সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ভুয়া জন্মসনদের কারণে করোনা টিকার নিবন্ধন করতে পারছে না অনেক শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সনদ নিয়েও তারা টিকার নিবন্ধন করতে পারছে না। কারণ বিভিন্ন কম্পিউটার দোকান থেকে প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসব সনদ তৈরি করা। তাই জন্মনিবন্ধন-সংক্রান্ত মূল সার্ভারে এসব সনদের কোনো তথ্য থাকে না। তা ছাড়া এ কারণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের স্বাক্ষরও জাল করার ঘটনাও ঘটছে। গত বৃহস্পতিবার সরাইলের অরুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিবন্ধনের সময় এসব ভুয়া সনদ ধরা পড়ে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, যাঁরা ভুয়া জন্মসনদ তৈরি করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি জন্মনিবন্ধন-সংক্রান্ত সার্ভার উন্নত করা হয়েছে। এখন জন্মসনদ করতে গেলে বাবা ও মায়ের জন্মসনদসহ ভোটার আইডি কার্ডের নম্বরসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। বাবা ও মায়ের জন্মসনদ না থাকায়, জন্মসনদ তৈরি করতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে একটি চক্র কম্পিউটারে ফটোশপ ব্যবহার করে জন্মসনদ তৈরি করছে। এসব সনদ অনলাইনে যাচাই-বাছাই করলে নাম ও জন্মতারিখের গরমিল দেখা দেয় বা অন্য নাম চলে আসছে। এর দায়ভার পড়ছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সচিবদের ওপর।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়ন পরিষদের সচিব নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, চেয়ারম্যান ও সচিবের সই ও সিল নকল করে কিছু অসাধু ব্যক্তি নকল জন্মসনদ বানাচ্ছে। আসলে এ কাজগুলো টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন কম্পিউটার দোকান করেছে।
অরুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাপলা আক্তার বলে, ‘আমার ভাই অরুয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আমার জন্মসনদ তৈরি করেন। কিন্তু করোনা টিকার নিবন্ধন করতে গিয়ে দেখি আমার জন্মসনদ অনলাইনে নেই। এখন টিকার নিবন্ধন করতে পারছি না।’
পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদের সদ্যবিদায়ী চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে কয়েকবার জানিয়েছি। তিনি বলছেন ব্যবস্থা নেবেন। কিন্তু এখনো ভুয়া জন্মসনদ হচ্ছে। বহু মানুষ প্রতারিত হচ্ছেন। ভুয়া সনদ যাঁরা তৈরি করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল হক মৃদুল বলেন, যাঁরা ভুয়া জন্মসনদ সরবরাহ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ভুয়া জন্মসনদের কারণে করোনা টিকার নিবন্ধন করতে পারছে না অনেক শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সনদ নিয়েও তারা টিকার নিবন্ধন করতে পারছে না। কারণ বিভিন্ন কম্পিউটার দোকান থেকে প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসব সনদ তৈরি করা। তাই জন্মনিবন্ধন-সংক্রান্ত মূল সার্ভারে এসব সনদের কোনো তথ্য থাকে না। তা ছাড়া এ কারণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের স্বাক্ষরও জাল করার ঘটনাও ঘটছে। গত বৃহস্পতিবার সরাইলের অরুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিবন্ধনের সময় এসব ভুয়া সনদ ধরা পড়ে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, যাঁরা ভুয়া জন্মসনদ তৈরি করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, সম্প্রতি জন্মনিবন্ধন-সংক্রান্ত সার্ভার উন্নত করা হয়েছে। এখন জন্মসনদ করতে গেলে বাবা ও মায়ের জন্মসনদসহ ভোটার আইডি কার্ডের নম্বরসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। বাবা ও মায়ের জন্মসনদ না থাকায়, জন্মসনদ তৈরি করতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে একটি চক্র কম্পিউটারে ফটোশপ ব্যবহার করে জন্মসনদ তৈরি করছে। এসব সনদ অনলাইনে যাচাই-বাছাই করলে নাম ও জন্মতারিখের গরমিল দেখা দেয় বা অন্য নাম চলে আসছে। এর দায়ভার পড়ছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সচিবদের ওপর।
এ নিয়ে জানতে চাইলে সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়ন পরিষদের সচিব নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, চেয়ারম্যান ও সচিবের সই ও সিল নকল করে কিছু অসাধু ব্যক্তি নকল জন্মসনদ বানাচ্ছে। আসলে এ কাজগুলো টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন কম্পিউটার দোকান করেছে।
অরুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাপলা আক্তার বলে, ‘আমার ভাই অরুয়াইল ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আমার জন্মসনদ তৈরি করেন। কিন্তু করোনা টিকার নিবন্ধন করতে গিয়ে দেখি আমার জন্মসনদ অনলাইনে নেই। এখন টিকার নিবন্ধন করতে পারছি না।’
পাকশিমুল ইউনিয়ন পরিষদের সদ্যবিদায়ী চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে কয়েকবার জানিয়েছি। তিনি বলছেন ব্যবস্থা নেবেন। কিন্তু এখনো ভুয়া জন্মসনদ হচ্ছে। বহু মানুষ প্রতারিত হচ্ছেন। ভুয়া সনদ যাঁরা তৈরি করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল হক মৃদুল বলেন, যাঁরা ভুয়া জন্মসনদ সরবরাহ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১০ দিন আগে