মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাসজুড়ে চড়া মূল্যে বিক্রি হওয়া ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে মাদারীপুরের বাজারগুলোয় মুরগির ডিমের দাম ডজনপ্রতি কমেছে প্রায় ১০ টাকা। তবে চড়া মূল্যেই হোটেল-রেস্টুরেন্টে বিক্রি হচ্ছে ডিম। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতাসাধারণ। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ভোক্তাদের।
গতকাল শনিবার সকালে মাদারীপুরের বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে কিছুটা কমেছে ডিমের দাম। গত সপ্তাহে ১১৫-১২০ টাকায় এক ডজন বিক্রি হওয়া ডিম এখন ১০৫-১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ১০০ ডিম আগে বিক্রি হতো ৯৮০ থেকে ১ হাজার টাকা, সেই ডিম এখন বিক্রি হচ্ছে ৯০০-৯২০ টাকা দরে। পাইকারি দোকানগুলোয় ডিমের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। ফলে খুচরা বাজারে আগের চেয়ে কিছুটা কম দামে ডিম দিতে পারছেন পাইকাররা। কিন্তু খাবারের হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিমের দাম চড়া। আগে প্রতিটি ডিম সিদ্ধ বিক্রি হতো ২০ টাকা দরে। সেই ডিম বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়। ভাজা ডিমেরও একই অবস্থা। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতাসাধারণ।
মাদারীপুর পৌর শহরের ‘আল্লাহর দান’ হোটেলে খাবার খেতে আসা আজিম নামে এক ব্যক্তি বলেন, মাস খানেক আগেও প্রতিটি ভাজা ডিম বিক্রি হতো ১৫-২০ টাকায়। কিন্তু সেই ডিম গত সপ্তাহ থেকে বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়। বর্তমানে ডিমের দাম কমেছে। কিন্তু খাবার হোটেল মালিকেরা দাম বাড়ালে আর কমাতে চান না। ফলে তাঁদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়তে হয়। বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে খেয়াল রাখা উচিত।
মুরগির খাবারের দাম বৃদ্ধি ও অন্য জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় ডিমের দাম বেড়েছে বলে বিক্রেতারা দাবি করেছেন।আল্লাহর দান হোটেলের মালিক মিলন মুন্সি জানান, ‘ডিমের দাম বেড়েছে। যে কারণে আমরাও দাম বেশি নিচ্ছি। আগে ১০০ ডিম আনা হতো ৮৪০-৮৮০ টাকায়। সেই ডিম এখন ৯৫০ থেকে হাজার টাকা দরে আনতে হয়। যে কারণে প্রতিটি ভাজা ডিম ২০ টাকা আর মসলা দিয়ে পাকানো ডিম ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দাম বাড়ার সঙ্গে আমরাও দাম কমাই-বাড়াই। বরং আগে যে পরিমাণ আয় হতো, এখন সেই পরিমাণে আমাদের আয় নেই।’
মাদারীপুর শহরের পুরোনো বাজারের পাইকারি ডিম বিক্রেতা আমজাত হোসেন বলেন, ‘১৫-২০ দিন আগে ডিমের দাম চড়া ছিল। কিন্তু বর্তমানে দাম কিছুটা কমেছে। ফলে আমরা খামার মালিকদের
কাছ থেকে ডিমও বেশি পাচ্ছি। যে কারণে আমরা দাম কমিয়ে দিচ্ছি। আগে ১০০ ডিম ৯৫০ টাকায় বিক্রি করেছি। কিন্তু এখন ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ডিমের দাম কমানো-বাড়ানোর বিষয় আমাদের কিছুই করার নেই।’
এ ব্যাপারে মাদারীপুর জেলা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদাউস বলেন, ‘আমাদের কাছে কেউ লিখিত অভিযোগ করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ ছাড়া আমরা প্রতি সপ্তাহে বাজারে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করি। যেখানে ন্যায্যমূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্য নেওয়া হচ্ছে, সেখানেই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আর ডিমের বিষয়ে সেভাবে কেউ অভিযোগ করেনি। তবে আগের চেয়ে কিছুটা দাম কমেছে বলে জেনেছি। তারপরেও খোঁজখবর নেওয়া হবে।’
মাসজুড়ে চড়া মূল্যে বিক্রি হওয়া ডিমের দাম কমতে শুরু করেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে মাদারীপুরের বাজারগুলোয় মুরগির ডিমের দাম ডজনপ্রতি কমেছে প্রায় ১০ টাকা। তবে চড়া মূল্যেই হোটেল-রেস্টুরেন্টে বিক্রি হচ্ছে ডিম। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতাসাধারণ। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ভোক্তাদের।
গতকাল শনিবার সকালে মাদারীপুরের বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে কিছুটা কমেছে ডিমের দাম। গত সপ্তাহে ১১৫-১২০ টাকায় এক ডজন বিক্রি হওয়া ডিম এখন ১০৫-১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ১০০ ডিম আগে বিক্রি হতো ৯৮০ থেকে ১ হাজার টাকা, সেই ডিম এখন বিক্রি হচ্ছে ৯০০-৯২০ টাকা দরে। পাইকারি দোকানগুলোয় ডিমের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। ফলে খুচরা বাজারে আগের চেয়ে কিছুটা কম দামে ডিম দিতে পারছেন পাইকাররা। কিন্তু খাবারের হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিমের দাম চড়া। আগে প্রতিটি ডিম সিদ্ধ বিক্রি হতো ২০ টাকা দরে। সেই ডিম বিক্রি হচ্ছে ২৫-৩০ টাকায়। ভাজা ডিমেরও একই অবস্থা। এতে ক্ষুব্ধ ক্রেতাসাধারণ।
মাদারীপুর পৌর শহরের ‘আল্লাহর দান’ হোটেলে খাবার খেতে আসা আজিম নামে এক ব্যক্তি বলেন, মাস খানেক আগেও প্রতিটি ভাজা ডিম বিক্রি হতো ১৫-২০ টাকায়। কিন্তু সেই ডিম গত সপ্তাহ থেকে বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়। বর্তমানে ডিমের দাম কমেছে। কিন্তু খাবার হোটেল মালিকেরা দাম বাড়ালে আর কমাতে চান না। ফলে তাঁদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়তে হয়। বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে খেয়াল রাখা উচিত।
মুরগির খাবারের দাম বৃদ্ধি ও অন্য জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় ডিমের দাম বেড়েছে বলে বিক্রেতারা দাবি করেছেন।আল্লাহর দান হোটেলের মালিক মিলন মুন্সি জানান, ‘ডিমের দাম বেড়েছে। যে কারণে আমরাও দাম বেশি নিচ্ছি। আগে ১০০ ডিম আনা হতো ৮৪০-৮৮০ টাকায়। সেই ডিম এখন ৯৫০ থেকে হাজার টাকা দরে আনতে হয়। যে কারণে প্রতিটি ভাজা ডিম ২০ টাকা আর মসলা দিয়ে পাকানো ডিম ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দাম বাড়ার সঙ্গে আমরাও দাম কমাই-বাড়াই। বরং আগে যে পরিমাণ আয় হতো, এখন সেই পরিমাণে আমাদের আয় নেই।’
মাদারীপুর শহরের পুরোনো বাজারের পাইকারি ডিম বিক্রেতা আমজাত হোসেন বলেন, ‘১৫-২০ দিন আগে ডিমের দাম চড়া ছিল। কিন্তু বর্তমানে দাম কিছুটা কমেছে। ফলে আমরা খামার মালিকদের
কাছ থেকে ডিমও বেশি পাচ্ছি। যে কারণে আমরা দাম কমিয়ে দিচ্ছি। আগে ১০০ ডিম ৯৫০ টাকায় বিক্রি করেছি। কিন্তু এখন ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে ডিমের দাম কমানো-বাড়ানোর বিষয় আমাদের কিছুই করার নেই।’
এ ব্যাপারে মাদারীপুর জেলা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক জান্নাতুল ফেরদাউস বলেন, ‘আমাদের কাছে কেউ লিখিত অভিযোগ করলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এ ছাড়া আমরা প্রতি সপ্তাহে বাজারে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করি। যেখানে ন্যায্যমূল্যের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্য নেওয়া হচ্ছে, সেখানেই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আর ডিমের বিষয়ে সেভাবে কেউ অভিযোগ করেনি। তবে আগের চেয়ে কিছুটা দাম কমেছে বলে জেনেছি। তারপরেও খোঁজখবর নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে