কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সরকারি বালক বিদ্যালয়ের বিশেষ ক্যাম্পেইনে করোনার টিকা নেওয়ার শেষ দিনেও ভোগান্তির শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা। নানা অব্যবস্থাপনা ও পর্যাপ্ত বুথ না থাকার কারণে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। এ নিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা যায়। এতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা করছেন অভিভাবকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার সাড়ে ছয় হাজার শিক্ষার্থীকে ১১ জানুয়ারি থেকে টিকা দেওয়া শুরু হয়। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে টিকা দেওয়ার কথা থাকলেও উপজেলার সরকারি বালক বিদ্যালয়ের তিনটি বুথে টিকা নিতে গিয়ে গতকাল মঙ্গলবার শেষ দিনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
গতকাল সরেজমিনে টিকা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা গাদাগাদি লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিচ্ছে। এ সময় টিকা নিতে আসা অনেক শিক্ষার্থীর মুখেই ছিল না মাস্ক। থাকলেও মাস্কের অবস্থান ছিল থুতনিতে। হাজেরা খাতুন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব হোসেন জানায়, ভিড় ঠেলে টিকা নিতে গিয়ে ছাত্রীদের পড়তে হয় চরম বেকায়দায়। ভিড়ের মধ্যে কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এসব সমস্যা এখানে দেখার মতো কেউ নেই।
টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীর অভিভাবক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘এত শিক্ষার্থীকে এক কেন্দ্রে এক দিনে সমবেত করায় তাদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ধাক্কাধাক্কির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানা সম্ভব হচ্ছে না।’
জোলাগাতি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মতিউর রহমান সিকদার বলেন, ‘যদি প্রতিটি স্কুলে গিয়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হতো তাহলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হতো না।’
এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বিনয় কুমার চাকী বলেন, ‘উপজেলার অন্য বিদ্যালয়ে ফ্রিজ ও এসির ব্যবস্থা না থাকায় ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাউখালী সরকারি বালক বিদ্যালয় কেন্দ্রে একত্র করে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘উপজেলার স্কুল ও কলেজের ১২ থেকে ১৭ বছরের সব শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ফাইজারের এসব টিকা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। তাই সব শিক্ষার্থীকে উপজেলা সদরে এসে টিকা নিতে হবে, এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
ইপিআই কর্মকর্তা আনিসুর রহমান জানান, উপজেলায় এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার ছাত্রছাত্রীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। কর্মসূচির শেষ দিনে সব মিলিয়ে ছয় হাজারের মতো ছাত্রছাত্রী টিকা পাবে। তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে কাউখালী বালক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে তিনটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। তিন বুথে ছয়জন কর্মী টিকা দিচ্ছেন। তাঁদের সহযোগিতায় রয়েছেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নয়জন স্বেচ্ছাসেবক ।’
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সরকারি বালক বিদ্যালয়ের বিশেষ ক্যাম্পেইনে করোনার টিকা নেওয়ার শেষ দিনেও ভোগান্তির শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা। নানা অব্যবস্থাপনা ও পর্যাপ্ত বুথ না থাকার কারণে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। এ নিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা যায়। এতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা করছেন অভিভাবকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার সাড়ে ছয় হাজার শিক্ষার্থীকে ১১ জানুয়ারি থেকে টিকা দেওয়া শুরু হয়। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে টিকা দেওয়ার কথা থাকলেও উপজেলার সরকারি বালক বিদ্যালয়ের তিনটি বুথে টিকা নিতে গিয়ে গতকাল মঙ্গলবার শেষ দিনে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
গতকাল সরেজমিনে টিকা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা গাদাগাদি লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিচ্ছে। এ সময় টিকা নিতে আসা অনেক শিক্ষার্থীর মুখেই ছিল না মাস্ক। থাকলেও মাস্কের অবস্থান ছিল থুতনিতে। হাজেরা খাতুন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাকিব হোসেন জানায়, ভিড় ঠেলে টিকা নিতে গিয়ে ছাত্রীদের পড়তে হয় চরম বেকায়দায়। ভিড়ের মধ্যে কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। এসব সমস্যা এখানে দেখার মতো কেউ নেই।
টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীর অভিভাবক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘এত শিক্ষার্থীকে এক কেন্দ্রে এক দিনে সমবেত করায় তাদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ধাক্কাধাক্কির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মানা সম্ভব হচ্ছে না।’
জোলাগাতি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মতিউর রহমান সিকদার বলেন, ‘যদি প্রতিটি স্কুলে গিয়ে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হতো তাহলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তিতে পড়তে হতো না।’
এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বিনয় কুমার চাকী বলেন, ‘উপজেলার অন্য বিদ্যালয়ে ফ্রিজ ও এসির ব্যবস্থা না থাকায় ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাউখালী সরকারি বালক বিদ্যালয় কেন্দ্রে একত্র করে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘উপজেলার স্কুল ও কলেজের ১২ থেকে ১৭ বছরের সব শিক্ষার্থীকে ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ফাইজারের এসব টিকা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হয়। তাই সব শিক্ষার্থীকে উপজেলা সদরে এসে টিকা নিতে হবে, এমনটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
ইপিআই কর্মকর্তা আনিসুর রহমান জানান, উপজেলায় এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার ছাত্রছাত্রীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। কর্মসূচির শেষ দিনে সব মিলিয়ে ছয় হাজারের মতো ছাত্রছাত্রী টিকা পাবে। তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে কাউখালী বালক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে তিনটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। তিন বুথে ছয়জন কর্মী টিকা দিচ্ছেন। তাঁদের সহযোগিতায় রয়েছেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নয়জন স্বেচ্ছাসেবক ।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৭ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৭ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে