সারোয়ার ইমরান, জাতীয় দলের সাবেক কোচ
আমরা তিন দিনেও ম্যাচ বাঁচাতে পারি না! এভাবে চলতে থাকলে আমাদের অবস্থা হবে জিম্বাবুয়ের মতো। এটা (পাকিস্তানের বিপক্ষে আড়াই দিন খেলেও ইনিংস হার) আসলে অনেক দিনের ফল।
প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ বলুন—জৌলুশ নষ্ট হয়ে গেছে। এ জন্য দায়ী বিতর্কিত আম্পায়ারিং। আগে ঢাকার লিগগুলোয় অনেক খেলোয়াড় খেলত। পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে এন্ট্রি ফি দিয়ে যে কেউ খেলকে পারত। এখন সেই ব্যবস্থা নেই। অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডে ক্রিকেটে আগ্রহী দলের জন্য অনেক কাজ করে, খরচ করে। আমাদের এই সমস্যা নেই। আমাদের লাখ লাখ ক্রিকেটার। আমাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ক্রিকেট খেলাগুলো পাপমুক্ত, দোষমুক্ত রাখা উচিত ছিল। কিন্ত আমরা সব নষ্ট করে ফেলেছি।
আপনি যখন একটা দল গঠন করবেন, তখন চেইনটা শক্তিশালী হতে হবে। আমাদের চেইন পুরোপুরি ছিঁড়ে গেছে! রাসেল ডমিঙ্গো প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করছে দলে। তার ওপর আবার একজন টিম ডিরেক্টর রাখা হয়েছে। এই জিনিসগুলো ঠিকভাবে হয়নি। সবকিছুতেই মিডিয়াতে একজন কোচকে যেভাবে পচানো হচ্ছে, সেটাও ঠিক নয়। আমি জানি না সে বা অন্যরা কতটুকু দোষী। আমার মনে হয় না এভাবে কাউকে পচালে সেটা দলের জন্য ভালো হবে।
এই চেইন জোড়া লাগাতে মোটামুটি সময় লাগবে। এভাবে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা আরও বাজে অবস্থায় চলে যাব। গত কয়েক বছরে যা অর্জন করেছি, সেটা ম্লান হয়ে যাবে। এখন সাকিব ছুটিতে গেল, মাহমুদউল্লাহ অবসর নিয়েছে (টেস্ট থেকে), তামিম খেলছে না, মাশরাফি নেই। তখন সবাই বলেছিল, আমাদের পাইপলাইন অনেক শক্তিশালী।
আমরা বৃষ্টির মৌসুমে এসে একটা হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) প্রোগ্রাম করি। এইচপি দল কোথাও যায় না; নিজেরা নিজেরা খেলে। এভাবে আমরা টুর্নামেন্ট খেলি যেটা বিসিবি নির্ধারণ করে দেয়। আগে আমাদের ক্রিকেটাররা আবাহনী-মোহামেডানে চাপের মধ্যে খেলত। এখন খেলোয়াড়েরা চাপ নিতে পারে না কেন? পেসারদের কথা যদি বলি, ১০-১৫ বছর আগের চেয়েও এখন আমাদের পেস বোলিং অনেক খারাপ জায়গায় আছে।
এখান থেকে বের হওয়ার উপায় হচ্ছে ভালো এবং মানসম্মত কোচ নিয়োগ দেওয়া। যারা বয়সভিত্তিক থেকে খেলোয়াড় তৈরিতে কাজ করবে। এভাবে ধাপে ধাপে যেতে হবে। শীর্ষ পর্যায়ে কোচিং অনেক কঠিন। খেলোয়াড় তৈরি করাটাও কঠিন। আমাদের অনেক কিছুতেই সমস্যা আছে। ক্রিকেট বোর্ডের একটা আলাদা কোচিং বিভাগ করা উচিত। আমাদের গেম এডুকেশন ডিপার্টমেন্ট বন্ধ আছে। এটা চালু করতে হবে। ঘরোয়া ক্রিকেটের মান বাড়াতে হবে। আম্পায়ারিংয়ের মান বাড়াতে হবে। ঘরোয়া ক্রিকেটের উইকেট ঠিক করতে হবে। আমরা অনেক সময় একাদশে দুজন পেস বোলারও খেলাই না। এর কারণ, উইকেট। আমাদের দেশে ভালো উইকেট হবে না, এই অজুহাত দেওয়া যাবে না।
আমরা তিন দিনেও ম্যাচ বাঁচাতে পারি না! এভাবে চলতে থাকলে আমাদের অবস্থা হবে জিম্বাবুয়ের মতো। এটা (পাকিস্তানের বিপক্ষে আড়াই দিন খেলেও ইনিংস হার) আসলে অনেক দিনের ফল।
প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ বলুন—জৌলুশ নষ্ট হয়ে গেছে। এ জন্য দায়ী বিতর্কিত আম্পায়ারিং। আগে ঢাকার লিগগুলোয় অনেক খেলোয়াড় খেলত। পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে এন্ট্রি ফি দিয়ে যে কেউ খেলকে পারত। এখন সেই ব্যবস্থা নেই। অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডে ক্রিকেটে আগ্রহী দলের জন্য অনেক কাজ করে, খরচ করে। আমাদের এই সমস্যা নেই। আমাদের লাখ লাখ ক্রিকেটার। আমাদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ক্রিকেট খেলাগুলো পাপমুক্ত, দোষমুক্ত রাখা উচিত ছিল। কিন্ত আমরা সব নষ্ট করে ফেলেছি।
আপনি যখন একটা দল গঠন করবেন, তখন চেইনটা শক্তিশালী হতে হবে। আমাদের চেইন পুরোপুরি ছিঁড়ে গেছে! রাসেল ডমিঙ্গো প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করছে দলে। তার ওপর আবার একজন টিম ডিরেক্টর রাখা হয়েছে। এই জিনিসগুলো ঠিকভাবে হয়নি। সবকিছুতেই মিডিয়াতে একজন কোচকে যেভাবে পচানো হচ্ছে, সেটাও ঠিক নয়। আমি জানি না সে বা অন্যরা কতটুকু দোষী। আমার মনে হয় না এভাবে কাউকে পচালে সেটা দলের জন্য ভালো হবে।
এই চেইন জোড়া লাগাতে মোটামুটি সময় লাগবে। এভাবে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা আরও বাজে অবস্থায় চলে যাব। গত কয়েক বছরে যা অর্জন করেছি, সেটা ম্লান হয়ে যাবে। এখন সাকিব ছুটিতে গেল, মাহমুদউল্লাহ অবসর নিয়েছে (টেস্ট থেকে), তামিম খেলছে না, মাশরাফি নেই। তখন সবাই বলেছিল, আমাদের পাইপলাইন অনেক শক্তিশালী।
আমরা বৃষ্টির মৌসুমে এসে একটা হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) প্রোগ্রাম করি। এইচপি দল কোথাও যায় না; নিজেরা নিজেরা খেলে। এভাবে আমরা টুর্নামেন্ট খেলি যেটা বিসিবি নির্ধারণ করে দেয়। আগে আমাদের ক্রিকেটাররা আবাহনী-মোহামেডানে চাপের মধ্যে খেলত। এখন খেলোয়াড়েরা চাপ নিতে পারে না কেন? পেসারদের কথা যদি বলি, ১০-১৫ বছর আগের চেয়েও এখন আমাদের পেস বোলিং অনেক খারাপ জায়গায় আছে।
এখান থেকে বের হওয়ার উপায় হচ্ছে ভালো এবং মানসম্মত কোচ নিয়োগ দেওয়া। যারা বয়সভিত্তিক থেকে খেলোয়াড় তৈরিতে কাজ করবে। এভাবে ধাপে ধাপে যেতে হবে। শীর্ষ পর্যায়ে কোচিং অনেক কঠিন। খেলোয়াড় তৈরি করাটাও কঠিন। আমাদের অনেক কিছুতেই সমস্যা আছে। ক্রিকেট বোর্ডের একটা আলাদা কোচিং বিভাগ করা উচিত। আমাদের গেম এডুকেশন ডিপার্টমেন্ট বন্ধ আছে। এটা চালু করতে হবে। ঘরোয়া ক্রিকেটের মান বাড়াতে হবে। আম্পায়ারিংয়ের মান বাড়াতে হবে। ঘরোয়া ক্রিকেটের উইকেট ঠিক করতে হবে। আমরা অনেক সময় একাদশে দুজন পেস বোলারও খেলাই না। এর কারণ, উইকেট। আমাদের দেশে ভালো উইকেট হবে না, এই অজুহাত দেওয়া যাবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে