সখীপুর প্রতিনিধি
ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে সখীপুরে। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ত্বিন ফল চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন বুনছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা জাবিদ আল মামুন। তাঁর বাড়ি উপজেলার কীর্তনখোলা গ্রামে। ২০১৮ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স শেষ করে চাকরির স্বপ্ন দেখছিলেন মামুন। কিন্তু বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারি তাঁর সেই স্বপ্ন ফিকে হয়ে যায়। পরে উদ্যোক্তা হয়ে নিজেই কিছু করার স্বপ্ন দেখেন তিনি। মাত্র দুই বিঘা জমিতে ত্বিন ফলের চাষ করে এখন তিনি একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তা।
সরেজমিনে উদ্যোক্তা জাবিদ আল মামুনের ত্বিন ফলের বাগানে দেখা যায়, চারা রোপণের মাত্র ছয় মাসের মাথায় প্রতিটি গাছেই ফল ধরেছে। এ ছাড়া অধিকাংশ গাছে কলম দেওয়া হয়েছে, চলছে কলম চারা বিক্রিরও প্রস্তুতি। প্রতি কেজি ফল বিক্রি করছেন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
জাবিদ আল মামুন জানান, গাজীপুর থেকে ত্বিন ফলের চারা এনে চাষ শুরু করেন। বর্তমানে তাঁর বাড়ির সামনে এক বিঘা ও পার্শ্ববর্তী এক বিঘা জমির বাগানে এক হাজার গাছ রয়েছে। প্রতিটি চারার দাম পড়েছিল পাঁচশত টাকা করে। প্রতিটি গাছেই আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ডুমুর আকৃতির এই ফল সবার দৃষ্টি কেড়েছে। পবিত্র কোরআনের আত-ত্বিন সুরায় বর্ণিত মরুভূমির এই মিষ্টি ফল ত্বিনের কথা উল্লেখ রয়েছে। এ কারণে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন বাগান দেখতে আসেন।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরেই তিন থেকে সাড়ে তিন কেজি ফল তোলা যায়। পরিপূর্ণ বড় গাছে বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। ত্বিন চাষে বেকারত্ব দূরের পাশাপাশি রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনাও দেখছেন এই উদ্যোক্তা। ত্বিন বাগান ও চাষ পদ্ধতি জানতে চাষি, সাধারণ মানুষ বাগানটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। পরিদর্শনে আসা বিভিন্ন চাষি ও সাধারণ মানুষ ত্বিন ফল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
মামুনের বাগানে আসা দর্শনার্থী মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআনে এই ফলের নাম শুনেছি। গাছ এবং ফল দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। সেই ইচ্ছা আজ পূরণ হলো। সখীপুরে এটিই প্রথম ত্বিন ফলের বাগান। ফল এবং সবুজ গাছগুলো দেখে মন ভরে গেছে। অনেকেই এখন এ রকম একটা বাগান করার ইচ্ছা পোষণ করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মণ বলেন, ‘সখীপুরে এটিই প্রথম ত্বিন ফলের বাগান। আমরা বাগানটি পরিদর্শন করে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দিচ্ছি। রোগবালাই নেই বললেই চলে। দেশের প্রচারমাধ্যমে ত্বিন ফলের চাষ কৃষকদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারলে অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে এবং এটি অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া বিদেশ থেকে ত্বিনের আমদানিনির্ভরতা কমে আসার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন বাড়বে।’
ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক চাষ হচ্ছে সখীপুরে। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ত্বিন ফল চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন বুনছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা জাবিদ আল মামুন। তাঁর বাড়ি উপজেলার কীর্তনখোলা গ্রামে। ২০১৮ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স শেষ করে চাকরির স্বপ্ন দেখছিলেন মামুন। কিন্তু বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারি তাঁর সেই স্বপ্ন ফিকে হয়ে যায়। পরে উদ্যোক্তা হয়ে নিজেই কিছু করার স্বপ্ন দেখেন তিনি। মাত্র দুই বিঘা জমিতে ত্বিন ফলের চাষ করে এখন তিনি একজন সফল কৃষি উদ্যোক্তা।
সরেজমিনে উদ্যোক্তা জাবিদ আল মামুনের ত্বিন ফলের বাগানে দেখা যায়, চারা রোপণের মাত্র ছয় মাসের মাথায় প্রতিটি গাছেই ফল ধরেছে। এ ছাড়া অধিকাংশ গাছে কলম দেওয়া হয়েছে, চলছে কলম চারা বিক্রিরও প্রস্তুতি। প্রতি কেজি ফল বিক্রি করছেন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
জাবিদ আল মামুন জানান, গাজীপুর থেকে ত্বিন ফলের চারা এনে চাষ শুরু করেন। বর্তমানে তাঁর বাড়ির সামনে এক বিঘা ও পার্শ্ববর্তী এক বিঘা জমির বাগানে এক হাজার গাছ রয়েছে। প্রতিটি চারার দাম পড়েছিল পাঁচশত টাকা করে। প্রতিটি গাছেই আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত ডুমুর আকৃতির এই ফল সবার দৃষ্টি কেড়েছে। পবিত্র কোরআনের আত-ত্বিন সুরায় বর্ণিত মরুভূমির এই মিষ্টি ফল ত্বিনের কথা উল্লেখ রয়েছে। এ কারণে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন বাগান দেখতে আসেন।
তিনি আরও জানান, প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরেই তিন থেকে সাড়ে তিন কেজি ফল তোলা যায়। পরিপূর্ণ বড় গাছে বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। ত্বিন চাষে বেকারত্ব দূরের পাশাপাশি রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনাও দেখছেন এই উদ্যোক্তা। ত্বিন বাগান ও চাষ পদ্ধতি জানতে চাষি, সাধারণ মানুষ বাগানটি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। পরিদর্শনে আসা বিভিন্ন চাষি ও সাধারণ মানুষ ত্বিন ফল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
মামুনের বাগানে আসা দর্শনার্থী মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআনে এই ফলের নাম শুনেছি। গাছ এবং ফল দেখার খুব ইচ্ছা ছিল। সেই ইচ্ছা আজ পূরণ হলো। সখীপুরে এটিই প্রথম ত্বিন ফলের বাগান। ফল এবং সবুজ গাছগুলো দেখে মন ভরে গেছে। অনেকেই এখন এ রকম একটা বাগান করার ইচ্ছা পোষণ করছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিয়ন্তা বর্মণ বলেন, ‘সখীপুরে এটিই প্রথম ত্বিন ফলের বাগান। আমরা বাগানটি পরিদর্শন করে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দিচ্ছি। রোগবালাই নেই বললেই চলে। দেশের প্রচারমাধ্যমে ত্বিন ফলের চাষ কৃষকদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারলে অনেক বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে এবং এটি অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ ছাড়া বিদেশ থেকে ত্বিনের আমদানিনির্ভরতা কমে আসার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন বাড়বে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে