নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরীক্ষা-নিরীক্ষা, প্রস্তুতি প্রায় শেষ। আগামীকাল নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ প্রস্তুতির শেষ ম্যাচটিও ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। ডালাসে প্রথম অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় আরও কিছু দেখার থাকলে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের এই ম্যাচটিই শেষ সুযোগ।
কিন্তু ‘সে সুযোগ’ কাজে লাগানোর বিলাসিতা কি দেখাবে বাংলাদেশ? প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এরই মধ্যে বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা দিয়েছে নেদারল্যান্ডস। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। যারা লঙ্কানদের হারাতে পারে, বাংলাদেশকেও হারাতে পারে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে ‘আনকোরা’ যুক্তরাষ্ট্র তো দেখিয়েই দিয়েছে—তারাও পারে!
তবে মূল মঞ্চে লড়াইয়ের আগে একটা দিক দিয়ে অন্তত গ্রুপ প্রতিপক্ষ—শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস কিংবা নেপালের চেয়ে ঢের এগিয়ে বাংলাদেশ। ম্যাচ
খেলার অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বেশি নাজমুল হোসেন শান্তদের।
বাংলাদেশ দলের দুজন ১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। সবচেয়ে বেশি ১৩১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। সাকিব আল হাসানের ১২১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের অভিজ্ঞতা। কিন্তু ১০০ ম্যাচে খেলা কোনো ক্রিকেটারই নেই শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস কিংবা যুক্তরাষ্ট্র দলে। দক্ষিণ আফ্রিকার দলের শততম টি-টোয়েন্টি খেলার অভিজ্ঞতা ডেভিড মিলারের (১১৬)।
বিশ্বকাপের মাঠে নেমে সব কটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ডও গড়বেন সাকিব আল হাসান। ছোট সংস্করণের বিশ্বকাপে চতুর্থ সর্বোচ্চ ৭৪২ রান সাকিবের। আর উইকেট সর্বোচ্চ ৪৭টি। এবারেরটি হবে সাকিবের নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই কৃতিত্ব অর্জনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে শুধু আর একজন—ভারতের রোহিত শর্মা।
বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলায় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন দুইয়ে। অষ্টম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবেন এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। আগের ৭ বিশ্বকাপে খেলেছেন ৩০ ম্যাচ। সর্বশেষ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে ২২৯৯ রানের সঙ্গে ৩৯ উইকেট তাঁর।
অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেলে গড়া বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলের তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্তদের একাধিক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এবারই প্রথম স্বপ্নের বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা হতে যাচ্ছে ছয়জনের—তানজিদ হাসান তামিম, তানজিম হাসান সাকিব, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন ও তানভীর ইসলামের।
বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিবের সঙ্গে যাঁর দ্বৈরথ জমে ওঠার কথা, সেই অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস খেলেছেন ৬টি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক ও ডেভিড মিলার খেলেছেন ৪টি। ক্রিকেটারদের বয়সের দিক থেকে অবশ্য এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের ১৫ সদস্যের স্কোয়াডের গড় বয়স ৩০ বছর। ম্যাচ খেলার জনপ্রতি অভিজ্ঞতা ৩৮.১৩। ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় এগিয়ে বাংলাদেশই—৫১.৪৬!
বয়সের গড়ে অবশ্য বাংলাদেশকে পেছনে ফেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ দলের গড় বয়স যেখানে ২৭.৭, সেখানে এই তিন দলের বয়সের গড়—৩০.০০, ২৯.১ ও ২৭.৮।
ম্যাচের অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশের পরই শ্রীলঙ্কা—গড়ে ৪০.৩৩ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা দলটির। অলরাউন্ডার দাসুন শানাকা খেলেছেন সর্বোচ্চ ৯৭ ম্যাচ। নেদারল্যান্ডসের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ ম্যাচ খেলেছেন ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড। বয়সের দিক থেকে সবচেয়ে কনিষ্ঠ দল নেপাল, গড় ২৪। ম্যাচের দিক থেকে ডাচদের চেয়ে অবশ্য এগিয়ে তারা। নেপালের ম্যাচের গড় ৩৫.৭৩। অলরাউন্ডার কারান কেসি খেলেছেন সর্বোচ্চ ৬৮ ম্যাচ।
তবে গ্রুপ প্রতিপক্ষে সীমারেখা তুলে নিলে বিশ্বকাপে ভারতের ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বেশি—৫৯.৮৬। এরপরই অবস্থান অস্ট্রেলিয়ার—৫৩.২৬। তিনে বাংলাদেশ। কিন্তু বেশি ম্যাচের অভিজ্ঞতা ভালো খেলার কোনো নিশ্চয়তা দেয় না, সেটি তো শান্তরা দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র সিরিজেই!
পরীক্ষা-নিরীক্ষা, প্রস্তুতি প্রায় শেষ। আগামীকাল নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ প্রস্তুতির শেষ ম্যাচটিও ভারতের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। ডালাসে প্রথম অফিশিয়াল প্রস্তুতি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় আরও কিছু দেখার থাকলে কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের এই ম্যাচটিই শেষ সুযোগ।
কিন্তু ‘সে সুযোগ’ কাজে লাগানোর বিলাসিতা কি দেখাবে বাংলাদেশ? প্রস্তুতি ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এরই মধ্যে বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা দিয়েছে নেদারল্যান্ডস। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। যারা লঙ্কানদের হারাতে পারে, বাংলাদেশকেও হারাতে পারে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে ‘আনকোরা’ যুক্তরাষ্ট্র তো দেখিয়েই দিয়েছে—তারাও পারে!
তবে মূল মঞ্চে লড়াইয়ের আগে একটা দিক দিয়ে অন্তত গ্রুপ প্রতিপক্ষ—শ্রীলঙ্কা, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ডস কিংবা নেপালের চেয়ে ঢের এগিয়ে বাংলাদেশ। ম্যাচ
খেলার অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বেশি নাজমুল হোসেন শান্তদের।
বাংলাদেশ দলের দুজন ১০০ কিংবা তার চেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। সবচেয়ে বেশি ১৩১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। সাকিব আল হাসানের ১২১টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের অভিজ্ঞতা। কিন্তু ১০০ ম্যাচে খেলা কোনো ক্রিকেটারই নেই শ্রীলঙ্কা, নেদারল্যান্ডস কিংবা যুক্তরাষ্ট্র দলে। দক্ষিণ আফ্রিকার দলের শততম টি-টোয়েন্টি খেলার অভিজ্ঞতা ডেভিড মিলারের (১১৬)।
বিশ্বকাপের মাঠে নেমে সব কটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ডও গড়বেন সাকিব আল হাসান। ছোট সংস্করণের বিশ্বকাপে চতুর্থ সর্বোচ্চ ৭৪২ রান সাকিবের। আর উইকেট সর্বোচ্চ ৪৭টি। এবারেরটি হবে সাকিবের নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই কৃতিত্ব অর্জনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে শুধু আর একজন—ভারতের রোহিত শর্মা।
বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলায় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ আছেন দুইয়ে। অষ্টম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলবেন এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। আগের ৭ বিশ্বকাপে খেলেছেন ৩০ ম্যাচ। সর্বশেষ বিশ্বকাপে খেলা হয়নি তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে ২২৯৯ রানের সঙ্গে ৩৯ উইকেট তাঁর।
অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেলে গড়া বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলের তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্তদের একাধিক টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এবারই প্রথম স্বপ্নের বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা হতে যাচ্ছে ছয়জনের—তানজিদ হাসান তামিম, তানজিম হাসান সাকিব, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন ও তানভীর ইসলামের।
বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা ম্যাচে সাকিবের সঙ্গে যাঁর দ্বৈরথ জমে ওঠার কথা, সেই অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস খেলেছেন ৬টি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক ও ডেভিড মিলার খেলেছেন ৪টি। ক্রিকেটারদের বয়সের দিক থেকে অবশ্য এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের ১৫ সদস্যের স্কোয়াডের গড় বয়স ৩০ বছর। ম্যাচ খেলার জনপ্রতি অভিজ্ঞতা ৩৮.১৩। ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় এগিয়ে বাংলাদেশই—৫১.৪৬!
বয়সের গড়ে অবশ্য বাংলাদেশকে পেছনে ফেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ দলের গড় বয়স যেখানে ২৭.৭, সেখানে এই তিন দলের বয়সের গড়—৩০.০০, ২৯.১ ও ২৭.৮।
ম্যাচের অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশের পরই শ্রীলঙ্কা—গড়ে ৪০.৩৩ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা দলটির। অলরাউন্ডার দাসুন শানাকা খেলেছেন সর্বোচ্চ ৯৭ ম্যাচ। নেদারল্যান্ডসের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ ম্যাচ খেলেছেন ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড। বয়সের দিক থেকে সবচেয়ে কনিষ্ঠ দল নেপাল, গড় ২৪। ম্যাচের দিক থেকে ডাচদের চেয়ে অবশ্য এগিয়ে তারা। নেপালের ম্যাচের গড় ৩৫.৭৩। অলরাউন্ডার কারান কেসি খেলেছেন সর্বোচ্চ ৬৮ ম্যাচ।
তবে গ্রুপ প্রতিপক্ষে সীমারেখা তুলে নিলে বিশ্বকাপে ভারতের ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বেশি—৫৯.৮৬। এরপরই অবস্থান অস্ট্রেলিয়ার—৫৩.২৬। তিনে বাংলাদেশ। কিন্তু বেশি ম্যাচের অভিজ্ঞতা ভালো খেলার কোনো নিশ্চয়তা দেয় না, সেটি তো শান্তরা দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র সিরিজেই!
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১ দিন আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২ দিন আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৯ দিন আগে