চৌগাছা প্রতিনিধি
চৌগাছায় সিটি ব্যাংকের তিনটি এজেন্ট শাখায় নিয়োগের আগে ২৪ জনের কাছ থেকে জামানত বলে নেওয়া ১ কোটি ২০ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে ব্যাংকটির ২ এজেন্ট ও তাঁদের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাঁদের সহায়তা করার অভিযোগ উঠেছে ব্যাংকটির এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যশোর ও নড়াইল জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফরের বিরুদ্ধে।
বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী ১৭ জন গত বুধবার চৌগাছা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন এবং একই দিন বিকেলে চৌগাছা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।
অভিযুক্তরা হলেন সিটি ব্যাংকের ১০টি এজেন্ট শাখার এজেন্ট আজিজুর রহমান ডেভিড ও জহির উদ্দিন বাবর এবং তাঁদের প্রতিনিধি তরিকুল ইসলাম। আজিজুর রহমান ডেভিড শার্শা উপজেলার যাদবপুর গ্রামের বাসিন্দা। জহির উদ্দিনের বাড়ি যশোর সদর উপজেলার ইছালি গ্রামে এবং তরিকুল ইসলাম চৌগাছার হাকিমপুর গ্রামের বাসিন্দা।
বুধবারের সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগীরা বলেন, ২০১৯ সালের মার্চে জহির উদ্দিন বাবর, আজিজুর রহমান ডেভিড ও তরিকুল ইসলাম সিটি ব্যাংকের চৌগাছা, পুড়াপাড়া ও ছুটিপুর এজেন্ট শাখায় চাকরি দেওয়ার দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগী ১৭ জনসহ মোট ২৪ জনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের মাসিক ১৪ হাজার টাকা করে বেতন দেওয়া হবে বলে বলা হয়। তবে নিয়োগের আগে তাঁদের জামানতের টাকা হিসেবে প্রত্যেককে পাঁচ লাখ করে টাকা দিতে বলা হয়। ভুক্তভোগীরা সিটি ব্যাংকের যশোর ও খুলনা জেলার এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ব্যবস্থাপক আবু জাফরের উপস্থিতিতে আজিজুর রহমান, জহির উদ্দিন বাবর ও তরিকুল ইসলামের কাছে পাঁচ লাখ টাকা করে জামানতের টাকা দেন।
পরবর্তীকালে আজিজুর রহমান ডেভিড ও জহির উদ্দিন বাবরের মালিকানাধীন তাজিমুল টেকনোলজি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের প্যাডে ইংরেজিতে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। সেখানে ‘ট্রেইনি বিজনেস এক্সিকিউটিভ পদে’ নিয়োগ দিয়ে ১৪ হাজার টাকা মাসিক বেতন নির্ধারণ করা হয়। পাশাপাশি কর্মদক্ষতার ভিত্তিতে পদোন্নতি ও বেতন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কয়েকজনকে জামানতের টাকার বিপরীতে জহির উদ্দিন মো. বাবরের সিটি ব্যাংকের একটি হিসাবের চেকও দেওয়া হয়। নিয়োগের পর আমেনা খাতুনসহ দুজনকে ঢাকায় সিটি ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ দিয়ে এজেন্ট শাখায় কাজ দেওয়া হয়। শহরের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় এজেন্ট শাখার কার্যালয় খোলা হয়।
এজেন্ট শাখায় কার্যক্রম শুরুর পর প্রতি মাসে দশ হাজার টাকা করে তিন মাসের বেতন দেওয়া হয় তাঁদের। এরপর নানা অজুহাতে বেতন বন্ধ রেখে ২০২০ সালের মার্চ মাসে এজেন্ট শাখার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন থেকেই ভুক্তভোগীরা এজেন্ট জহির উদ্দিন মো. বাবর, আজিজুর রহমান ডেভিড ও তরিকুল ইসলামের মোবাইল ফোন বন্ধ পান। এমনকি তরিকুলের বাড়িতে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। এদিকে জামানতের টাকার বিপরীতে যে চেক দেওয়া হয়েছে সেই হিসাবে টাকা তুলতে গেলে বলা হয়েছে ওই হিসাবে কোনো টাকা নেই।
জামানতের টাকা দেওয়ার বিষয়ে সব জানতেন ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যশোর ও নড়াইল জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফর এবং আরেক কর্মকর্তা গৌতমসহ আরও কয়েকজন জানেন। অথচ তাঁদের জামানতের বিষয়টির সুরাহা না করেই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিছুদিন আগে চৌগাছার অন্য একজনকে নতুন এজেন্ট হিসেব নিয়োগ দেয়। নতুন এজেন্ট শহরের ধনী প্লাজায় এজেন্ট শাখার কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী ১৭ জন বলেন, ‘আমরা জামানতের টাকা দিতে নিজেদের জমি, গরু, ছাগল বিক্রি করে এমনকি সুদের ওপর টাকা ধার করেছি। এখন তিন বছর ধরে বেকার হিসেবে দিন কাটাচ্ছি। অন্যদিকে ধার-দেনা পরিশোধ করতে না পেরে অসহায় অবস্থার মধ্যে পড়েছি। এ সময় ভুক্তভোগী আমেনা খাতুন, হাফিজুর রহমান, শামীমা নাছরিন, খাদিজা খাতুন, মাজহারুল ইসলাম, আয়েশা খাতুন, তাজিমুল ইসলামসহ অভিযোগকারী ১৭ জন উপস্থিত ছিলেন। ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান জাফর ইকবাল।
সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের নড়াইল ও যশোর জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফর মোবাইল ফোনে বলেন, ‘তাঁদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি আমি বা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানি না। এটা সম্পূর্ণ এজেন্টের দায়িত্ব।’ একই ফোন কলে তাজিমুল নামের একজন ভুক্তভোগী তাঁর উপস্থিতিতে টাকা লেনদেনের বিষয়টি বললে আবু জাফর বলেন, ‘আমি তো সাক্ষী ছিলাম না।’ কর্মচারীদের বিষয়টি না দেখে ইচ্ছামতো এজেন্ট পরিবর্তন করে দেওয়া বিষয়ে আবু জাফর বলেন, ‘কোনো এজেন্ট লিখিতভাবে অপারগতা প্রকাশ করার পর এজেন্ট পরিবর্তন করা হয়।’ এ সময় ভুক্তভোগীদের চেক দেওয়াসহ বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে প্রসঙ্গ পরিবর্তনের চেষ্টা করেন এ কর্মকর্তা।
সংবাদ সম্মেলন শেষ হলে আবু জাফরের বক্তব্য নেওয়ার পরপরই ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চৌগাছা প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ভুক্তভোগীদের বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, অপকর্মের শাস্তি হিসেবে তাজিমুল টেকনোলজির এজেন্ট বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের এজেন্ট বাতিল করে ভুক্তভোগীদের বিপদ আরও বাড়ানো হয়েছে বললে কর্মকর্তারা আর উত্তর দিতে পারেননি।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘এ বিষয়ে ১৭ জন ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে মামলা নথিভুক্ত করা হবে।’
চৌগাছায় সিটি ব্যাংকের তিনটি এজেন্ট শাখায় নিয়োগের আগে ২৪ জনের কাছ থেকে জামানত বলে নেওয়া ১ কোটি ২০ লাখ টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে ব্যাংকটির ২ এজেন্ট ও তাঁদের প্রতিনিধির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাঁদের সহায়তা করার অভিযোগ উঠেছে ব্যাংকটির এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যশোর ও নড়াইল জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফরের বিরুদ্ধে।
বিষয়টি নিয়ে ভুক্তভোগী ১৭ জন গত বুধবার চৌগাছা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন এবং একই দিন বিকেলে চৌগাছা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন।
অভিযুক্তরা হলেন সিটি ব্যাংকের ১০টি এজেন্ট শাখার এজেন্ট আজিজুর রহমান ডেভিড ও জহির উদ্দিন বাবর এবং তাঁদের প্রতিনিধি তরিকুল ইসলাম। আজিজুর রহমান ডেভিড শার্শা উপজেলার যাদবপুর গ্রামের বাসিন্দা। জহির উদ্দিনের বাড়ি যশোর সদর উপজেলার ইছালি গ্রামে এবং তরিকুল ইসলাম চৌগাছার হাকিমপুর গ্রামের বাসিন্দা।
বুধবারের সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভোগীরা বলেন, ২০১৯ সালের মার্চে জহির উদ্দিন বাবর, আজিজুর রহমান ডেভিড ও তরিকুল ইসলাম সিটি ব্যাংকের চৌগাছা, পুড়াপাড়া ও ছুটিপুর এজেন্ট শাখায় চাকরি দেওয়ার দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগী ১৭ জনসহ মোট ২৪ জনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁদের মাসিক ১৪ হাজার টাকা করে বেতন দেওয়া হবে বলে বলা হয়। তবে নিয়োগের আগে তাঁদের জামানতের টাকা হিসেবে প্রত্যেককে পাঁচ লাখ করে টাকা দিতে বলা হয়। ভুক্তভোগীরা সিটি ব্যাংকের যশোর ও খুলনা জেলার এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ব্যবস্থাপক আবু জাফরের উপস্থিতিতে আজিজুর রহমান, জহির উদ্দিন বাবর ও তরিকুল ইসলামের কাছে পাঁচ লাখ টাকা করে জামানতের টাকা দেন।
পরবর্তীকালে আজিজুর রহমান ডেভিড ও জহির উদ্দিন বাবরের মালিকানাধীন তাজিমুল টেকনোলজি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের প্যাডে ইংরেজিতে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। সেখানে ‘ট্রেইনি বিজনেস এক্সিকিউটিভ পদে’ নিয়োগ দিয়ে ১৪ হাজার টাকা মাসিক বেতন নির্ধারণ করা হয়। পাশাপাশি কর্মদক্ষতার ভিত্তিতে পদোন্নতি ও বেতন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কয়েকজনকে জামানতের টাকার বিপরীতে জহির উদ্দিন মো. বাবরের সিটি ব্যাংকের একটি হিসাবের চেকও দেওয়া হয়। নিয়োগের পর আমেনা খাতুনসহ দুজনকে ঢাকায় সিটি ব্যাংকের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ দিয়ে এজেন্ট শাখায় কাজ দেওয়া হয়। শহরের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় এজেন্ট শাখার কার্যালয় খোলা হয়।
এজেন্ট শাখায় কার্যক্রম শুরুর পর প্রতি মাসে দশ হাজার টাকা করে তিন মাসের বেতন দেওয়া হয় তাঁদের। এরপর নানা অজুহাতে বেতন বন্ধ রেখে ২০২০ সালের মার্চ মাসে এজেন্ট শাখার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন থেকেই ভুক্তভোগীরা এজেন্ট জহির উদ্দিন মো. বাবর, আজিজুর রহমান ডেভিড ও তরিকুল ইসলামের মোবাইল ফোন বন্ধ পান। এমনকি তরিকুলের বাড়িতে গিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি। এদিকে জামানতের টাকার বিপরীতে যে চেক দেওয়া হয়েছে সেই হিসাবে টাকা তুলতে গেলে বলা হয়েছে ওই হিসাবে কোনো টাকা নেই।
জামানতের টাকা দেওয়ার বিষয়ে সব জানতেন ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের যশোর ও নড়াইল জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফর এবং আরেক কর্মকর্তা গৌতমসহ আরও কয়েকজন জানেন। অথচ তাঁদের জামানতের বিষয়টির সুরাহা না করেই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিছুদিন আগে চৌগাছার অন্য একজনকে নতুন এজেন্ট হিসেব নিয়োগ দেয়। নতুন এজেন্ট শহরের ধনী প্লাজায় এজেন্ট শাখার কার্যক্রম চালাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী ১৭ জন বলেন, ‘আমরা জামানতের টাকা দিতে নিজেদের জমি, গরু, ছাগল বিক্রি করে এমনকি সুদের ওপর টাকা ধার করেছি। এখন তিন বছর ধরে বেকার হিসেবে দিন কাটাচ্ছি। অন্যদিকে ধার-দেনা পরিশোধ করতে না পেরে অসহায় অবস্থার মধ্যে পড়েছি। এ সময় ভুক্তভোগী আমেনা খাতুন, হাফিজুর রহমান, শামীমা নাছরিন, খাদিজা খাতুন, মাজহারুল ইসলাম, আয়েশা খাতুন, তাজিমুল ইসলামসহ অভিযোগকারী ১৭ জন উপস্থিত ছিলেন। ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান জাফর ইকবাল।
সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের নড়াইল ও যশোর জেলার ব্যবস্থাপক আবু জাফর মোবাইল ফোনে বলেন, ‘তাঁদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি আমি বা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানি না। এটা সম্পূর্ণ এজেন্টের দায়িত্ব।’ একই ফোন কলে তাজিমুল নামের একজন ভুক্তভোগী তাঁর উপস্থিতিতে টাকা লেনদেনের বিষয়টি বললে আবু জাফর বলেন, ‘আমি তো সাক্ষী ছিলাম না।’ কর্মচারীদের বিষয়টি না দেখে ইচ্ছামতো এজেন্ট পরিবর্তন করে দেওয়া বিষয়ে আবু জাফর বলেন, ‘কোনো এজেন্ট লিখিতভাবে অপারগতা প্রকাশ করার পর এজেন্ট পরিবর্তন করা হয়।’ এ সময় ভুক্তভোগীদের চেক দেওয়াসহ বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে প্রসঙ্গ পরিবর্তনের চেষ্টা করেন এ কর্মকর্তা।
সংবাদ সম্মেলন শেষ হলে আবু জাফরের বক্তব্য নেওয়ার পরপরই ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চৌগাছা প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ভুক্তভোগীদের বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য অনুরোধ করেন। এ সময় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, অপকর্মের শাস্তি হিসেবে তাজিমুল টেকনোলজির এজেন্ট বাতিল করা হয়েছে। তাঁদের এজেন্ট বাতিল করে ভুক্তভোগীদের বিপদ আরও বাড়ানো হয়েছে বললে কর্মকর্তারা আর উত্তর দিতে পারেননি।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ বলেন, ‘এ বিষয়ে ১৭ জন ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে মামলা নথিভুক্ত করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৩ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে