক রেট ঠিক করে নেয়–এটাও বলা হয়েছে। এটা করতে পারলে আমদানির বিপরীতে বিল পরিশোধ করা সহজ হবে। যার প্রভাবে ডলারের বাজার খুব অল্প সময়ে স্থিতিশীল হবে।’
মুখপাত্র বলেন, ‘ডলার নিয়ে কারসাজি ঠেকাতে আমরা সব সময় বাজার পরিদর্শন করছি। অনিয়ম খতিয়ে দেখছি। আর ডলারের রেট নিয়ে দুই ধরনের ভাউচার বা রসিদ দিলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি ব্যাংকগুলোকে রপ্তানি আয় দিয়ে আমদানি বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে মুনাফা করতে বলা হয়েছে।’ ডলার নিয়ে নানা অনিয়মের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের কাছে রপ্তানিকালে ডলারের দাম কম দেওয়া ও আমদানিকালে বেশি দাম নেওয়া থেকে ব্যাংকগুলোকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রেট নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অবহিত করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘মতবিনিময় সভায় ব্যাংকের নির্বাহীদের সঙ্গে ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে কথা হয়েছে। তাঁরা আমদানি ও রপ্তানির ঘাটতি কমাতে বলেছেন। বর্তমানে আমদানি ব্যয় ৮০ বিলিয়ন ডলার আর রপ্তানি ব্যয় ৫০ বিলিয়ন ডলার। আমদানি ও রপ্তানির চলমান ঘাটতি দ্রুত সময়ে কমাতে ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক উদ্যোগ নিয়েছে। গত মাসে আমদানি কমেছে প্রায় ৩১ শতাংশ। আর চলিত মাসের প্রথম ১১ দিনে আমদানি ব্যয় কমেছে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এভাবে কমতে থাকলে আগামী দুই মাসের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমবে ও ডলার বাজার স্থিতিশীল হবে।’
বাফেদার চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমরা ডলারের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাজারের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে শুনেছেন। আবার তাদের পক্ষে থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাও দিয়েছেন।’
এদিকে, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে অস্থিরতার পেছনে ব্যাংকগুলোকে দায়ী করে ডলারের দামের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি–এফবিসিসিআই। সংগঠনের সভাপতি জসিম উদ্দিন গতকাল ‘বঙ্গবন্ধুর এসএমই উন্নয়ন ভাবনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে এ দাবি জানান। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘ব্যাংকগুলোর মাঝে কোনো শৃঙ্খলা নেই। আজকে ডলারকে রাখিমালের ব্যবসার মতো করে ফেলেছে তারা। মানে আপনি পণ্য কিনে রাখবেন, তারপর লাভ হবে। সে অবস্থায় তারা ডলারকেও নিয়ে গিয়েছেন।’ তাঁর প্রশ্ন, কেন বাংলাদেশ ব্যাংক সীমা নির্ধারণ করে দিচ্ছে না? আমি যদি এক ডলার কিনি, আমি যে রেটেই ডলারটা কিনি না কেন, এক টাকা দুই টাকার বেশি লাভ করতে পারব না। আমি মনে করি, সরকারকে এগুলো দেখা দরকার।’
জানা যায়, বিশ্বব্যাপী পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়া, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধসহ নানান কারণে ডলার সংকট চরমে পৌঁছায়। বাংলাদেশে তা বাড়তি চাহিদার পাশাপাশি একটি চক্র কারসাজিতে জড়িত হয়। গত সোমবার বাংলাদেশ দায়ী ৬টি ব্যাংককের ট্রেজারি প্রধানকে ডলার কারসাজির দায়ে শাস্তিস্বরূপ ব্যাংক থেকে সাময়িক বরখাস্তের নির্দেশ দিয়ে চিঠি দেয়। ব্যাংকগুলো হচ্ছে–বিদেশি খাতের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংক।
ডলারের কারসাজি বন্ধে ব্যাংকগুলোকে কঠোর বার্তা দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল রোববার বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন–বাফেডা ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ–এবিবির সদস্যদের বৈঠকে ডেকে এই হুঁশিয়ারি দেয় মুদ্রা বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ডলারের সরবরাহ বাড়াতে রপ্তানি প্রক্রিয়া দ্রুততর করা, রপ্তানি আয়ের ডলার দেশে আনার পর দ্রুত নগদায়ন করা এবং সব ব্যাংকে যাতে একটি যৌক্তিক হারে ডলার বিক্রি হয় সে জন্য নিজেরাই এ হার নির্ধারণ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও বলা হয়েছে, ব্যক্তির কাছে ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে কার্ব মার্কেট বা খোলাবাজারে যে হারে ডলার বিক্রি করা হবে তা বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ডলার বিক্রিতে মুনাফার হার যাতে যৌক্তিক হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে বলা হয়। এই যৌক্তিক হারের পার্থক্য এক টাকার বেশি হতে পারবে না। ব্যাংকারদের সঙ্গে এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। বৈঠকে ডেপুটি গভর্নররাও উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
কিছুদিন ধরেই ডলার নিয়ে কারসাজি চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি আঁচ করতে পেরে অভিযান পরিচালনা করে। এতে কয়েকটি ব্যাংক ও বেশ কিছু মানি চেঞ্জারের বিরুদ্ধে কারসাজির প্রমাণ মেলে। ছয়টি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানদের প্রত্যাহার এবং দায়ী মানি চেঞ্জারদের লাইসেন্স বাতিলসহ অন্তত ৪৫টিকে শোকজ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল শীর্ষ ব্যাংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে জড়িত ব্যাংকের সংগঠন বাফেডা সদস্যদের বাংলাদেশ ব্যাংকে ডাকা হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যাংকগুলোকে তাদের রপ্তানি প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে বলা হয়েছে। তা ছাড়া, রপ্তানি আয় দেশে আনার পরে তা দ্রুত নগদায়ন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ডলারের বাজার সহনীয় করতে নিজেরাই যেন একটা যৌক্তিক রেট ঠিক করে নেয়–এটাও বলা হয়েছে। এটা করতে পারলে আমদানির বিপরীতে বিল পরিশোধ করা সহজ হবে। যার প্রভাবে ডলারের বাজার খুব অল্প সময়ে স্থিতিশীল হবে।’
মুখপাত্র বলেন, ‘ডলার নিয়ে কারসাজি ঠেকাতে আমরা সব সময় বাজার পরিদর্শন করছি। অনিয়ম খতিয়ে দেখছি। আর ডলারের রেট নিয়ে দুই ধরনের ভাউচার বা রসিদ দিলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি ব্যাংকগুলোকে রপ্তানি আয় দিয়ে আমদানি বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে মুনাফা করতে বলা হয়েছে।’ ডলার নিয়ে নানা অনিয়মের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের কাছে রপ্তানিকালে ডলারের দাম কম দেওয়া ও আমদানিকালে বেশি দাম নেওয়া থেকে ব্যাংকগুলোকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে একটা ভারসাম্য রেট নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অবহিত করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘মতবিনিময় সভায় ব্যাংকের নির্বাহীদের সঙ্গে ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে কথা হয়েছে। তাঁরা আমদানি ও রপ্তানির ঘাটতি কমাতে বলেছেন। বর্তমানে আমদানি ব্যয় ৮০ বিলিয়ন ডলার আর রপ্তানি ব্যয় ৫০ বিলিয়ন ডলার। আমদানি ও রপ্তানির চলমান ঘাটতি দ্রুত সময়ে কমাতে ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক উদ্যোগ নিয়েছে। গত মাসে আমদানি কমেছে প্রায় ৩১ শতাংশ। আর চলিত মাসের প্রথম ১১ দিনে আমদানি ব্যয় কমেছে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এভাবে কমতে থাকলে আগামী দুই মাসের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমবে ও ডলার বাজার স্থিতিশীল হবে।’
বাফেদার চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমরা ডলারের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাজারের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে শুনেছেন। আবার তাদের পক্ষে থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাও দিয়েছেন।’
এদিকে, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে অস্থিরতার পেছনে ব্যাংকগুলোকে দায়ী করে ডলারের দামের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি–এফবিসিসিআই। সংগঠনের সভাপতি জসিম উদ্দিন গতকাল ‘বঙ্গবন্ধুর এসএমই উন্নয়ন ভাবনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে এ দাবি জানান। এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘ব্যাংকগুলোর মাঝে কোনো শৃঙ্খলা নেই। আজকে ডলারকে রাখিমালের ব্যবসার মতো করে ফেলেছে তারা। মানে আপনি পণ্য কিনে রাখবেন, তারপর লাভ হবে। সে অবস্থায় তারা ডলারকেও নিয়ে গিয়েছেন।’ তাঁর প্রশ্ন, কেন বাংলাদেশ ব্যাংক সীমা নির্ধারণ করে দিচ্ছে না? আমি যদি এক ডলার কিনি, আমি যে রেটেই ডলারটা কিনি না কেন, এক টাকা দুই টাকার বেশি লাভ করতে পারব না। আমি মনে করি, সরকারকে এগুলো দেখা দরকার।’
জানা যায়, বিশ্বব্যাপী পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়া, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধসহ নানান কারণে ডলার সংকট চরমে পৌঁছায়। বাংলাদেশে তা বাড়তি চাহিদার পাশাপাশি একটি চক্র কারসাজিতে জড়িত হয়। গত সোমবার বাংলাদেশ দায়ী ৬টি ব্যাংককের ট্রেজারি প্রধানকে ডলার কারসাজির দায়ে শাস্তিস্বরূপ ব্যাংক থেকে সাময়িক বরখাস্তের নির্দেশ দিয়ে চিঠি দেয়। ব্যাংকগুলো হচ্ছে–বিদেশি খাতের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতের ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংক।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে